ন্যামের নেতৃত্বে ইরানের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর সমর্থন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী তিন বছর জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের (ন্যাম) নেতৃত্বদানে ইরানের প্রতি ন্যাম জোটের এশিয়া-প্যাসিফিক গ্রুপের সদস্য দেশগুলোর দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। গত শুক্রবার রাতে তেহরানে ওআইসি কনভেনশন সেন্টারে ১৬তম ন্যাম শীর্ষ সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে এশিয়া-প্যাসিফিক গ্রুপের পক্ষে ধন্যবাদ জানিয়ে বক্তৃতাকালে প্রধানমন্ত্রী এই সমর্থন ব্যক্ত করেন। খবর বাসসের।
সম্মেলনে যোগদানকারীদের মধ্যে শেখ হাসিনাই ছিলেন একমাত্র নারী প্রধানমন্ত্রী। সমাপ্তি অধিবেশনে এশিয়া-প্যাসিফিক গ্রুপের পক্ষ থেকে ধ্যনবাদ জানানোর জন্য তাঁকে মনোনীত করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতে ন্যামভুক্ত দেশগুলোর সংহতি জোরদার হবে এবং গতিশীল বিশ্ব অংশীদারি গড়ে উঠবে। তিনি বলেন, জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন সবার বিশেষ করে সদস্য দেশগুলোর ৪০০ কোটি মানুষের জন্য মতামত প্রকাশের সমান সুযোগ সৃষ্টি এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নে আজ ও আগামীতে কাজ করে যাবে।
ভবিষ্যতের ব্যাপক চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেন, ইরানের নেতৃত্বে ন্যাম সদস্য দেশগুলোর আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সক্ষম হবে এবং এশিয়া-প্যাসিফিক গ্রুপের সব সদস্য রাষ্ট্রের পাশাপাশি বাংলাদেশও এ বিষয়ে ইরানকে সমর্থন দেবে। ফিলিস্তিন সমস্যার ন্যায়সংগত ও স্থায়ী সমাধানে ন্যাম এগিয়ে যাবে বলেও সদস্য রাষ্ট্রগুলোর আস্থার কথা ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
বিশিষ্ট নেতাদের সঙ্গে বৈঠক: প্রধানমন্ত্রী শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আসা বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। নেতাদের মধ্যে রয়েছেন বেনিনের প্রেসিডেন্ট টমাস ইয়াজি বনি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী জিগমে থিনলে, সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী ওয়ায়েল নাদের আল হালকি, বাহরাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ খালিদ বিন আহমেদ বিন মোহাম্মদ, মালদ্বীপের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেদ শহীদ, জর্ডানের প্রিন্স হাসান বিন তালাল, সোমালিয়ার শ্রম, সমাজ, যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক মন্ত্রী মোহাম্মদ জিরদেহ হুসেন, আরব আমিরাতের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সাউথ সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক মার্টিন খোর।
ন্যাম সম্মেলনে যোগদান শেষে প্রধানমন্ত্রী গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, ভবিষ্যতে ন্যামভুক্ত দেশগুলোর সংহতি জোরদার হবে এবং গতিশীল বিশ্ব অংশীদারি গড়ে উঠবে। তিনি বলেন, জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন সবার বিশেষ করে সদস্য দেশগুলোর ৪০০ কোটি মানুষের জন্য মতামত প্রকাশের সমান সুযোগ সৃষ্টি এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নে আজ ও আগামীতে কাজ করে যাবে।
ভবিষ্যতের ব্যাপক চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেন, ইরানের নেতৃত্বে ন্যাম সদস্য দেশগুলোর আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সক্ষম হবে এবং এশিয়া-প্যাসিফিক গ্রুপের সব সদস্য রাষ্ট্রের পাশাপাশি বাংলাদেশও এ বিষয়ে ইরানকে সমর্থন দেবে। ফিলিস্তিন সমস্যার ন্যায়সংগত ও স্থায়ী সমাধানে ন্যাম এগিয়ে যাবে বলেও সদস্য রাষ্ট্রগুলোর আস্থার কথা ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।
বিশিষ্ট নেতাদের সঙ্গে বৈঠক: প্রধানমন্ত্রী শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আসা বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। নেতাদের মধ্যে রয়েছেন বেনিনের প্রেসিডেন্ট টমাস ইয়াজি বনি, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী জিগমে থিনলে, সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী ওয়ায়েল নাদের আল হালকি, বাহরাইনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ খালিদ বিন আহমেদ বিন মোহাম্মদ, মালদ্বীপের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আহমেদ শহীদ, জর্ডানের প্রিন্স হাসান বিন তালাল, সোমালিয়ার শ্রম, সমাজ, যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক মন্ত্রী মোহাম্মদ জিরদেহ হুসেন, আরব আমিরাতের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সাউথ সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক মার্টিন খোর।
ন্যাম সম্মেলনে যোগদান শেষে প্রধানমন্ত্রী গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
No comments