নভো নরডিস্কের ভিকটোজা এখন বাংলাদেশের বাজারে
দেশের ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য ‘ভিকটোজা’ নামে নতুন একটি ওষুধ নিয়ে এসেছে ডেনমার্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান নভো নরডিস্ক। এই ওষুধ টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহূত হবে।বাংলাদেশে ওষুধটির বাজারজাতকরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয় গতকাল।
এ উপলক্ষে রাজধানীর একটি হোটেলে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ওষুধটির উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নভো নরডিস্ক। বাংলা-দেশে নভো নরডিস্কের এই ওষুধ বাজারজাত করছে ট্রান্সকম ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ভিকটোজা ডায়াবেটিসের রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা, শরীরের অতিরিক্ত ওজন, উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং কোষের কার্যক্রমকে বেগবান করতে সহায়তা করবে। কলমের মতো দেখতে একটি কিউবের ভেতরে এই ওষুধ থাকে। দিনের যেকোনো সময় একবার সিরিঞ্জের মাধ্যমে এই ওষুধ নিলেই চলবে।
নভো নরডিস্ক ফার্মা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ রাজন কুমার সাংবাদিকদের বলেন, ‘ডায়াবেটিসের কোনো রোগী যদি প্রতিদিন দশমিক ছয় মিলিগ্রাম করে ইনজেকশন নেন, তাহলে একটি কলমের ওষুধ তিনি এক মাস ব্যবহার করতে পারবেন। আর এক দশমিক দুই মিলিগ্রাম করে নিলে ১৫ এবং এক দশমিক আট মিলিগ্রাম করে নিলে ১০ দিন ব্যবহার করা যাবে।’
রাজন জানান, ভিকটোজার একটি কলমের দাম পড়বে সাত হাজার ৮০০ টাকা।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হেলথ সায়েন্সেসের প্রধান পরামর্শক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক হাজেরা মাহতাবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এ দেশে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত এসভেন্ড ওলিং, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সোসাইটির সভাপতি এ কে আজাদ খান, নভো নরডিস্কের ওশেনিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জীব শিশু, আঞ্চলিক পরিচালক শ্রীশীলা এম ভি, নভোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ রাজন কুমার, বারডেম হাসপাতালের অধ্যাপক জাফর আহমেদ ও ফারুক পাঠান বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে এসভেন্ড ওলিং বলেন, কীভাবে বিশাল জনসংখ্যার ডায়াবেটিস কমানো যায়, সে বিষয়ে বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে। আশানুরূপভাবে ভালোও করছে। নভো নরডিস্ক তাদের তৈরি ওষুধ কম মুনাফায় এ দেশে বাজারজাত করবে বলে তিনি আশা করেন।
এ কে আজাদ খান বলেন, নানা কারণে এ দেশে ডায়াবেটিসের রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তাই ডায়াবেটিসের ওষুধেরও ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সেদিক থেকে ভিকটোজার বাজার খুব ভালো হবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, টাইপ-২ ডায়াবেটিসের চিকিৎসা-ব্যবস্থা হিসেবে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪৪টি দেশে এই ভিকটোজা বাজারজাত করা হচ্ছে। এটি বাজারজাত করার আগে গবেষণা (ডায়াবেটিসের ওপর লিরাগ্লুটাইডের কার্যকারিতা নিরূপণ) করা হয়।
গত বছরের ২৪ এপ্রিল ভিকটোজা বাংলাদেশে বাজারজাতের জন্য সরকারের ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদন পায় বলেও জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ভিকটোজা ডায়াবেটিসের রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা, শরীরের অতিরিক্ত ওজন, উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং কোষের কার্যক্রমকে বেগবান করতে সহায়তা করবে। কলমের মতো দেখতে একটি কিউবের ভেতরে এই ওষুধ থাকে। দিনের যেকোনো সময় একবার সিরিঞ্জের মাধ্যমে এই ওষুধ নিলেই চলবে।
নভো নরডিস্ক ফার্মা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ রাজন কুমার সাংবাদিকদের বলেন, ‘ডায়াবেটিসের কোনো রোগী যদি প্রতিদিন দশমিক ছয় মিলিগ্রাম করে ইনজেকশন নেন, তাহলে একটি কলমের ওষুধ তিনি এক মাস ব্যবহার করতে পারবেন। আর এক দশমিক দুই মিলিগ্রাম করে নিলে ১৫ এবং এক দশমিক আট মিলিগ্রাম করে নিলে ১০ দিন ব্যবহার করা যাবে।’
রাজন জানান, ভিকটোজার একটি কলমের দাম পড়বে সাত হাজার ৮০০ টাকা।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হেলথ সায়েন্সেসের প্রধান পরামর্শক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক হাজেরা মাহতাবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এ দেশে ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত এসভেন্ড ওলিং, বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সোসাইটির সভাপতি এ কে আজাদ খান, নভো নরডিস্কের ওশেনিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জীব শিশু, আঞ্চলিক পরিচালক শ্রীশীলা এম ভি, নভোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ রাজন কুমার, বারডেম হাসপাতালের অধ্যাপক জাফর আহমেদ ও ফারুক পাঠান বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে এসভেন্ড ওলিং বলেন, কীভাবে বিশাল জনসংখ্যার ডায়াবেটিস কমানো যায়, সে বিষয়ে বাংলাদেশ কাজ করে যাচ্ছে। আশানুরূপভাবে ভালোও করছে। নভো নরডিস্ক তাদের তৈরি ওষুধ কম মুনাফায় এ দেশে বাজারজাত করবে বলে তিনি আশা করেন।
এ কে আজাদ খান বলেন, নানা কারণে এ দেশে ডায়াবেটিসের রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তাই ডায়াবেটিসের ওষুধেরও ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সেদিক থেকে ভিকটোজার বাজার খুব ভালো হবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, টাইপ-২ ডায়াবেটিসের চিকিৎসা-ব্যবস্থা হিসেবে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪৪টি দেশে এই ভিকটোজা বাজারজাত করা হচ্ছে। এটি বাজারজাত করার আগে গবেষণা (ডায়াবেটিসের ওপর লিরাগ্লুটাইডের কার্যকারিতা নিরূপণ) করা হয়।
গত বছরের ২৪ এপ্রিল ভিকটোজা বাংলাদেশে বাজারজাতের জন্য সরকারের ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুমোদন পায় বলেও জানানো হয়।
No comments