জলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপারে সতর্ক করলেন কাস্ত্রো
জলবায়ুর পরিবর্তন ও পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকির কারণে চলতি বছর ‘অপ্রতিরোধ্য’ এক সর্বনাশের দিকে এগিয়ে চলেছে বিশ্ব। কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রো গত বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ মন্তব্য করেন। পরিবেশের জন্য হুমকি বলে বিবেচিত নতুন একধরনের জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারের এবং যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনা করেন ৮৫ বছর বয়সী কাস্ত্রো। তবে নিজের মৃত্যু-সংক্রান্ত গুজব প্রসঙ্গে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। কাস্ত্রো মারা গেছেন বলে সামাজিক
যোগাযোগের ওয়েবসাইট টুইটারে সম্প্রতি গুজব ছড়িয়ে পড়ে। নিবন্ধে কাস্ত্রো লিখেছেন, ‘আমাদের সামনে রয়েছে বিভিন্ন বিপদের হুমকি। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো পারমাণবিক যুদ্ধ ও জলবায়ু পরিবর্তন। এসব বিষয়ের সমাধান অত্যন্ত কঠিন।’
বর্তমান বিশ্বের ‘অপ্রতিরোধ্য’ বিপর্যয়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও এর শক্তিশালী মিত্রদের চাপিয়ে দেওয়া বক্তৃতাসর্বস্ব আলোচনা ও বিবৃতিকে দায়ী করেন কাস্ত্রো। পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকির প্রসঙ্গেও মন্তব্য করেন সাবেক এই বিপ্লবী। মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির জন্য তিনি ইসরায়েলকে দায়ী করেন।
কাস্ত্রোর মৃত্যুর গুজব প্রসঙ্গে কিউবার সরকারি ব্লগার ইয়োহানড্রি ব্লকেরা গত মঙ্গলবার লিখেন, কাস্ত্রো এসব গুজবের খবর পড়ে ‘হাসছিলেন’। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ তাঁকে হত্যার জন ৭০০ বার চেষ্টা করেছে। টুইটারও একই পথে অগ্রসর হচ্ছে।
স্বাস্থ্যগত কারণে ভাই রাউল কাস্ত্রোর কাছে ২০০৬ সালে ক্ষমতা হস্তান্তর করে অবসর নেন ১৯৫৯ বিপ্লবের নেতা ফিদেল কাস্ত্রো। এর পর থেকে তাঁকে জনসমক্ষে খুব একটা দেখা যায়নি। তবে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ঘটনায় তিনি নিয়মিত নিবন্ধ লিখছেন। এএফপি।
বর্তমান বিশ্বের ‘অপ্রতিরোধ্য’ বিপর্যয়ের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও এর শক্তিশালী মিত্রদের চাপিয়ে দেওয়া বক্তৃতাসর্বস্ব আলোচনা ও বিবৃতিকে দায়ী করেন কাস্ত্রো। পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকির প্রসঙ্গেও মন্তব্য করেন সাবেক এই বিপ্লবী। মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতির জন্য তিনি ইসরায়েলকে দায়ী করেন।
কাস্ত্রোর মৃত্যুর গুজব প্রসঙ্গে কিউবার সরকারি ব্লগার ইয়োহানড্রি ব্লকেরা গত মঙ্গলবার লিখেন, কাস্ত্রো এসব গুজবের খবর পড়ে ‘হাসছিলেন’। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ তাঁকে হত্যার জন ৭০০ বার চেষ্টা করেছে। টুইটারও একই পথে অগ্রসর হচ্ছে।
স্বাস্থ্যগত কারণে ভাই রাউল কাস্ত্রোর কাছে ২০০৬ সালে ক্ষমতা হস্তান্তর করে অবসর নেন ১৯৫৯ বিপ্লবের নেতা ফিদেল কাস্ত্রো। এর পর থেকে তাঁকে জনসমক্ষে খুব একটা দেখা যায়নি। তবে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ঘটনায় তিনি নিয়মিত নিবন্ধ লিখছেন। এএফপি।
No comments