ব্রাজিলে ফুটেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুল
মাত্র ৭২ ঘণ্টার আয়ু নিয়ে ব্রাজিলে ফুটেছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আর বিরল প্রজাতির ফুল টাইটান। তবে সুগন্ধযুক্ত নয়। সবচেয়ে দুর্গন্ধ ছড়ানো ফুল এটি।
গত ২৫ ডিসেম্বর ব্রাজিলের দক্ষিণ-পঞ্চিমাঞ্চলে ইঁয়োচি নামের একটি উদ্যানে কচু জাতীয় এই ফুলটি ফোটে। জীবনকাল কম হওয়ায় এরই মধ্যে সেটি গুটিয়ে যেতেও শুরু করেছে।
গত ২৫ ডিসেম্বর ব্রাজিলের দক্ষিণ-পঞ্চিমাঞ্চলে ইঁয়োচি নামের একটি উদ্যানে কচু জাতীয় এই ফুলটি ফোটে। জীবনকাল কম হওয়ায় এরই মধ্যে সেটি গুটিয়ে যেতেও শুরু করেছে।
সাধারণত এ জাতীয় ফুলের দৈর্ঘ্য ১০ ফুটেরও বেশি হয়ে থাকে। তবে এই ফুলটির দৈর্ঘ্য ছিল পাঁচ ফুট তিন ইঞ্চি। এই ফুল 'মরা ফুল' নামেও পরিচিত। এ ব্যাপারে উদ্ভিদবিজ্ঞানী প্যাত্রিসিয়া অলিভেইরা বলেন, 'ফুলটি ফোটার সময় পচা মাংসের দুর্গন্ধ ছড়ায়। মাংসভুক মাছি ও অন্য পতঙ্গকে আকর্ষণ করার জন্য এতে মাংসের মতো রঙের পরাগ আছে। ফুল ফোটার সময় এর তাপমাত্রা স্বাভাবিক মানবদেহের তাপমাত্রার সমান হয়। এই তাপমাত্রাই দুর্গন্ধ ছড়াতে সাহায্য করে।'
বিরল এই ফুলটির বৈজ্ঞানিক নাম 'অ্যামোরফোফ্যালাস টাইট্যানাম'। এর আদিবাস মূলত পশ্চিম সুমাত্রার রেইন ফরেস্টে। বাগানে এর চাষ করা খুবই কষ্টসাধ্য। এই গাছ পূর্ণবয়স্ক হতে ছয় বছর সময় লাগে।
অলিভেইরা বলেন, 'গাছটিতে (ইঁয়োচি গার্ডেনের) প্রথম ফুল ফুটেছিল ২০১০ সালের ডিসেম্বরে। এটি দ্বিতীয়বার।' ১৮৭৮ সালে ইতালির প্রকৃতিবিজ্ঞানী ওদোয়ারদো বেকারি সর্বপ্রথম এই ফুলটি সম্পর্কে ধারণা দেন। এর ১০ বছর পর লন্ডন বোটানিক্যাল গার্ডেনে এই ফুল ফোটে। এরপর ১৯২৬ সালে আরেকবার ফোটে এই ফুল। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
বিরল এই ফুলটির বৈজ্ঞানিক নাম 'অ্যামোরফোফ্যালাস টাইট্যানাম'। এর আদিবাস মূলত পশ্চিম সুমাত্রার রেইন ফরেস্টে। বাগানে এর চাষ করা খুবই কষ্টসাধ্য। এই গাছ পূর্ণবয়স্ক হতে ছয় বছর সময় লাগে।
অলিভেইরা বলেন, 'গাছটিতে (ইঁয়োচি গার্ডেনের) প্রথম ফুল ফুটেছিল ২০১০ সালের ডিসেম্বরে। এটি দ্বিতীয়বার।' ১৮৭৮ সালে ইতালির প্রকৃতিবিজ্ঞানী ওদোয়ারদো বেকারি সর্বপ্রথম এই ফুলটি সম্পর্কে ধারণা দেন। এর ১০ বছর পর লন্ডন বোটানিক্যাল গার্ডেনে এই ফুল ফোটে। এরপর ১৯২৬ সালে আরেকবার ফোটে এই ফুল। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
No comments