সংবর্ধনা-দায়িত্বশীল ব্যবসার স্বীকৃতি
‘বিজনেস ফর পিস অ্যাওয়ার্ড, ২০১২’-এ সম্মানিত হওয়ায় ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান লতিফুর রহমানকে সংবর্ধনা দিয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী নেতারা। দেশের ১৭টি চেম্বার ও সমিতি এ সংবর্ধনার আয়োজন করে।
গতকাল রোববার রাতে স্থানীয় এক হোটেলে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
গতকাল রোববার রাতে স্থানীয় এক হোটেলে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
এতে ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
নরওয়ের অসলোভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিজনেস ফর পিস ফাউন্ডেশন এ বছর লতিফুর রহমানকে সামাজিক দায়বদ্ধতা ও ব্যবসায় নৈতিকতার জন্য এ পুরস্কার দিয়েছে। অনুষ্ঠানে ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স, বাংলাদেশের (আইসিসিবি) সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, শান্তির জন্য ব্যবসা—এ ধারণা থেকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। দায়িত্বশীল ব্যবসা করে নৈতিকতার পরিচয় দিয়েছেন লতিফুর রহমান, যার স্বীকৃতি তিনি পেয়েছেন।
এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ বলেন, এ পুরস্কার পাওয়ার পর লতিফুর রহমান কেবল ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান নন, এখন তিনি তিন কোটি ব্যবসায়ীর নেতা। তিনি বলেন, লতিফুর রহমানের এ স্বীকৃতির জন্য সাংসদেরা জাতীয় সংসদে তাঁকে অভিনন্দন জানাতে পারেন।
লতিফুর রহমান বলেন, ‘এ সংবর্ধনায় আমি খুব সম্মানিত বোধ করছি। আমি জানি না, আপনাদের কীভাবে ধন্যবাদ দেব।’ তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ায় এ দেশের ব্যবসায়ীরা ব্যবসার সুযোগ পেয়েছেন। বিপুল সম্ভাবনার কারণে এ দেশে বছরের পর বছর ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হয়েছে। অবকাঠামো থাকলে আরও ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা যেত। বাংলাদেশি পণ্যকে গুণগত মানের দিক দিয়ে বিশ্বমানে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। তিনি মনে করেন, শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনার ৬০ থেকে ৭০ শতাংশই ঘটে ব্যবস্থাপনায় অদক্ষতার কারণে।
অনুষ্ঠানের আয়োজক সব বাণিজ্য চেম্বার ও সমিতির নেতারা মঞ্চে উঠে লতিফুর রহমানকে অভিনন্দন জানান। এ সময় সব ব্যবসায়ীর পক্ষ থেকে আইসিসিবির সভাপতি মাহবুবুর রহমান তাঁর হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা মঞ্জুর এলাহী, হাফিজউদ্দিন খান, রোকেয়া আফজাল রহমান, বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ড. কামাল হোসেন, সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম, সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আইসিসিবির সচিব আতাউর রহমান।
অনুষ্ঠানের সহ-আয়োজক সংগঠনগুলোর পক্ষে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম, এফআইসিসিআইয়ের সভাপতি সৈয়দ এরশাদ হোসেন, বিজিএমইএর সভাপতি শফিউল ইসলাম, বিকেএমইএর সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান, ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি সালমান এফ রহমান, অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের সভাপতি তপন চৌধুরী, আমেরিকান চেম্বারের সভাপতি আফতাব-উল ইসলাম, কানাডা বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি মাসুদুর রহমান, জাপান বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি রাশেদ আহমেদ আলী, বাংলাদেশ থাই চেম্বারের সভাপতি এম এ মোমেন, এমসিসিআইয়ের সহসভাপতি নিহাদ কবির এবং চট্টগ্রাম চেম্বার, বিএবি ও বিটিএমএর প্রতিনিধি।
নরওয়ের অসলোভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিজনেস ফর পিস ফাউন্ডেশন এ বছর লতিফুর রহমানকে সামাজিক দায়বদ্ধতা ও ব্যবসায় নৈতিকতার জন্য এ পুরস্কার দিয়েছে। অনুষ্ঠানে ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স, বাংলাদেশের (আইসিসিবি) সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, শান্তির জন্য ব্যবসা—এ ধারণা থেকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। দায়িত্বশীল ব্যবসা করে নৈতিকতার পরিচয় দিয়েছেন লতিফুর রহমান, যার স্বীকৃতি তিনি পেয়েছেন।
এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ কে আজাদ বলেন, এ পুরস্কার পাওয়ার পর লতিফুর রহমান কেবল ট্রান্সকম গ্রুপের চেয়ারম্যান নন, এখন তিনি তিন কোটি ব্যবসায়ীর নেতা। তিনি বলেন, লতিফুর রহমানের এ স্বীকৃতির জন্য সাংসদেরা জাতীয় সংসদে তাঁকে অভিনন্দন জানাতে পারেন।
লতিফুর রহমান বলেন, ‘এ সংবর্ধনায় আমি খুব সম্মানিত বোধ করছি। আমি জানি না, আপনাদের কীভাবে ধন্যবাদ দেব।’ তিনি বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ায় এ দেশের ব্যবসায়ীরা ব্যবসার সুযোগ পেয়েছেন। বিপুল সম্ভাবনার কারণে এ দেশে বছরের পর বছর ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হয়েছে। অবকাঠামো থাকলে আরও ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা যেত। বাংলাদেশি পণ্যকে গুণগত মানের দিক দিয়ে বিশ্বমানে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। তিনি মনে করেন, শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনার ৬০ থেকে ৭০ শতাংশই ঘটে ব্যবস্থাপনায় অদক্ষতার কারণে।
অনুষ্ঠানের আয়োজক সব বাণিজ্য চেম্বার ও সমিতির নেতারা মঞ্চে উঠে লতিফুর রহমানকে অভিনন্দন জানান। এ সময় সব ব্যবসায়ীর পক্ষ থেকে আইসিসিবির সভাপতি মাহবুবুর রহমান তাঁর হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা মঞ্জুর এলাহী, হাফিজউদ্দিন খান, রোকেয়া আফজাল রহমান, বিশিষ্ট আইনজ্ঞ ড. কামাল হোসেন, সিপিডির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রেহমান সোবহান, ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহ্ফুজ আনাম, সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মীর নাসির হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আইসিসিবির সচিব আতাউর রহমান।
অনুষ্ঠানের সহ-আয়োজক সংগঠনগুলোর পক্ষে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিসিসিআইয়ের সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম, এফআইসিসিআইয়ের সভাপতি সৈয়দ এরশাদ হোসেন, বিজিএমইএর সভাপতি শফিউল ইসলাম, বিকেএমইএর সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান, ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি সালমান এফ রহমান, অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের সভাপতি তপন চৌধুরী, আমেরিকান চেম্বারের সভাপতি আফতাব-উল ইসলাম, কানাডা বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি মাসুদুর রহমান, জাপান বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি রাশেদ আহমেদ আলী, বাংলাদেশ থাই চেম্বারের সভাপতি এম এ মোমেন, এমসিসিআইয়ের সহসভাপতি নিহাদ কবির এবং চট্টগ্রাম চেম্বার, বিএবি ও বিটিএমএর প্রতিনিধি।
No comments