চীনের সঙ্গে কাজ করতে চাই : হিলারি
প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নিরাপত্তা অংশীদারি শক্তিশালী করার লক্ষ্যে দ্বীপরাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে মিত্রতা জোরদার করছে যুক্তরাষ্ট্র। সম্প্রতি অঞ্চলটিতে চীনের প্রভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপগুলোর ফোরামের এক বৈঠকে গত শুক্রবার এসব বিষয়ে কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন।
প্রশান্ত মহাসাগরের কুক দ্বীপপুঞ্জের অন্তর্ভুক্ত রারোটোঙ্গা দ্বীপে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কুই তিয়ানকাই-ও উপস্থিত ছিলেন।
এশীয় প্রশান্তমহাসাগরীয় এলাকার দ্বীপদেশগুলোর ওপর চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র এসব দেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদারের কৌশল নিয়েছে। বৈঠকে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড থেকে শুরু করে টুভালু ও নাউরুর মতো ছোট দেশগুলোর প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। অঞ্চলটিতে যুক্তরাষ্ট্রের উপস্থিতি দীর্ঘদিনের।
এ অঞ্চলে প্রভাব বৃদ্ধি নিয়ে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে আড়াল করার উদ্দেশ্যে হিলারি বলেন, 'আমাদের সবার জন্যই প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল অত্যন্ত বড়।' এ অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান তৎপরতা 'নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশের প্রভাব নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে' এমন অভিযোগও খারিজ করেন হিলারি। এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, 'আমরা মনে করি, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রসহ যত বেশি সম্ভব অংশীদারদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা এ অঞ্চলের দ্বীপদেশগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।' তিনি আরো বলেন, 'জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলার মতো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচিতে আমরা চীনের সঙ্গে কাজ করতে চাই। আমরা মনে করি, চীনের সঙ্গে কাজ করার অনেক সুযোগ আছে। আমরা সে ক্ষেত্রে আরো পথ বের করার চেষ্টা করছি।'
চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী তিয়ানকাই বলেন, 'প্রশান্ত মহাসাগরে চীনা উপস্থিতির লক্ষ্য ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব বৃদ্ধি নয়।
উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে চীন প্রশান্ত মহাসাগরীয় উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহযোগী হিসেবে বিবেচনা করে।' সূত্র : রয়টার্স।
প্রশান্ত মহাসাগরের কুক দ্বীপপুঞ্জের অন্তর্ভুক্ত রারোটোঙ্গা দ্বীপে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কুই তিয়ানকাই-ও উপস্থিত ছিলেন।
এশীয় প্রশান্তমহাসাগরীয় এলাকার দ্বীপদেশগুলোর ওপর চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র এসব দেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদারের কৌশল নিয়েছে। বৈঠকে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড থেকে শুরু করে টুভালু ও নাউরুর মতো ছোট দেশগুলোর প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। অঞ্চলটিতে যুক্তরাষ্ট্রের উপস্থিতি দীর্ঘদিনের।
এ অঞ্চলে প্রভাব বৃদ্ধি নিয়ে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে আড়াল করার উদ্দেশ্যে হিলারি বলেন, 'আমাদের সবার জন্যই প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল অত্যন্ত বড়।' এ অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান তৎপরতা 'নির্দিষ্ট কয়েকটি দেশের প্রভাব নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে' এমন অভিযোগও খারিজ করেন হিলারি। এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, 'আমরা মনে করি, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রসহ যত বেশি সম্ভব অংশীদারদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা এ অঞ্চলের দ্বীপদেশগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।' তিনি আরো বলেন, 'জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ এবং সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় মোকাবিলার মতো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচিতে আমরা চীনের সঙ্গে কাজ করতে চাই। আমরা মনে করি, চীনের সঙ্গে কাজ করার অনেক সুযোগ আছে। আমরা সে ক্ষেত্রে আরো পথ বের করার চেষ্টা করছি।'
চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী তিয়ানকাই বলেন, 'প্রশান্ত মহাসাগরে চীনা উপস্থিতির লক্ষ্য ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব বৃদ্ধি নয়।
উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে চীন প্রশান্ত মহাসাগরীয় উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহযোগী হিসেবে বিবেচনা করে।' সূত্র : রয়টার্স।
No comments