শীঘ্রই দিল্লীর সঙ্গে উলফার শান্তি আলোচনা?
নিষিদ্ধ ঘোষিত ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট
ফর অসম (উলফা) এবং ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে যে কোন মুহূর্তে শানত্মি
আলোচনা হতে পারে। এ সম্ভাবনা আরও বেশি জোরালো হয়েছে সম্প্রতি উলফার দুই
শীর্ষস্থানীয় নেতা মুক্তি পাওয়ার পর।
উলফার ভাইস
চেয়ারম্যান প্রদীপ গগৈ এবং প্রচার সম্পাদক মিথিঙ্গা দাইমারি গুয়াহাটির
কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান। তাঁরা মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই শানত্মি
আলোচনা নিয়ে সরকারের উদ্যোগের ওপর জোর দিচ্ছে। এদিকে অসমের সাধারণ মানুষ
থেকে শুরম্ন করে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন, প্রচার মাধ্যম এবং রাজ্য সরকার
উলফা ও সরকারের মধ্যে বাসত্মবমুখী সংলাপের জন্য অধীর আগ্রহে অপেৰা করছে।
সাধারণ মানুষ প্রত্যাশা করছে, এটি তাদের জন্য শানত্মি বয়ে আনবে।
অসম সরকার উলফার সঙ্গে সমঝোতার পরিবেশ সৃষ্টির জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। অসমের মুখ্যমন্ত্রী তরম্নণ গগৈ বলেন, শানত্মি আলোচনার ৰেত্রে তারা সরকারের বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। উলেস্নখ্য, ওই দুই উলফা নেতা গত ২৩ ফেরম্নয়ারি জামিনে মুক্তি পান। মিথিঙ্গা দাইমারি জেল থেকে বের হয়ে প্রচার মাধ্যমের কাছে সরকারের কার্যকলাপে ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন। প্রদীপ গগৈও সরকারের প্রতি ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তবে তিনি সকল নেতার মুক্তিও দাবি করেন। তিনি আরও বলেন, উলফার কমান্ডার-ইন-চীফ পরেশ বড়ুয়াও শানত্মি আলোচনায় থাকতে প্রস্তুত যদি সরকার সে ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। পরেশ বড়ুয়া ও উলফার সাধারণ সম্পাদক ও অন্য শীর্ষস্থানীয় নেতাদের জেলে রেখে আলোচনা করলে সেটা তেমন কার্যকর নাও হতে পারে। এদিকে উলফা প্রধান রাজখোয়া নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীৰার সময় প্রচার মাধ্যমের সঙ্গে আলোচনায় বলেন, সরকারের সঙ্গে সংলাপে তাঁর আগ্রহ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমরা অসমের দীর্ঘদিনের সমস্যার সমাধান চাই।
স্থানীয় প্রচার মাধ্যম ধারণা করছে, আলোচনা ফলপ্রসূ হবে। এছাড়া বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনও যত দ্রত সম্ভব এদের মধ্যে শানত্মি আলোচনা দেখতে চায়। এদিকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব জেকে পিলস্নাই বলেন, আমার বিশ্বাস উলফার নেতারা এই আলোচনার জন্য এগিয়ে আসবেন। এ আলোচনার জন্য সরকার তাদের কাছে কোন আনুষ্ঠানিক চিঠি চাচ্ছে না। যদিও এর আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদম্বরম আনুষ্ঠানিক চিঠির কথা বলেছিলেন। অসমবাসী শানত্মি আলোচনার জন্য এখন উলফা ও ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের দিকেই তাকিয়ে আছে। দেখা যাক, শেষ পর্যনত্ম কী হয়? তবে সকলেরই প্রত্যাশা শানত্মি।
অসম সরকার উলফার সঙ্গে সমঝোতার পরিবেশ সৃষ্টির জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। অসমের মুখ্যমন্ত্রী তরম্নণ গগৈ বলেন, শানত্মি আলোচনার ৰেত্রে তারা সরকারের বাধা হয়ে দাঁড়াবে না। উলেস্নখ্য, ওই দুই উলফা নেতা গত ২৩ ফেরম্নয়ারি জামিনে মুক্তি পান। মিথিঙ্গা দাইমারি জেল থেকে বের হয়ে প্রচার মাধ্যমের কাছে সরকারের কার্যকলাপে ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন। প্রদীপ গগৈও সরকারের প্রতি ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তবে তিনি সকল নেতার মুক্তিও দাবি করেন। তিনি আরও বলেন, উলফার কমান্ডার-ইন-চীফ পরেশ বড়ুয়াও শানত্মি আলোচনায় থাকতে প্রস্তুত যদি সরকার সে ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। পরেশ বড়ুয়া ও উলফার সাধারণ সম্পাদক ও অন্য শীর্ষস্থানীয় নেতাদের জেলে রেখে আলোচনা করলে সেটা তেমন কার্যকর নাও হতে পারে। এদিকে উলফা প্রধান রাজখোয়া নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীৰার সময় প্রচার মাধ্যমের সঙ্গে আলোচনায় বলেন, সরকারের সঙ্গে সংলাপে তাঁর আগ্রহ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমরা অসমের দীর্ঘদিনের সমস্যার সমাধান চাই।
স্থানীয় প্রচার মাধ্যম ধারণা করছে, আলোচনা ফলপ্রসূ হবে। এছাড়া বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনও যত দ্রত সম্ভব এদের মধ্যে শানত্মি আলোচনা দেখতে চায়। এদিকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব জেকে পিলস্নাই বলেন, আমার বিশ্বাস উলফার নেতারা এই আলোচনার জন্য এগিয়ে আসবেন। এ আলোচনার জন্য সরকার তাদের কাছে কোন আনুষ্ঠানিক চিঠি চাচ্ছে না। যদিও এর আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পি চিদম্বরম আনুষ্ঠানিক চিঠির কথা বলেছিলেন। অসমবাসী শানত্মি আলোচনার জন্য এখন উলফা ও ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের দিকেই তাকিয়ে আছে। দেখা যাক, শেষ পর্যনত্ম কী হয়? তবে সকলেরই প্রত্যাশা শানত্মি।
No comments