ত থ্য বি চি ত্র-বানরের ঘিলু সুখ্যাদ্য!
ষ এক সময় বিশ্বের বিভিন্ন বন-জঙ্গলে নানা প্রজাতির অসংখ্য বানর ছিল। এখন বানরের অনেক প্রজাতিই বিলুপ্ত হয়েছে। গবেষকদের তথ্যমতে, এ পর্যন্ত প্রায় ২৬৪ প্রজাতির বানর পৃথিবী থেকে হারিয়ে গেছে চিরতরে।ষ বিলুপ্ত হবেই না কেন? দক্ষিণ এশিয়া, চীন এবং আফ্রিকার মানুষের কাছে বানরের ঘিলু যে অসম্ভব প্রিয়!ষ অথচ প্রাচীন এই প্রাণীটি নিয়ে জাপানে প্রচলিত আছে বেশ মজার লোককথা। জাপানে প্রাণীকে জ্ঞানী হিসেবেই দেখা হয় এবং যথেষ্ট সম্মানও করা হয়।
ষ রামায়ণে হনুমান পবননন্দন হিসেবে হিন্দুদের কাছে পূজনীয়। রামায়ণের মূল চরিত্র রাম, যাকে হিন্দুরা ভগবান বিষ্ণুর অবতার বলে দাবি করেন, তার অনুগত চরিত্র হিসেবে পাওয়া যায় এ হনুমানকে। রামায়ণের কাহিনী অনুসারে হনুমান সীতাকে উদ্ধারের জন্য লঙ্কায় অভিযান চালান।
ষ চীনা পুরাণে সান উকং বা বানর রাজা বলে একটি চরিত্র আছে। এ চরিত্রটি নিয়ে যেমন মজার মজার হাস্যরসাত্মক গল্প-উপন্যাস লেখা হয়েছে, তেমনি বানানো হয়েছে চলচ্চিত্রও।
ষ আকার-আকৃতির দিক থেকে বানর নানা ধরনের হয়। তবে সবচেয়ে বড়টি লম্বায় গড়ে ৩.৩ ফুট এবং সবচেয়ে ছোটটি গড়ে ৫ থেকে ৬ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে।
ষ পৃথিবীতে এমন কিছু প্রজাতির বানর আছে, যেগুলোর চিৎকার-চেঁচামিচি তিন মাইল দূর থেকেও স্পষ্ট শোনা যায়!
আশরাফুল আলম মিলন
No comments