বেনজির হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশে জারদারির বাধা!
পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি তাঁর স্ত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর হত্যাকাণ্ড-সংক্রান্ত একটি তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশে বাধা দিয়েছেন। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি বেনজিরের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকীর দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক সাংবাদিকদের কাছে ওই প্রতিবেদন তুলে দিতে চেয়েছিলেন।
কিন্তু প্রতিবেদন প্রকাশের কয়েক ঘণ্টা আগে মালিককে বাধা দেন জারদারি। সংবাদমাধ্যম গতকাল শনিবার এ তথ্য জানিয়েছে।
পাকিস্তানের উর্দু ভাষার দৈনিক পত্রিকা ডেইলি এক্সপ্রেস জানায়, মালিক গত বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) নেত্রী বেনজির ভুট্টোর মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর হত্যাকাণ্ড-সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন। সিন্ধু প্রদেশের গারহি খুদা বক্স এলাকায় বেনজিরের সমাধির কাছে আয়োজিত পিপিপির এক সমাবেশে প্রতিবেদনটি প্রকাশের কথা ছিল।
২০০৭ সালের ২৭ ডিসেম্বর রাওয়ালপিন্ডিতে নির্বাচনী সমাবেশে বোমা হামলায় নিহত হন বেনজির। মালিক পিপিপির কেন্দ্রীয় কমিটি ও সাংবাদিকদের কাছে ওই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু সমাবেশ শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে জারদারি তাঁকে বাধা দেন।
মালিক আগেই সংবাদমাধ্যমের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। এমনকি এই প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমেই বেনজিরের ছেলে বিলাওয়াল ভুট্টো তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু করতে পারেন বলেও ইঙ্গিত করেছিলেন। এ প্রতিবেদন নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরেই মালিক কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার সদস্য ও অন্যান্য কর্মকর্তার সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করেছেন। কয়েক শ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন প্রকাশের বিষয়টি তিনি ব্যক্তিগতভাবেও তত্ত্বাবধান করেছেন। কিন্তু গারহি খুদা বক্সের সমাবেশ শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ না করতে মালিকের প্রতি নির্দেশ জারি করেন প্রেসিডেন্ট জারদারি। এর পরপরই কর্মকর্তাদের প্রতিবেদন প্রকাশের কাজ স্থগিতের নির্দেশ দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কয়েকটি সূত্রের বরাত দিয়ে ডেইলি এক্সপ্রেস দাবি করে, এ ঘটনা জারদারির সঙ্গে মালিকের মতপার্থক্য বাড়ার বিষয়টিই স্পষ্ট করেছে। সূত্র : জিনিউজ।
পাকিস্তানের উর্দু ভাষার দৈনিক পত্রিকা ডেইলি এক্সপ্রেস জানায়, মালিক গত বৃহস্পতিবার পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) নেত্রী বেনজির ভুট্টোর মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর হত্যাকাণ্ড-সংক্রান্ত তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন। সিন্ধু প্রদেশের গারহি খুদা বক্স এলাকায় বেনজিরের সমাধির কাছে আয়োজিত পিপিপির এক সমাবেশে প্রতিবেদনটি প্রকাশের কথা ছিল।
২০০৭ সালের ২৭ ডিসেম্বর রাওয়ালপিন্ডিতে নির্বাচনী সমাবেশে বোমা হামলায় নিহত হন বেনজির। মালিক পিপিপির কেন্দ্রীয় কমিটি ও সাংবাদিকদের কাছে ওই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু সমাবেশ শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে জারদারি তাঁকে বাধা দেন।
মালিক আগেই সংবাদমাধ্যমের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। এমনকি এই প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমেই বেনজিরের ছেলে বিলাওয়াল ভুট্টো তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু করতে পারেন বলেও ইঙ্গিত করেছিলেন। এ প্রতিবেদন নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরেই মালিক কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার সদস্য ও অন্যান্য কর্মকর্তার সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠক করেছেন। কয়েক শ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন প্রকাশের বিষয়টি তিনি ব্যক্তিগতভাবেও তত্ত্বাবধান করেছেন। কিন্তু গারহি খুদা বক্সের সমাবেশ শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ না করতে মালিকের প্রতি নির্দেশ জারি করেন প্রেসিডেন্ট জারদারি। এর পরপরই কর্মকর্তাদের প্রতিবেদন প্রকাশের কাজ স্থগিতের নির্দেশ দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কয়েকটি সূত্রের বরাত দিয়ে ডেইলি এক্সপ্রেস দাবি করে, এ ঘটনা জারদারির সঙ্গে মালিকের মতপার্থক্য বাড়ার বিষয়টিই স্পষ্ট করেছে। সূত্র : জিনিউজ।
No comments