তক্ষক বেচাকেনার অভিযোগে ছয়জনের কারাদণ্ড
বন্য প্রাণী তক্ষক বেচাকেনায় জড়িত থাকার অপরাধে আটজনকে কারাদণ্ড ও জরিমানা করেছেন র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল রোববার রাজধানীর পল্লবীর একটি বাসা থেকে এই ২৫টি তক্ষকসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন: কামরুল ইসলাম (৪৭), রফিকুল ইসলাম (৫২), আবদুল মান্নান (২৮), কামরুল হাসান (৩০) মো. মিন্টু (৩০) ও শাজাহান (৪৫)।
দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন: কামরুল ইসলাম (৪৭), রফিকুল ইসলাম (৫২), আবদুল মান্নান (২৮), কামরুল হাসান (৩০) মো. মিন্টু (৩০) ও শাজাহান (৪৫)।
র্যাব সূত্র জানায়, গতকাল বেলা ১১টার দিকে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত মিরপুর ১২ নম্বর সেকশনের এইচ ব্লকের ২ নম্বর সড়কের একটি বাড়িতে অভিযান চালান র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ এম আনোয়ার পাশা। আদালত এই বাসা থেকে ২৫টি তক্ষক উদ্ধার করে। তক্ষক বেচাকেনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের মধ্যে ছয়জনকে এক থেকে দুই বছর কারাদণ্ড এবং বাকি দুজনকে এক হাজার টাকা করে জরিমানা করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে বন বিভাগের কর্মকর্তা ও র্যাব সদস্যরা অংশ নেন।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ এম আনোয়ার পাশা প্রথম আলোকে বলেন, বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইনে ছয়জনকে এক থেকে দুই বছর মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাচার বা বিক্রির উদ্দেশ্যে নয়, প্রতারণা করে মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিতেই চক্রটি গুজব রটিয়ে তক্ষক বেচাকেনা করত বলে তিনি জানান।
র্যাব সূত্র জানায়, বিদেশে তক্ষক পাঠালে কোটি কোটি টাকা আয় হবে—এমন গুজব ছড়িয়েছে একটি চক্র। এ গুজবের ফলে দেশের বিভিন্ন স্থানে তক্ষক ধরার ধুম পড়ে যায়। প্রতিদিন শত শত তক্ষক ধরা পড়ছে। চক্রটি প্রতারণার মাধ্যমে একজন আরেকজনের কাছ থেকে কিনে নিয়ে দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু তক্ষক বিক্রি করে কোটি টাকা পেয়েছে—এমন কোনো ব্যক্তি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। বড় টিকটিকির মতো দেখতে এ প্রাণীটি বাড়ি ও বনের ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ খেয়ে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখে।
এর আগে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত রাজধানীর মগবাজার, দক্ষিণখান ও ঢাকার উপকণ্ঠ আশুলিয়ায় অভিযান চালিয়ে ১৬টি তক্ষকসহ ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করে। পরে ওই ১৬ জনকে এক থেকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ম্যাজিস্ট্রেট এ এইচ এম আনোয়ার পাশা প্রথম আলোকে বলেন, বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইনে ছয়জনকে এক থেকে দুই বছর মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাচার বা বিক্রির উদ্দেশ্যে নয়, প্রতারণা করে মানুষের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিতেই চক্রটি গুজব রটিয়ে তক্ষক বেচাকেনা করত বলে তিনি জানান।
র্যাব সূত্র জানায়, বিদেশে তক্ষক পাঠালে কোটি কোটি টাকা আয় হবে—এমন গুজব ছড়িয়েছে একটি চক্র। এ গুজবের ফলে দেশের বিভিন্ন স্থানে তক্ষক ধরার ধুম পড়ে যায়। প্রতিদিন শত শত তক্ষক ধরা পড়ছে। চক্রটি প্রতারণার মাধ্যমে একজন আরেকজনের কাছ থেকে কিনে নিয়ে দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু তক্ষক বিক্রি করে কোটি টাকা পেয়েছে—এমন কোনো ব্যক্তি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। বড় টিকটিকির মতো দেখতে এ প্রাণীটি বাড়ি ও বনের ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ খেয়ে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখে।
এর আগে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত রাজধানীর মগবাজার, দক্ষিণখান ও ঢাকার উপকণ্ঠ আশুলিয়ায় অভিযান চালিয়ে ১৬টি তক্ষকসহ ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করে। পরে ওই ১৬ জনকে এক থেকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
No comments