শিক্ষাঙ্গনে সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করুন-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সদুপদেশ
শনিবার ইডেন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ‘বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী আপনজন’ হলেও তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার যে ঘোষণা দিয়েছেন, তাতে দেশবাসী কতটা আশ্বস্ত হবে বলা কঠিন। কেননা, সরকারের নীতিনির্ধারকদের কাছ থেকে এ ধরনের মোলায়েম হুঁশিয়ারি তারা বহুবার শুনেছে। কিন্তু ফলাফল শূন্য।
সরকারদলীয় ছাত্রসংগঠনটির নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি চালিয়েই যাচ্ছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে যে সত্যটি বেরিয়ে এসেছে তা হলো, শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস-চাঁদাবাজির সঙ্গে ‘সরকারের আপনজনেরা’ই জড়িত। এই আপনজনদের নাম-পরিচয় নিশ্চয়ই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অজানা নয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক যে তাঁদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শুরু থেকে ‘আপনজনদের’ বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে পরিস্থিতি এতটা নাজুক হতো না। মন্ত্রীদেরও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে নসিহত করতে হতো না।
ইতিমধ্যে সরকারের মেয়াদ ১৬ মাস পার হতে চলল। কৃষি, শিক্ষাসহ অনেক ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য আছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের ভাষায়, সব সাফল্য ম্লান হয়ে যাচ্ছে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সন্ত্রাসী কাজকর্মে। শিক্ষাঙ্গনসহ সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। শুধু কথায় বা উপদেশে যে ছাত্রলীগের বেপরোয়া নেতা-কর্মীরা নিবৃত্ত হবেন না, তা হলফ করে বলা যায়। তাঁদের সন্ত্রাসী কাজকর্ম বন্ধ করতে প্রয়োজন আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করা।
যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চত্বরে দাঁড়িয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছাত্রছাত্রীদের সদুপদেশ দিলেন, সেই প্রতিষ্ঠানে কী ঘটেছে, তাও অজানা নয়। ইডেনের ছাত্রলীগ নামধারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি ও সিট-বাণিজ্য নিয়ে তুলকালাম ঘটেছে। যেসব শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থী তাঁদের অবৈধ কাজকর্মে বাদ সেধেছেন, তাঁদেরও অপদস্থ হতে হয়েছে। যে শিক্ষার্থীরা শিক্ষক-শিক্ষিকাকে অপমান করেন, তাঁদের কাছ থেকে জাতি কী আশা করতে পারে? শিক্ষাঙ্গনে শান্তি প্রতিষ্ঠা তথা শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে আপনজনদের অপকর্ম কঠোর হাতে বন্ধ করার বিকল্প নেই।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যে যে সত্যটি বেরিয়ে এসেছে তা হলো, শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস-চাঁদাবাজির সঙ্গে ‘সরকারের আপনজনেরা’ই জড়িত। এই আপনজনদের নাম-পরিচয় নিশ্চয়ই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অজানা নয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক যে তাঁদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শুরু থেকে ‘আপনজনদের’ বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে পরিস্থিতি এতটা নাজুক হতো না। মন্ত্রীদেরও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে নসিহত করতে হতো না।
ইতিমধ্যে সরকারের মেয়াদ ১৬ মাস পার হতে চলল। কৃষি, শিক্ষাসহ অনেক ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য আছে। কিন্তু আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের ভাষায়, সব সাফল্য ম্লান হয়ে যাচ্ছে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সন্ত্রাসী কাজকর্মে। শিক্ষাঙ্গনসহ সারা দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। শুধু কথায় বা উপদেশে যে ছাত্রলীগের বেপরোয়া নেতা-কর্মীরা নিবৃত্ত হবেন না, তা হলফ করে বলা যায়। তাঁদের সন্ত্রাসী কাজকর্ম বন্ধ করতে প্রয়োজন আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করা।
যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চত্বরে দাঁড়িয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছাত্রছাত্রীদের সদুপদেশ দিলেন, সেই প্রতিষ্ঠানে কী ঘটেছে, তাও অজানা নয়। ইডেনের ছাত্রলীগ নামধারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি ও সিট-বাণিজ্য নিয়ে তুলকালাম ঘটেছে। যেসব শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থী তাঁদের অবৈধ কাজকর্মে বাদ সেধেছেন, তাঁদেরও অপদস্থ হতে হয়েছে। যে শিক্ষার্থীরা শিক্ষক-শিক্ষিকাকে অপমান করেন, তাঁদের কাছ থেকে জাতি কী আশা করতে পারে? শিক্ষাঙ্গনে শান্তি প্রতিষ্ঠা তথা শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে আপনজনদের অপকর্ম কঠোর হাতে বন্ধ করার বিকল্প নেই।
No comments