বয়সকালে ধুমপান ছাড়লে আয়ু বাড়ে
বয়স্ক মানুষেরা যতো দ্রুত ধূমপান ছাড়বেন তাদের আরো বেশি দিন বাঁচার সম্ভাবনা বাড়বে। বিশেষ করে ষাটোর্ধ্ব ধূমপায়ী মানুষের জন্য একটি গবেষণার এমন ফলাফল একটি সুখবর বলেই মনে করা হচ্ছে। সম্প্রতি সিঙ্গাপুরের জাতীয় স্বাস্থ্য বিভাগের এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা যতো দ্রুত ধুমপান ছেড়েছেন তাদের ততো অল্প সময়ের মধ্যে ধুমপানজনিত নানা রোগ থেকে আরোগ্য লাভ হয়।
দেখ গেছে, ৬০ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে যারা গড়ে চার বছর আগে ধুমপান ছেড়েছেন তাদের মৃত্যুঝুঁকি কমেছে ১৬ শতাংশ।
বয়স্কদের ৪ বা ২৭ বছর যাবত যারা ধুমপান করছেন না তাদের মধ্যে ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমেছে ২৭ শতাংশ। শুধু তাই নয় এরা হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের হাত থেকেও রক্ষা পান।
এর মধ্যে যারা দ্রুত ধুমপান ছাড়েন তাদের মধ্যে শতকরা ২৪ ভাগ ফুসফুসের ক্যান্সার থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।
অন্যদিকে বয়স্কদের মধ্যে যারা অব্যাহভাবে নানা রোগে ভুগছেন তাদের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সারে মৃত্যু ঝুঁকি কমে ৪০ শতাংশ।
আর এই গবেষণাটি করা হয় সিংঙ্গাপুরে ৬৩ হাজার চীনা-সিঙ্গাপুরি লোকের ওপর। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৮ সাল এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত প্রায় ১০ বছরব্যাপী এই গবেষণা করা হয়েছে।
গবেষণায় আরো বলা হয়, অনেক বয়স্ক ধুমপায়ী ধুমপান ছাড়লে এটা কোনও উপকারে আসবে কি না বা বিদ্যমান সমস্যার অবসান হবে কি না সে ব্যাপারে সন্দেহ সংশয়ে ভোগেন। কিন্তু বাস্তবে এই বয়সে ধুমপান ছাড়লেও অনেক উপকার পাওয়া যেতে পারে।
এ ব্যাপারে স সি হুক স্কুলের গণস্বাস্থ্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কহ উন পুয়ে বলেন, বয়স্ক ধুমপায়ীরা মনে করেন, এতোদিন তো ধুমপান করে আসছি। এই বয়সে এসে আর ছেড়ে দিয়ে কী হবে? ঠিক একারণেই এই বয়সের লোকদের গবেষণার জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে।’
সরকারের ধুমপান বিরোধী প্রচারণা অংশ হিসেবে এই গবেষণাটি করা হয়েছে। এর মূলত যুব সমাজকে লক্ষ্য করে হলেও বয়স্কদেরও ধুমপানে নিরুৎসাহীত করার জন্য এই গবেষণা ও প্রচারণা।
বয়স্কদের ৪ বা ২৭ বছর যাবত যারা ধুমপান করছেন না তাদের মধ্যে ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমেছে ২৭ শতাংশ। শুধু তাই নয় এরা হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের হাত থেকেও রক্ষা পান।
এর মধ্যে যারা দ্রুত ধুমপান ছাড়েন তাদের মধ্যে শতকরা ২৪ ভাগ ফুসফুসের ক্যান্সার থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।
অন্যদিকে বয়স্কদের মধ্যে যারা অব্যাহভাবে নানা রোগে ভুগছেন তাদের মধ্যে ফুসফুস ক্যান্সারে মৃত্যু ঝুঁকি কমে ৪০ শতাংশ।
আর এই গবেষণাটি করা হয় সিংঙ্গাপুরে ৬৩ হাজার চীনা-সিঙ্গাপুরি লোকের ওপর। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৮ সাল এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত প্রায় ১০ বছরব্যাপী এই গবেষণা করা হয়েছে।
গবেষণায় আরো বলা হয়, অনেক বয়স্ক ধুমপায়ী ধুমপান ছাড়লে এটা কোনও উপকারে আসবে কি না বা বিদ্যমান সমস্যার অবসান হবে কি না সে ব্যাপারে সন্দেহ সংশয়ে ভোগেন। কিন্তু বাস্তবে এই বয়সে ধুমপান ছাড়লেও অনেক উপকার পাওয়া যেতে পারে।
এ ব্যাপারে স সি হুক স্কুলের গণস্বাস্থ্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কহ উন পুয়ে বলেন, বয়স্ক ধুমপায়ীরা মনে করেন, এতোদিন তো ধুমপান করে আসছি। এই বয়সে এসে আর ছেড়ে দিয়ে কী হবে? ঠিক একারণেই এই বয়সের লোকদের গবেষণার জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে।’
সরকারের ধুমপান বিরোধী প্রচারণা অংশ হিসেবে এই গবেষণাটি করা হয়েছে। এর মূলত যুব সমাজকে লক্ষ্য করে হলেও বয়স্কদেরও ধুমপানে নিরুৎসাহীত করার জন্য এই গবেষণা ও প্রচারণা।
No comments