গোলাম আযমের বাসায় স্বজনদের ভিড়-জঙ্গি মিছিলের প্রস্তুতি জামায়াত-শিবিরের!
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমকে যেকোনো সময় গ্রেপ্তার করা হতে পারে- এমন খবর পেয়ে তাঁকে দেখতে দুই দিন ধরে মগবাজারের বাসায় যাচ্ছেন তাঁর আত্মীয়স্বজন। গ্রেপ্তারের প্রস্তুতি চললেও ট্রাইব্যুনালের আদেশ না পাওয়া পর্যন্ত গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করা যাচ্ছে না। তাঁকে প্রেপ্তার করা হবে কি না- সে বিষয়ে আগামী ২৬ ডিসেম্বর আদেশ দেবেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ পাওয়ার পর কিভাবে তাঁকে
গ্রেপ্তার করে কোথায় নিয়ে রাখা হবে- এ ব্যাপারে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ। অন্যদিকে গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করা হলে এর প্রতিবাদে জঙ্গি মিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত ও শিবির। এদিকে গ্রেপ্তার হওয়ার পর কী করবেন- এ ব্যাপারে প্রস্তুতি নিচ্ছেন গোলাম আযম নিজেও। গোয়েন্দা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গোলাম আযম গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে যান কাকরাইলের ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে। সেখান থেকে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বেরিয়ে তিনি মগবাজারের বাসায় চলে যান। একটি সূত্রের দাবি, গ্রেপ্তারের পর কী ধরনের মেডিক্যাল সুবিধা নিতে পারেন- সে ব্যাপারে তিনি কথা বলতে গিয়েছিলেন চিকিৎসকদের সঙ্গে। তবে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, গোলাম আযম ফিজিওথেরাপি নিতে গতকাল হাসপাতালে গিয়েছিলেন।
তিনি প্রায়ই ফিজিওথেরাপি নিতে ওই হাসপাতালে যান।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, গোলাম আযমকে যেকোনো সময় গ্রেপ্তার করা হতে পারে- এমন খবর পেয়ে দুদিন ধরে তাঁকে দেখতে মগবাজারের বাসায় যাচ্ছেন তাঁর আত্মীয়স্বজন। কারা কারা তাঁর বাসায় যাচ্ছেন, কখন বেরোচ্ছেন- সেদিকে নজর রাখছেন গোয়েন্দারা। এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, গোলাম আযমের বাসায় জামায়াত বা শিবিরের কোনো কর্মীকে কয়েক দিন ধরে যাতায়াত করতে দেখা যাচ্ছে না। গ্রেপ্তারের ভয়ে হয়তো তাঁরা সেখানে যাচ্ছেন না বলে গোয়েন্দাদের ধারণা।
অন্যদিকে বসে নেই জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্র শিবিরের কর্মীরা। গোলাম আযম গ্রেপ্তার হওয়ার পর কে কী করবেন, সেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন তাঁরা। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে শিবিরকর্মীরা ঢাকায় আসতে শুরু করেছেন। তাঁরা জঙ্গি মিছিল বের করার শক্তি যোগাচ্ছেন বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়। গোয়েন্দারা খবর পাওয়ার পর গতকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে শিবিরকর্মীদের সম্ভাব্য ঘাঁটিগুলোতে খোঁজ নিতে শুরু করেছেন।
পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) উপপুলিশ কমিশনার মো. মনিরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, 'কারা কী করছে, এ বিষয়ে আমরা খোঁজ-খবর রাখছি। যদি কেউ ফৌজদারি অপরাধ করার চেষ্টা করে, তা হলে আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হবে। আমাদের সব প্রস্তুতিই রয়েছে।'
গত সোমবার গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠানিক অভিযোগ উপস্থাপন করে তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গোলাম আযম গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে যান কাকরাইলের ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে। সেখান থেকে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বেরিয়ে তিনি মগবাজারের বাসায় চলে যান। একটি সূত্রের দাবি, গ্রেপ্তারের পর কী ধরনের মেডিক্যাল সুবিধা নিতে পারেন- সে ব্যাপারে তিনি কথা বলতে গিয়েছিলেন চিকিৎসকদের সঙ্গে। তবে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, গোলাম আযম ফিজিওথেরাপি নিতে গতকাল হাসপাতালে গিয়েছিলেন।
তিনি প্রায়ই ফিজিওথেরাপি নিতে ওই হাসপাতালে যান।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, গোলাম আযমকে যেকোনো সময় গ্রেপ্তার করা হতে পারে- এমন খবর পেয়ে দুদিন ধরে তাঁকে দেখতে মগবাজারের বাসায় যাচ্ছেন তাঁর আত্মীয়স্বজন। কারা কারা তাঁর বাসায় যাচ্ছেন, কখন বেরোচ্ছেন- সেদিকে নজর রাখছেন গোয়েন্দারা। এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা জানান, গোলাম আযমের বাসায় জামায়াত বা শিবিরের কোনো কর্মীকে কয়েক দিন ধরে যাতায়াত করতে দেখা যাচ্ছে না। গ্রেপ্তারের ভয়ে হয়তো তাঁরা সেখানে যাচ্ছেন না বলে গোয়েন্দাদের ধারণা।
অন্যদিকে বসে নেই জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্র শিবিরের কর্মীরা। গোলাম আযম গ্রেপ্তার হওয়ার পর কে কী করবেন, সেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন তাঁরা। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে শিবিরকর্মীরা ঢাকায় আসতে শুরু করেছেন। তাঁরা জঙ্গি মিছিল বের করার শক্তি যোগাচ্ছেন বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়। গোয়েন্দারা খবর পাওয়ার পর গতকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে শিবিরকর্মীদের সম্ভাব্য ঘাঁটিগুলোতে খোঁজ নিতে শুরু করেছেন।
পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) উপপুলিশ কমিশনার মো. মনিরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, 'কারা কী করছে, এ বিষয়ে আমরা খোঁজ-খবর রাখছি। যদি কেউ ফৌজদারি অপরাধ করার চেষ্টা করে, তা হলে আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করা হবে। আমাদের সব প্রস্তুতিই রয়েছে।'
গত সোমবার গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠানিক অভিযোগ উপস্থাপন করে তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
No comments