ইউটিউব খুলে দিচ্ছে পাকিস্তান
ভিডিওচিত্র বিনিময়ের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউব আবার খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান মালিক গতকাল শনিবার জানিয়েছেন, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সাইটটি খুলে দেওয়া হবে। সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট টুইটারে তিনি এ কথা জানান।
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে ব্যঙ্গ করে বানানো 'ইনোসেন্স অব মুসলিমস' চলচ্চিত্রের সূত্র ধরে গত সেপ্টেম্বরে পাকিস্তান সরকার সে দেশে ইউটিউব বন্ধ করে দিয়েছিল।
রেহমান মালিক টুইটারে জানান, বিপুলসংখ্যক মানুষের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ইউটিউব খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে খুলে দিলেও সাইটটিতে পর্নোগ্রাফি কিংবা ধর্ম অবমাননা-সংক্রান্ত ভিডিওচিত্রের লেনদেন ঠেকাতে নতুন নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে মালিক বলেন, পাকিস্তান টেলিযোগাযোগ কর্তৃপক্ষ (পিটিএ) একটি শক্তিশালী 'ফায়ারওয়াল' সফটওয়্যার চালু করেছে। যেটির মাধ্যমে আপত্তিকর ভিডিওচিত্র লেনদেন নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
পাকিস্তানে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান (আইএসপিএকে) জানিয়েছে, তারা এখনো নতুন সিদ্ধান্তের কোনো খবর পায়নি। তবে তারা সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। আইএসপিএকের আহ্বায়ক ওয়াজুস সিরাজ জানান, ইউটিউব বন্ধ করে দেওয়ার পর পাকিস্তানে ভিডিও সাইট দেখার মাত্রা ৩০ শতাংশ কমে গিয়েছিল।
গত সেপ্টেম্বরে ইউটিউবে মহানবী (সা.)-কে নিয়ে অবমাননাকর চলচ্চিত্র প্রদর্শনের প্রতিবাদে পাকিস্তানে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। সরকার সাইট থেকে চলচ্চিত্রটি মুছে ফেলার বিষয়ে ইউটিউব কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানায়। কিন্তু তাতে সাড়া না দেওয়ায় ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে সাইটটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
সূত্র : এএফপি, রয়টার্স।
রেহমান মালিক টুইটারে জানান, বিপুলসংখ্যক মানুষের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ইউটিউব খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে খুলে দিলেও সাইটটিতে পর্নোগ্রাফি কিংবা ধর্ম অবমাননা-সংক্রান্ত ভিডিওচিত্রের লেনদেন ঠেকাতে নতুন নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে মালিক বলেন, পাকিস্তান টেলিযোগাযোগ কর্তৃপক্ষ (পিটিএ) একটি শক্তিশালী 'ফায়ারওয়াল' সফটওয়্যার চালু করেছে। যেটির মাধ্যমে আপত্তিকর ভিডিওচিত্র লেনদেন নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
পাকিস্তানে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান (আইএসপিএকে) জানিয়েছে, তারা এখনো নতুন সিদ্ধান্তের কোনো খবর পায়নি। তবে তারা সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। আইএসপিএকের আহ্বায়ক ওয়াজুস সিরাজ জানান, ইউটিউব বন্ধ করে দেওয়ার পর পাকিস্তানে ভিডিও সাইট দেখার মাত্রা ৩০ শতাংশ কমে গিয়েছিল।
গত সেপ্টেম্বরে ইউটিউবে মহানবী (সা.)-কে নিয়ে অবমাননাকর চলচ্চিত্র প্রদর্শনের প্রতিবাদে পাকিস্তানে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। সরকার সাইট থেকে চলচ্চিত্রটি মুছে ফেলার বিষয়ে ইউটিউব কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানায়। কিন্তু তাতে সাড়া না দেওয়ায় ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে সাইটটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
সূত্র : এএফপি, রয়টার্স।
No comments