এসএসসির ত্রুটিপূর্ণ প্রবেশপত্র সরবরাহ
বরিশাল মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা
বোর্ড সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার ত্রুটিপূর্ণ
প্রবেশপত্র সরবরাহ করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ কারণে বরিশাল জেলার
পাঁচটি কেন্দ্রের চার হাজার শিক্ষার্থী বিপাকে পড়েছে।
শিক্ষা
বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি সারা দেশের সঙ্গে বরিশালেও
এসএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে শিক্ষার্থীদের
প্রবেশপত্র সরবরাহ করা হয়। কিন্তু বরিশাল জেলার উজিরপুর, ধামুরা, গৌরনদী,
হাবিবপুর ও মুলাদীর বেশ কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের
উচ্চমাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষার প্রবেশপত্র দেওয়া হয়েছে। সেগুলো নিয়ে
শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে।
ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষকেরা জানান, ২৮ জানুয়ারি শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রবেশপত্র সরবরাহ করা হয়। শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করতে গিয়ে দেখা যায় সেগুলো এইচএসসির প্রবেশপত্র। বিষয়টি বোর্ড কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে উজিরপুর উপজেলার একটি কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক বলেন, ‘ত্রুটিপূর্ণ প্রবেশপত্র পাওয়ার পর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে রাতেই বিষয়টি জানাই। অফিস সময়ের বাইরে কেন ফোন করা হয়েছে, সে জন্য তিনি রেগে যান। পরে মঙ্গলবার ত্রুটিপূর্ণ প্রবেশপত্র শিক্ষা বোর্ডে জমা দিয়েছি।’
শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মুহামঞ্চদ শাহ আলমগীর বলেন, ‘বরিশাল জেলার চার হাজার শিক্ষার্থীর প্রবেশপত্রে ত্রুটি ধরা পড়েছে। সেগুলো সংশোধন করার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকদের শিক্ষা বোর্ড থেকে সংশোধিত প্রবেশপত্র নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবেশপত্র তৈরির সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে কোনো শিক্ষকের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয়নি।’
ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষকেরা জানান, ২৮ জানুয়ারি শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রবেশপত্র সরবরাহ করা হয়। শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করতে গিয়ে দেখা যায় সেগুলো এইচএসসির প্রবেশপত্র। বিষয়টি বোর্ড কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে উজিরপুর উপজেলার একটি কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক বলেন, ‘ত্রুটিপূর্ণ প্রবেশপত্র পাওয়ার পর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে রাতেই বিষয়টি জানাই। অফিস সময়ের বাইরে কেন ফোন করা হয়েছে, সে জন্য তিনি রেগে যান। পরে মঙ্গলবার ত্রুটিপূর্ণ প্রবেশপত্র শিক্ষা বোর্ডে জমা দিয়েছি।’
শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মুহামঞ্চদ শাহ আলমগীর বলেন, ‘বরিশাল জেলার চার হাজার শিক্ষার্থীর প্রবেশপত্রে ত্রুটি ধরা পড়েছে। সেগুলো সংশোধন করার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকদের শিক্ষা বোর্ড থেকে সংশোধিত প্রবেশপত্র নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রবেশপত্র তৈরির সঙ্গে সম্পৃক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে কোনো শিক্ষকের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয়নি।’
No comments