চলে গেলেন টনি গ্রেগ
কোনো ক্রিকেট ম্যাচে উচ্ছ্বসিত সেই দরাজ কণ্ঠ আর শোনা যাবে না। শোনা যাবে না, খেলা নিয়ে তাঁর দারুণ বিশ্লেষণও। বড় অসময়ে, মাত্র ৬৬ বছর বয়সে মরণব্যাধি ক্যানসার ক্রিকেট দুনিয়া থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেল টনি গ্রেগকে।
গত মে মাসে তাঁর ফুসফুসে সমস্যা দেখা দিয়েছিল। প্রথমে সেটাকে ব্রংকাইটিস হিসেবে শনাক্ত করা হলেও সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে চিকিত্সকেরা নিশ্চিত হন যে টনি ক্যানসারের সঙ্গেই বাস করছেন। এর পর থেকে শুরু হয় তাঁর চিকিত্সা। কিন্তু চিকিত্সায় তাঁর অবস্থার কোনো পরিবর্তন হয়নি। আজ মায়ার বাঁধন ছিন্ন করে চলেই গেলেন ক্রিকেট ধারাভাষ্যকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া এই জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকার।
টনি গ্রেগ ইংল্যান্ডের হয়ে ৫৮টি টেস্ট খেলেছেন। ক্রিকেট ক্যারিয়ারে টনি গ্রেগ একজন অলরাউন্ডার হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। ব্যাট হাতে ৪০ গড়ে তিনি রান করেছেন ৩৫৯৯। বল হাতে ৩২ গড়ে তাঁর সংগ্রহ ১৪১টি উইকেট।
১৪টি টেস্টে অধিনায়কত্বও করেছেন ইংল্যান্ড দলের। ১৯৭৫ সালে তিনি আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছিলেন। টনি গ্রেগের ক্রিকেট ক্যারিয়ার অবশ্য বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। ১৯৭৭ সালে অস্ট্রেলিয়ায় বিখ্যাত ক্যারি প্যাকার সিরিজে ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ডের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে খেলার জন্য তিনি আজীবন ক্রিকেট থেকে বহিষ্কৃত হন।
ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার পর তিনি অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। ধনকুবের ক্যারি প্যাকারের প্রতিষ্ঠিত টেলিভিশন চ্যানেল ‘চ্যানেল নাইন’-এ তিনি ক্রিকেট ধারাভাষ্য শুরু করেন। আশির দশক থেকে শুরু মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি ক্রিকেট সম্প্রচারের ‘বিপ্লব’ চ্যানেল নাইনের ধারাভাষ্য দলের সদস্য ছিলেন। তিনি চ্যানেল নাইন ছাড়াও বিভিন্ন সম্প্রচার দলের হয়ে ক্রিকেট ধারাভাষ্যে নিয়োজিত ছিলেন। ক্রিকেটের বড় ইভেন্টগুলোতে টনি গ্রেগের কণ্ঠ ছিল এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।
টনি গ্রেগ বাংলাদেশের মাটিতেও ক্রিকেট ধারাভাষ্যে অংশ নিয়েছেন। ১৯৯৮ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত মিনি বিশ্বকাপে ধারাভাষ্য দিতে তিনি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসেছিলেন।
টনি গ্রেগ ইংল্যান্ডের হয়ে ৫৮টি টেস্ট খেলেছেন। ক্রিকেট ক্যারিয়ারে টনি গ্রেগ একজন অলরাউন্ডার হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। ব্যাট হাতে ৪০ গড়ে তিনি রান করেছেন ৩৫৯৯। বল হাতে ৩২ গড়ে তাঁর সংগ্রহ ১৪১টি উইকেট।
১৪টি টেস্টে অধিনায়কত্বও করেছেন ইংল্যান্ড দলের। ১৯৭৫ সালে তিনি আইসিসির বর্ষসেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হয়েছিলেন। টনি গ্রেগের ক্রিকেট ক্যারিয়ার অবশ্য বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। ১৯৭৭ সালে অস্ট্রেলিয়ায় বিখ্যাত ক্যারি প্যাকার সিরিজে ইংলিশ ক্রিকেট বোর্ডের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে খেলার জন্য তিনি আজীবন ক্রিকেট থেকে বহিষ্কৃত হন।
ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়ার পর তিনি অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। ধনকুবের ক্যারি প্যাকারের প্রতিষ্ঠিত টেলিভিশন চ্যানেল ‘চ্যানেল নাইন’-এ তিনি ক্রিকেট ধারাভাষ্য শুরু করেন। আশির দশক থেকে শুরু মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি ক্রিকেট সম্প্রচারের ‘বিপ্লব’ চ্যানেল নাইনের ধারাভাষ্য দলের সদস্য ছিলেন। তিনি চ্যানেল নাইন ছাড়াও বিভিন্ন সম্প্রচার দলের হয়ে ক্রিকেট ধারাভাষ্যে নিয়োজিত ছিলেন। ক্রিকেটের বড় ইভেন্টগুলোতে টনি গ্রেগের কণ্ঠ ছিল এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।
টনি গ্রেগ বাংলাদেশের মাটিতেও ক্রিকেট ধারাভাষ্যে অংশ নিয়েছেন। ১৯৯৮ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত মিনি বিশ্বকাপে ধারাভাষ্য দিতে তিনি প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে এসেছিলেন।
No comments