৫৯ বছর পর...
দীর্ঘ ৫৯ বছর পর ভাষা আন্দোলনে শহীদদের প্রতি কেন্দ্রীয়ভাবে শ্রদ্ধা জানাবে ঠাকুরগাঁওবাসী। জেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের প্রস্তুতি এখন শেষ পর্যায়ে।জেলা প্রশাসক মুহা. শহীদুজ্জামান জানান, আজ সোমবার বিকেলে শহীদ মিনার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন পানিসম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভাষাসৈনিক মো. দবিরুল ইসলাম ও ফজলুল করীমকে সম্মাননা দেওয়া হবে।
গতকাল রোববার সকালে ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের বড় মাঠে গিয়ে দেখা গেছে, জাতীয় শহীদ মিনারের আদলে তৈরি শহীদ মিনারের শেষ পর্যায়ের কাজ চলছে। নির্মাণশ্রমিকেরা শহীদ মিনারের প্লাটফরম পানি ঢেলে পরিষ্কার করছেন। পাশের দেয়ালে আঁকা হচ্ছে বিভিন্ন মানুষের উক্তি ও আলপনা। শহীদ মিনারের প্রস্তুতি দেখতে ভিড় করছেন অনেকে।
ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. আবুল হোসেন বলেন, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তিনি আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন। তাই যখন সময় পান তখন কাজের অগ্রগতি দেখতে আসেন। ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র মো. ইফাদ সরকার জানায়, ‘এবার আমরা নতুন শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাব। এর জন্য আমরা বন্ধুরা এক হয়ে ফুলের ডালা তৈরি করতে ফুল সংগ্রহ করছি।’
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘জেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের নির্মাণকাজে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। মিনার নির্মাণের কাজে যাঁরা আর্থিক সহায়তা করেছেন তাঁদের কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’ ঠাকুরগাঁওয়ের ভাষাসৈনিক মো. ফজলুল করীম বলেন, ‘জেলায় একটি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ছিল না বলে বেশ কষ্ট পেতাম। ৫৯ বছর পর হলেও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জেলাবাসী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারছে দেখে ভালো লাগছে।’
গতকাল রোববার সকালে ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের বড় মাঠে গিয়ে দেখা গেছে, জাতীয় শহীদ মিনারের আদলে তৈরি শহীদ মিনারের শেষ পর্যায়ের কাজ চলছে। নির্মাণশ্রমিকেরা শহীদ মিনারের প্লাটফরম পানি ঢেলে পরিষ্কার করছেন। পাশের দেয়ালে আঁকা হচ্ছে বিভিন্ন মানুষের উক্তি ও আলপনা। শহীদ মিনারের প্রস্তুতি দেখতে ভিড় করছেন অনেকে।
ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. আবুল হোসেন বলেন, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তিনি আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন। তাই যখন সময় পান তখন কাজের অগ্রগতি দেখতে আসেন। ঠাকুরগাঁও সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্র মো. ইফাদ সরকার জানায়, ‘এবার আমরা নতুন শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাব। এর জন্য আমরা বন্ধুরা এক হয়ে ফুলের ডালা তৈরি করতে ফুল সংগ্রহ করছি।’
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘জেলা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের নির্মাণকাজে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। মিনার নির্মাণের কাজে যাঁরা আর্থিক সহায়তা করেছেন তাঁদের কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।’ ঠাকুরগাঁওয়ের ভাষাসৈনিক মো. ফজলুল করীম বলেন, ‘জেলায় একটি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ছিল না বলে বেশ কষ্ট পেতাম। ৫৯ বছর পর হলেও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জেলাবাসী শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারছে দেখে ভালো লাগছে।’
No comments