ন্যাম সম্মেলনে আজ ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী- তেহরানে লালগালিচা সংবর্ধনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের (ন্যাম) ১৬তম সম্মেলনে যোগ দিতে ৪ দিনের সরকারী সফরে বুধবার তেহরান পৌঁছালে তাঁকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট স্থানীয় সময় বেলা ২টায় মেহরাবাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
তইরানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মারযিয়েহ ওয়াহিদ দস্তজেরদি, রাজধানী তেহরানের প্রাদেশিক গবর্নর সফর আলী ব্রাটলু ও ইরানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত খন্দকার আবদুস সাত্তার বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. একে আবদুল মোমেন, পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েস এবং ইরান সরকারের প্রতিনিধি ও ইরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সিনিয়র কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে প্রধানমন্ত্রীকে পার্সিয়ান এস্তেঘলাল ইন্টারন্যাশনাল হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সফরকালে এ হোটেলে অবস্থান করবেন।-খবর বাসসর।
বিশ্বের প্রধান ক্ষমতাধর গোষ্ঠী বহির্ভূত বিশ্বের ১২০ দেশের জোট হচ্ছে ন্যাম। শেখ হাসিনা ন্যামের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের দুই দিনের সম্মেলনে যোগ দেবেন। আজ বৃহস্পতিবার এই সম্মেলন শুরু হবে। এতে উদ্বোধনী ভাষণ দেবেন ইসলামিক বিপ্লবের নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়েদ আলী খামেনী। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আজ সম্মেলনের মূল অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। শীর্ষ সম্মেলনের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী ভারত, ইরান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও তুর্কমেনিস্তানসহ কয়েকটি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। ১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় শেখ হাসিনার দেশে ফেরার কথা।
ইরানের সমকালীন ইতিহাসে বৃহত্তম কূটনৈতিক সমাবেশ ১৬তম ন্যাম শীর্ষ সম্মেলনে সিরিয়ায় সহিংসতা ও সঙ্কট এবং ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাত থেকে শুরু করে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচী পর্যন্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইস্যু নিয়ে আলোচনা হবে। এই সম্মেলনেই ইরান আগামী তিন বছরের জন্য মিসরের কাছ থেকে ন্যামের নেতৃত্ব গ্রহণ করবে।
তেহরান শীর্ষ সম্মেলনের অতিথির মধ্যে থাকছেন বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট ইভো মোরেলস, কিউবার প্রেসিডেন্ট রাউল ক্যাস্ত্রো, ইকুয়েডোরের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরেয়া, মিসরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, কুয়েতের আমীর সাবাহ আল আহমেদ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, লেবাননের প্রেসিডেন্ট মিচেল সোলায়মান, ওমানের সুলতান কাবুস বিন সাঈদ আল সাইদ, পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি, ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস, সেনেগালের প্রেসিডেন্ট ম্যাকি সল, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দ রাজাপাকসে, ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী নগুয়েন তান ডুং, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলীয়েভ ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ গুল। ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান উপেক্ষা করে পর্যবেক্ষক হিসেবে এই শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য বুধবার তেহরান পৌঁছেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন।
যাত্রীদের সঙ্গে কুশল বিনিময়
র্এ আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তেহরান যাওয়ার পথে বিমানে যাত্রীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। শেখ হাসিনা বিজনেস ও ইকোনমিক ক্লাস ঘুরে ঘুরে যাত্রীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। প্রবাসী এসব যাত্রীর বেশির ভাগ দুবাইগামী। এরা দেশে নিকটাত্মীয়দের সংগে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উদ্্যাপন শেষে নিজ নিজ কর্মস্থলে ফিরছিলেন। প্রধানমন্ত্রী যাত্রীদের কুশল জানতে চান এবং সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধ জীবন কামনা করেন।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. একে আবদুল মোমেন, পররাষ্ট্র সচিব মিজারুল কায়েস এবং ইরান সরকারের প্রতিনিধি ও ইরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সিনিয়র কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। পরে প্রধানমন্ত্রীকে পার্সিয়ান এস্তেঘলাল ইন্টারন্যাশনাল হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী তাঁর সফরকালে এ হোটেলে অবস্থান করবেন।-খবর বাসসর।
বিশ্বের প্রধান ক্ষমতাধর গোষ্ঠী বহির্ভূত বিশ্বের ১২০ দেশের জোট হচ্ছে ন্যাম। শেখ হাসিনা ন্যামের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের দুই দিনের সম্মেলনে যোগ দেবেন। আজ বৃহস্পতিবার এই সম্মেলন শুরু হবে। এতে উদ্বোধনী ভাষণ দেবেন ইসলামিক বিপ্লবের নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়েদ আলী খামেনী। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আজ সম্মেলনের মূল অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। শীর্ষ সম্মেলনের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী ভারত, ইরান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল ও তুর্কমেনিস্তানসহ কয়েকটি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। ১ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় শেখ হাসিনার দেশে ফেরার কথা।
ইরানের সমকালীন ইতিহাসে বৃহত্তম কূটনৈতিক সমাবেশ ১৬তম ন্যাম শীর্ষ সম্মেলনে সিরিয়ায় সহিংসতা ও সঙ্কট এবং ইসরাইল-ফিলিস্তিন সংঘাত থেকে শুরু করে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচী পর্যন্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইস্যু নিয়ে আলোচনা হবে। এই সম্মেলনেই ইরান আগামী তিন বছরের জন্য মিসরের কাছ থেকে ন্যামের নেতৃত্ব গ্রহণ করবে।
তেহরান শীর্ষ সম্মেলনের অতিথির মধ্যে থাকছেন বলিভিয়ার প্রেসিডেন্ট ইভো মোরেলস, কিউবার প্রেসিডেন্ট রাউল ক্যাস্ত্রো, ইকুয়েডোরের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরেয়া, মিসরের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, কুয়েতের আমীর সাবাহ আল আহমেদ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, লেবাননের প্রেসিডেন্ট মিচেল সোলায়মান, ওমানের সুলতান কাবুস বিন সাঈদ আল সাইদ, পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি, ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস, সেনেগালের প্রেসিডেন্ট ম্যাকি সল, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দ রাজাপাকসে, ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী নগুয়েন তান ডুং, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলীয়েভ ও তুরস্কের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ গুল। ইসরাইল ও যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান উপেক্ষা করে পর্যবেক্ষক হিসেবে এই শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য বুধবার তেহরান পৌঁছেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন।
যাত্রীদের সঙ্গে কুশল বিনিময়
র্এ আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তেহরান যাওয়ার পথে বিমানে যাত্রীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। শেখ হাসিনা বিজনেস ও ইকোনমিক ক্লাস ঘুরে ঘুরে যাত্রীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। প্রবাসী এসব যাত্রীর বেশির ভাগ দুবাইগামী। এরা দেশে নিকটাত্মীয়দের সংগে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উদ্্যাপন শেষে নিজ নিজ কর্মস্থলে ফিরছিলেন। প্রধানমন্ত্রী যাত্রীদের কুশল জানতে চান এবং সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধ জীবন কামনা করেন।
No comments