মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকেই মাঠে নামবে বিএনপি by সেলিম জাহিদ
১২ মার্চ ঢাকায় মহাসমাবেশ কর্মসূচি ঘিরে মধ্য ফেব্রুয়ারির আগেই মাঠে নামছে বিএনপি। এ সময় ক্ষমতাসীন দল কোনো অজুহাতে বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দিলে তা প্রতিরোধ করা হবে বলেও জানিয়েছেন দলটির নেতারা।বিএনপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এ মুহূর্তে বিএনপির সব চিন্তা ১২ মার্চের মহাসমাবেশ ঘিরে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল করার দাবিতে এ কর্মসূচি সর্বাত্মকভাবে সফল করতে চার দলের শরিক ও সমমনা দলগুলোকেও কাজে লাগানো হবে।
এদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসজুড়ে কর্মসূচি দিয়ে রাজপথ দখলে রাখার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে। আওয়ামী লীগ ১২ মার্চের আগে বা পরে কর্মসূচি দিতে পারে। ইতিমধ্যে ৭ মার্চ রাজধানীতে বড় ধরনের মানববন্ধন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল। আর ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে থানা ও ওয়ার্ডে সমাবেশ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে এবং তা মধ্য মার্চ পর্যন্ত চলবে বলে দলটি ঘোষণা দিয়েছে। এ নিয়ে রাজনীতির মাঠ আবার উত্তপ্ত হয়ে ওঠার আশঙ্কা করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা।
এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার গতকাল রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওনারা (আওয়ামী লীগ) মহানন্দে মানববন্ধন করুক, তাতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দিলে অবশ্যই প্রতিরোধ করা হবে।’
একই সময়ে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি থাকলে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির আশঙ্কা থাকে। সে ক্ষেত্রে বিএনপির ভূমিকা কী হবে, জানতে চাইলে এম কে আনোয়ার বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি যা আছে তা-ই থাকবে।’ তিনি পাল্টা প্রশ্ন রাখেন, ‘এখন আওয়ামী লীগের আর উপায় কী আছে? তারা রাজপথ দখলের নামে গুলি করে মানুষ মারা শুরু করেছে, এটাই করবে।’
অবশ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা বিচারের দাবিতে জনমত গঠনের জন্য কর্মসূচি নিয়ে মাঠে আছি। এখানে রাজপথ দখলের প্রশ্ন আসছে কেন?’
বিএনপির সূত্র জানায়, ঢাকার মহাসমাবেশ সফল করতে দলের নেতারা মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকে দেশব্যাপী সাংগঠনিক সফর শুরু করবেন। বিএনপির সাত যুগ্ম মহাসচিব ও বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকেরা জেলা সফর করবেন। মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে দেশব্যাপী প্রচারণা চালাতে সারা দেশে জনসংযোগ উপকমিটি গঠন করা হবে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগরের ওয়ার্ড ও থানাভিত্তিক কর্মিসভা, জনসভা ও বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি থাকবে বলে জানিয়েছেন মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম।
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে চারদলীয় জোটের রোডমার্চ শেষে গত ৯ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের জনসভায় এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া।
এদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসজুড়ে কর্মসূচি দিয়ে রাজপথ দখলে রাখার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে। আওয়ামী লীগ ১২ মার্চের আগে বা পরে কর্মসূচি দিতে পারে। ইতিমধ্যে ৭ মার্চ রাজধানীতে বড় ধরনের মানববন্ধন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল। আর ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে থানা ও ওয়ার্ডে সমাবেশ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে এবং তা মধ্য মার্চ পর্যন্ত চলবে বলে দলটি ঘোষণা দিয়েছে। এ নিয়ে রাজনীতির মাঠ আবার উত্তপ্ত হয়ে ওঠার আশঙ্কা করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকেরা।
এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার গতকাল রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘ওনারা (আওয়ামী লীগ) মহানন্দে মানববন্ধন করুক, তাতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই। বিএনপির কর্মসূচিতে বাধা দিলে অবশ্যই প্রতিরোধ করা হবে।’
একই সময়ে আওয়ামী লীগের কর্মসূচি থাকলে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির আশঙ্কা থাকে। সে ক্ষেত্রে বিএনপির ভূমিকা কী হবে, জানতে চাইলে এম কে আনোয়ার বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি যা আছে তা-ই থাকবে।’ তিনি পাল্টা প্রশ্ন রাখেন, ‘এখন আওয়ামী লীগের আর উপায় কী আছে? তারা রাজপথ দখলের নামে গুলি করে মানুষ মারা শুরু করেছে, এটাই করবে।’
অবশ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা বিচারের দাবিতে জনমত গঠনের জন্য কর্মসূচি নিয়ে মাঠে আছি। এখানে রাজপথ দখলের প্রশ্ন আসছে কেন?’
বিএনপির সূত্র জানায়, ঢাকার মহাসমাবেশ সফল করতে দলের নেতারা মধ্য ফেব্রুয়ারি থেকে দেশব্যাপী সাংগঠনিক সফর শুরু করবেন। বিএনপির সাত যুগ্ম মহাসচিব ও বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকেরা জেলা সফর করবেন। মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে দেশব্যাপী প্রচারণা চালাতে সারা দেশে জনসংযোগ উপকমিটি গঠন করা হবে। এ ছাড়া ঢাকা মহানগরের ওয়ার্ড ও থানাভিত্তিক কর্মিসভা, জনসভা ও বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি থাকবে বলে জানিয়েছেন মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম।
ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে চারদলীয় জোটের রোডমার্চ শেষে গত ৯ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের জনসভায় এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া।
No comments