ঘূর্ণিঝড় ‘থেইন’ এনেছে বৃষ্টি, তাপমাত্রা আরও কমবে আজ
টানা দুই মাস পর বৃষ্টি দেখল রাজধানীবাসী। তা-ও মধ্য পৌষে, ভর শীতের মৌসুমে। আবহাওয়াবিদেরা জানিয়েছেন, ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় ‘থেইন’-এর প্রভাবে এই বৃষ্টিপাত। গত রোববার ভোররাত থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি শুরু হয়। এর পর থেকে থেমে থেমে চলেছে হালকা বৃষ্টিপাত। গতকাল সোমবার দিনভর আকাশ ছিল মেঘলা। দৃষ্টিসীমা ছিল কুয়াশায় ঘেরা। ঘূর্ণিঝড় ‘থেইন’ তামিলনাড়ু উপকূল অতিক্রম করে দুর্বল হয়ে পড়েছে।
এটি লাক্ষ্যা দ্বীপ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। তবে লঘুচাপটির বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগরে চলে আসায় মেঘমালার সৃষ্টি হয়েছে। ওই মেঘ বাংলাদেশের আকাশসীমায় চলে এসে বৃষ্টিপাত ঘটিয়েছে।
তবে আজ আবহাওয়া অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে উঠতে পারে—এই পূর্বাভাস দিয়ে আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, আজ থেকে শীতের তীব্রতা ধীরে ও ক্রমান্বয়ে বাড়তে পারে।
সারা দিন আকাশ মেঘলা থাকায় গতকাল দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যায়। আজ আকাশে মেঘলা ভাব ও ঝিরিঝিরি বৃষ্টির আশঙ্কা কম থাকলেও রাতের তাপমাত্রা আরও ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।
আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, আজ থেকে তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে ক্রমান্বয়ে তা শৈত্যপ্রবাহে পরিণত হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। আবুল কালাম আরও বলেন, সাধারণভাবে জানুয়ারি হচ্ছে বাংলাদেশে বছরের সবচেয়ে শীতল সময়। এ সময় সাইবেরিয়া থেকে আসা কনকনে ঠান্ডা হাওয়ার কারণে বাংলাদেশে শীতের তীব্রতা বাড়তে থাকে।
আবহাওয়া বিভাগ থেকে দেওয়া চলতি জানুয়ারি মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে দুই থেকে তিনটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। চলতি মাসের বেশির ভাগ সময়জুড়ে নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোতে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা আছে বলেও আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।
গতকাল রাজধানীসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় ভোর থেকে বৃষ্টি শুরু হওয়ায় রাস্তার ছিন্নমূল ও দরিদ্র মানুষকে সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। শীতের রাত শেষে ভোরে বৃষ্টিতে ভিজে ঘুম ভাঙে অনেক পথবাসী মানুষের। হঠাৎ করে নামা এই বৃষ্টিতে কাবু হয় শিশু ও বৃদ্ধরা।
শীতের এই সময়ে হালকা বৃষ্টিপাত হওয়া বোরো ধানের বীজতলা তৈরির জন্য সহায়ক বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগের কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস বিভাগ।
তবে আজ আবহাওয়া অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে উঠতে পারে—এই পূর্বাভাস দিয়ে আবহাওয়া বিভাগ জানিয়েছে, আজ থেকে শীতের তীব্রতা ধীরে ও ক্রমান্বয়ে বাড়তে পারে।
সারা দিন আকাশ মেঘলা থাকায় গতকাল দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে যায়। আজ আকাশে মেঘলা ভাব ও ঝিরিঝিরি বৃষ্টির আশঙ্কা কম থাকলেও রাতের তাপমাত্রা আরও ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।
আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, আজ থেকে তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে ক্রমান্বয়ে তা শৈত্যপ্রবাহে পরিণত হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। আবুল কালাম আরও বলেন, সাধারণভাবে জানুয়ারি হচ্ছে বাংলাদেশে বছরের সবচেয়ে শীতল সময়। এ সময় সাইবেরিয়া থেকে আসা কনকনে ঠান্ডা হাওয়ার কারণে বাংলাদেশে শীতের তীব্রতা বাড়তে থাকে।
আবহাওয়া বিভাগ থেকে দেওয়া চলতি জানুয়ারি মাসের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ মাসে দুই থেকে তিনটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। চলতি মাসের বেশির ভাগ সময়জুড়ে নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোতে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা থাকার সম্ভাবনা আছে বলেও আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।
গতকাল রাজধানীসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় ভোর থেকে বৃষ্টি শুরু হওয়ায় রাস্তার ছিন্নমূল ও দরিদ্র মানুষকে সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। শীতের রাত শেষে ভোরে বৃষ্টিতে ভিজে ঘুম ভাঙে অনেক পথবাসী মানুষের। হঠাৎ করে নামা এই বৃষ্টিতে কাবু হয় শিশু ও বৃদ্ধরা।
শীতের এই সময়ে হালকা বৃষ্টিপাত হওয়া বোরো ধানের বীজতলা তৈরির জন্য সহায়ক বলে জানিয়েছে আবহাওয়া বিভাগের কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস বিভাগ।
No comments