স্বাস্থ্য সচেতনতা
* অধিক ওজনের কাউকে অবশ্যই ওজন নিয়ন্ত্রণে আনা দরকার। বয়স, উচ্চতা অনুযায়ী ওজন হওয়াটা প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক। ক্যালরি কমিয়ে এনে শরীরের ওজন কমানো যায়। যাঁদের ওজন প্রয়োজনের তুলনায় বেশি, তাঁরা নিম্নের কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
* খাদ্যের তালিকায় অধিক হারে শাকসবজি রাখতে হবে। অধিক শাকসবজি খেলে তা শরীরের ক্যালরি কমিয়ে আনতে সহযোগিতা করে। শাকসবজি তুলনামূলক বেশি খেলে শক্তি অর্জন সম্ভব হয় বেশি।
* ক্ষুধা পেলে স্ম্যাকের দিকে না ঝুঁকে স্বাভাবিক খাবার গ্রহণ করা উচিত। কারণ স্ম্যাকে অধিক মাত্রায় ক্যালরি থাকে।
* দুধজাতীয় খাবার কেনার সময় খেয়াল রাখুন তা কতটা ফ্যাটমুক্ত।
* নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীর থেকে অতিরিক্ত ক্যালরি ক্ষয় হয়।
* রেস্টুরেন্ট বা হোটেলের খাবার যতটা কম খাওয়া যায়, ততই মঙ্গল। কারণ হোটেলের খাবারে মাত্রাতিরিক্ত ক্যালরি থাকে। তাই ঘরে রান্না করা খাবারই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
*পরিমিত খাবার গ্রহণ শরীরের জন্য জরুরি। বেশি খাবার কিংবা কম খাবার কোনোটাই উচিত নয়।
* প্যাকেটজাত খাবার কেনার সময় লেবেলের দিকে তাকান। সেখান থেকে ক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট, খনিজদ্রব্য কী পরিমাণ ওই খাবারে আছে, তা জেনে নেওয়া সম্ভব হবে।
* সুষম খাবার বাছাই করুন খাবারের জন্য। সুষম খাবার না খেলে শরীরে মেদ বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। একই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও বাড়বে না।
তথ্যসূত্র : ইন্টারনেট
* ক্ষুধা পেলে স্ম্যাকের দিকে না ঝুঁকে স্বাভাবিক খাবার গ্রহণ করা উচিত। কারণ স্ম্যাকে অধিক মাত্রায় ক্যালরি থাকে।
* দুধজাতীয় খাবার কেনার সময় খেয়াল রাখুন তা কতটা ফ্যাটমুক্ত।
* নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীর থেকে অতিরিক্ত ক্যালরি ক্ষয় হয়।
* রেস্টুরেন্ট বা হোটেলের খাবার যতটা কম খাওয়া যায়, ততই মঙ্গল। কারণ হোটেলের খাবারে মাত্রাতিরিক্ত ক্যালরি থাকে। তাই ঘরে রান্না করা খাবারই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
*পরিমিত খাবার গ্রহণ শরীরের জন্য জরুরি। বেশি খাবার কিংবা কম খাবার কোনোটাই উচিত নয়।
* প্যাকেটজাত খাবার কেনার সময় লেবেলের দিকে তাকান। সেখান থেকে ক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট, খনিজদ্রব্য কী পরিমাণ ওই খাবারে আছে, তা জেনে নেওয়া সম্ভব হবে।
* সুষম খাবার বাছাই করুন খাবারের জন্য। সুষম খাবার না খেলে শরীরে মেদ বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। একই সঙ্গে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতাও বাড়বে না।
তথ্যসূত্র : ইন্টারনেট
No comments