বিমানের গতিপথ পরিবর্তন-এক দশকের বৃহত্তম সৌরঝড়ের ঝাপটা বায়ুমণ্ডলে
প্রচণ্ড শক্তিশালী একটি সৌরঝড়ের বিচ্ছুরিত তেজস্ক্রিয় ঢেউ মঙ্গলবার পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আছড়ে পড়ে। এ ঘটনায় সতর্কতা হিসেবে মার্কিন একটি বিমান সংস্থা তাদের কয়েকটি ফ্লাইটের গতিপথ পরিবর্তন করেছে। অন্যদিকে মহাকাশ বিষয়ে আগ্রহী ব্যক্তিরা আকাশে বিচ্ছুরিত বিচিত্র আলোর প্রদর্শনী দেখার সুযোগ লুফে নেন।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমান সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রের ডেল্টা এয়ারলাইনসের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, সৌরঝড়ের কারণে বিশ্বের দুই মেরু এলাকার মধ্যে চলাচলকারী তাঁদের বিমানের গতিপথ বদলানো হয়েছে। বিমানের যোগাযোগ-সম্পর্কিত যন্ত্রপাতির ওপর সৌরঝড়ের ফলে সৃষ্ট তেজস্ক্রিয়তার ক্ষতিকর প্রভাব এড়াতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা) জানিয়েছে, মঙ্গলবার গ্রিনিচ সময় বেলা তিনটা থেকে করোনাল ম্যাস ইজেকশন (সিএমই) শুরু হয়ে তা পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের ওপর আছড়ে পড়তে থাকে। নাসা বলছে, ২০০৩ সালের অক্টোবরের পর এটি সবচেয়ে বড় সৌরঝড়।
সৌরঝড়ের তেজস্ক্রিয়তায় পৃথিবীর মানুষের কোনো ক্ষতির আশঙ্কা থাকে না। এই ঝড় সাধারণত কৃত্রিম উপগ্রহের কার্যক্রম ও বেতার বার্তায় বিঘ্ন ঘটিয়ে থাকে।
চলতি সৌরঝড়ের তেজস্ক্রিয় বিচ্ছুরণ বুধবার দিনভর চলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশানিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (নোয়া) মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্রের পদার্থবিদ ডু বিসেসকার বলেছেন, সূর্যের কেন্দ্রস্থলের কাছাকাছি স্থান থেকে মাঝারি আকৃতির একটি সৌর বিস্ফোরণ থেকে রোববার এ ঘটনার উৎপত্তি হয়েছে।
বিসেসকার বলেন, বিস্ফোরণটি মোটেও চমকপ্রদ কিছু নয়। কিন্তু এটি মহাকাশে অতি দ্রুতগতি সৌরকণা ছুড়ে দিচ্ছে। এর গতি ঘণ্টায় চার মিলিয়ন মাইল।
অরোরা বোরিয়ালিস নামে আলোর এ খেলা বছরের এ সময়ে কখনো কখনো উত্তর মেরুর কাছে দেখা যায়, যাকে নর্দার্ন লাইটসও বলা হয়। চলতি ঝড়টির অস্বাভাবিক তীব্রতার জন্য এর আলো অনেক দক্ষিণে স্কটল্যান্ড ও উত্তর ইংল্যান্ড থেকে পর্যন্ত দেখা গেছে। মহাকাশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষকেরা জানিয়েছেন, এ আলোকচ্ছটা সাধারণত স্থানীয় সময় মধ্যরাতে সবচেয়ে ভালো দেখা যায়। এএফপি।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা) জানিয়েছে, মঙ্গলবার গ্রিনিচ সময় বেলা তিনটা থেকে করোনাল ম্যাস ইজেকশন (সিএমই) শুরু হয়ে তা পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের ওপর আছড়ে পড়তে থাকে। নাসা বলছে, ২০০৩ সালের অক্টোবরের পর এটি সবচেয়ে বড় সৌরঝড়।
সৌরঝড়ের তেজস্ক্রিয়তায় পৃথিবীর মানুষের কোনো ক্ষতির আশঙ্কা থাকে না। এই ঝড় সাধারণত কৃত্রিম উপগ্রহের কার্যক্রম ও বেতার বার্তায় বিঘ্ন ঘটিয়ে থাকে।
চলতি সৌরঝড়ের তেজস্ক্রিয় বিচ্ছুরণ বুধবার দিনভর চলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশানিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (নোয়া) মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্রের পদার্থবিদ ডু বিসেসকার বলেছেন, সূর্যের কেন্দ্রস্থলের কাছাকাছি স্থান থেকে মাঝারি আকৃতির একটি সৌর বিস্ফোরণ থেকে রোববার এ ঘটনার উৎপত্তি হয়েছে।
বিসেসকার বলেন, বিস্ফোরণটি মোটেও চমকপ্রদ কিছু নয়। কিন্তু এটি মহাকাশে অতি দ্রুতগতি সৌরকণা ছুড়ে দিচ্ছে। এর গতি ঘণ্টায় চার মিলিয়ন মাইল।
অরোরা বোরিয়ালিস নামে আলোর এ খেলা বছরের এ সময়ে কখনো কখনো উত্তর মেরুর কাছে দেখা যায়, যাকে নর্দার্ন লাইটসও বলা হয়। চলতি ঝড়টির অস্বাভাবিক তীব্রতার জন্য এর আলো অনেক দক্ষিণে স্কটল্যান্ড ও উত্তর ইংল্যান্ড থেকে পর্যন্ত দেখা গেছে। মহাকাশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষকেরা জানিয়েছেন, এ আলোকচ্ছটা সাধারণত স্থানীয় সময় মধ্যরাতে সবচেয়ে ভালো দেখা যায়। এএফপি।
No comments