সংবিধানের ওপর গণভোট-মিসরে জালিয়াতির অভিযোগ তদন্তের জন্য ফল প্রকাশে দেরি-শুরা কাউন্সিলের সভা আজ
মিসরে খসড়া সংবিধানের ওপর অনুষ্ঠিত গণভোটে জালিয়াতির অভিযোগ তদন্তের কারণে আনুষ্ঠানিক ফল প্রকাশ দেরি হচ্ছে। গত সোমবার ফল প্রকাশের কথা ছিল নির্বাচন কমিশনের।
তবে বিরোধীদের গত রবিবার দাখিল করা কারচুপির অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করায় ফল প্রকাশের সময় পিছিয়ে দেয় কমিশন। গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় ফল প্রকাশের কথা ছিল।
বেসরকারিভাবে প্রকাশিত ফল অনুযায়ী, গত ১৫ ও ২২ ডিসেম্বর দুই দফায় নেওয়া গণভোটে গড়ে ৬৪ শতাংশ মানুষ 'হ্যাঁ' ভোট দিয়েছেন। সে অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশের পর খসড়া সংবিধানটি স্বীকৃতি পাবে। এর দুই মাসের মধ্যে পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের নির্বাচন হতে হবে। দুই দফায় ভোটার উপস্থিতির হার ছিল মাত্র ৩০ শতাংশ।
বিরোধী জোট ন্যাশনাল স্যালভেশন ফ্রন্টের (এনএসএফ) দাবি, গণভোটে প্রভাব খাটিয়েছে ইসলামপন্থীরা। ফলে ভোটকেন্দ্রগুলো দেরিতে খুলেছে। ভোট তত্ত্বাবধানে পর্যাপ্তসংখ্যক বিচারকও ছিলেন না। এ ব্যাপারে গত রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন কমিশনে আর্জি জানায় তারা।
খসড়া সংবিধান নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে কায়রোসহ দেশটির বড় বড় শহরে বিক্ষোভ করছে বিরোধীরা। উদারপন্থী ও সংখ্যালঘুদের দাবি, প্রস্তাবিত সংবিধানে মানুষের মৌলিক অধিকার উপেক্ষিত হয়েছে। বিশ্লেষকদের অনেকের ধারণা, এ নিয়ে ইসলামপন্থী ও উদারপন্থীদের মধ্যে যে বিভক্তি দেখা দিয়েছে, আগামী দিনগুলোতে তা আরো বাড়তে পারে।
এদিকে আজ বুধবার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ শুরা কাউন্সিলের সভা আহবান করেছেন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি। গত সোমবার তিনি এ আহবান জানান। শনিবার তিনি ২৭০ আসনবিশিষ্ট শুরা কাউন্সিলের ৯০ সদস্যের নাম ঘোষণা করেন। নির্বাচনের মাধ্যমের এর দুই-তৃতীয়াংশ সদস্য আগেই নির্বাচিত হয়েছেন। তবে ওই নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল ১০ শতাংশেরও কম। বাকি এক-তৃতীয়াংশের মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের হাতে। সে অনুযায়ী, এ মনোনয়ন দেন মুরসি। এই ৯০ জনের মধ্যে কমপক্ষে ৩০ জন ইসলামপন্থী। ছয়জন সংখ্যালঘু খ্রিস্টান সম্প্রাদায়ের। তবে এনএসএফ জানিয়েছে, তাদের মধ্যে যাঁরা মনোনিত হয়েছেন, তাঁরা পার্লামেন্টে যোগ দেবেন না। সূত্র : বিবিসি, পিটিআই।
বেসরকারিভাবে প্রকাশিত ফল অনুযায়ী, গত ১৫ ও ২২ ডিসেম্বর দুই দফায় নেওয়া গণভোটে গড়ে ৬৪ শতাংশ মানুষ 'হ্যাঁ' ভোট দিয়েছেন। সে অনুযায়ী আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশের পর খসড়া সংবিধানটি স্বীকৃতি পাবে। এর দুই মাসের মধ্যে পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষের নির্বাচন হতে হবে। দুই দফায় ভোটার উপস্থিতির হার ছিল মাত্র ৩০ শতাংশ।
বিরোধী জোট ন্যাশনাল স্যালভেশন ফ্রন্টের (এনএসএফ) দাবি, গণভোটে প্রভাব খাটিয়েছে ইসলামপন্থীরা। ফলে ভোটকেন্দ্রগুলো দেরিতে খুলেছে। ভোট তত্ত্বাবধানে পর্যাপ্তসংখ্যক বিচারকও ছিলেন না। এ ব্যাপারে গত রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন কমিশনে আর্জি জানায় তারা।
খসড়া সংবিধান নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে কায়রোসহ দেশটির বড় বড় শহরে বিক্ষোভ করছে বিরোধীরা। উদারপন্থী ও সংখ্যালঘুদের দাবি, প্রস্তাবিত সংবিধানে মানুষের মৌলিক অধিকার উপেক্ষিত হয়েছে। বিশ্লেষকদের অনেকের ধারণা, এ নিয়ে ইসলামপন্থী ও উদারপন্থীদের মধ্যে যে বিভক্তি দেখা দিয়েছে, আগামী দিনগুলোতে তা আরো বাড়তে পারে।
এদিকে আজ বুধবার পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ শুরা কাউন্সিলের সভা আহবান করেছেন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি। গত সোমবার তিনি এ আহবান জানান। শনিবার তিনি ২৭০ আসনবিশিষ্ট শুরা কাউন্সিলের ৯০ সদস্যের নাম ঘোষণা করেন। নির্বাচনের মাধ্যমের এর দুই-তৃতীয়াংশ সদস্য আগেই নির্বাচিত হয়েছেন। তবে ওই নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল ১০ শতাংশেরও কম। বাকি এক-তৃতীয়াংশের মনোনয়ন দেওয়ার ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের হাতে। সে অনুযায়ী, এ মনোনয়ন দেন মুরসি। এই ৯০ জনের মধ্যে কমপক্ষে ৩০ জন ইসলামপন্থী। ছয়জন সংখ্যালঘু খ্রিস্টান সম্প্রাদায়ের। তবে এনএসএফ জানিয়েছে, তাদের মধ্যে যাঁরা মনোনিত হয়েছেন, তাঁরা পার্লামেন্টে যোগ দেবেন না। সূত্র : বিবিসি, পিটিআই।
No comments