তিস্তা চুক্তি নিয়ে আশাবাদী সরকারঃ গওহর রিজভী
তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে আশাবাদ পুনর্ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী বলেছেন, আন্তনদী-সংযোগ প্রকল্প নিয়ে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় না দেখা পর্যন্ত এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে তিনি রাজি নন।
গতকাল শুক্রবার ব্রিটিশ কাউন্সিল আয়োজিত সক্রিয় কৃতী নাগরিকদের সম্মেলনে (অ্যাকটিভ সিটিজেনস অ্যাচিভারস সামিট) সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গওহর রিজভী এ কথা বলেন।
গওহর রিজভী বলেন, তিস্তা চুক্তির বিষয়ে সরকার আশাবাদী। এ ছাড়া জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় যা যা করা প্রয়োজন, তার সবই সরকার করবে। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় কথা হলো, আমাদের আশাবাদী হতে হবে। কোনো কিছুতে নিরাশ হলে তো আর হয় না।’
এর আগে সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, নেতৃত্বের ধারণাকে পুনর্বিবেচনা করা দরকার। নেতৃত্ব মানে কোনো ক্যারিশমাটিক ব্যক্তিত্ব নয়। উন্নয়নের জন্য নিজের সক্ষমতা ও দক্ষতা পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগানো এবং এর মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানই হলো নেতৃত্ব। সরকারের নানা দায়িত্ব রয়েছে, এর পাশাপাশি সক্রিয় নাগরিকেরা এগিয়ে এলে সমাজের উন্নয়ন হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ কে এম মনজুরুল হক, ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের পরিচালক রোজমেরি আর্নট প্রমুখ।
বক্তব্য শেষে গওহর রিজভী ব্রিটিশ কাউন্সিল প্রাঙ্গণে আয়োজিত ‘অ্যাকটিভ সিটিজেনস সোশ্যাল অ্যাকশন ফেয়ার’ শীর্ষক মেলার উদ্বোধন করেন। পরে তিনি মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন। এসব স্টলে ওষুধের অপব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে স্থানীয় উদ্যোগ, বাল্যবিবাহ রোধে সচেতনতা বাড়ানো, বয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্র, সঠিক পয়োনিষ্কাশন নিশ্চিত করা, মাদকবিরোধী প্রচারণা, সামাজিক ব্যবসাসহ বিভিন্ন সামাজিক সচেতনতামূলক বিষয়ে মডেল, পোস্টার ও বইপত্র দেখানো হচ্ছে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের ফুলার রোডের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সম্মেলন আয়োজনে সহযোগিতা করেছে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশ, হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (এইচডিও), ডেমক্রেসিওয়াচ, সেন্টার ফর কমিউনিকেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সিসিডি), ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল অ্যাকশন (ওয়াইডিএসএ) ও সুশীলন।
গওহর রিজভী বলেন, তিস্তা চুক্তির বিষয়ে সরকার আশাবাদী। এ ছাড়া জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় যা যা করা প্রয়োজন, তার সবই সরকার করবে। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে বড় কথা হলো, আমাদের আশাবাদী হতে হবে। কোনো কিছুতে নিরাশ হলে তো আর হয় না।’
এর আগে সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, নেতৃত্বের ধারণাকে পুনর্বিবেচনা করা দরকার। নেতৃত্ব মানে কোনো ক্যারিশমাটিক ব্যক্তিত্ব নয়। উন্নয়নের জন্য নিজের সক্ষমতা ও দক্ষতা পরিপূর্ণভাবে কাজে লাগানো এবং এর মাধ্যমে বিভিন্ন সমস্যার সমাধানই হলো নেতৃত্ব। সরকারের নানা দায়িত্ব রয়েছে, এর পাশাপাশি সক্রিয় নাগরিকেরা এগিয়ে এলে সমাজের উন্নয়ন হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ কে এম মনজুরুল হক, ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের পরিচালক রোজমেরি আর্নট প্রমুখ।
বক্তব্য শেষে গওহর রিজভী ব্রিটিশ কাউন্সিল প্রাঙ্গণে আয়োজিত ‘অ্যাকটিভ সিটিজেনস সোশ্যাল অ্যাকশন ফেয়ার’ শীর্ষক মেলার উদ্বোধন করেন। পরে তিনি মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন। এসব স্টলে ওষুধের অপব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে স্থানীয় উদ্যোগ, বাল্যবিবাহ রোধে সচেতনতা বাড়ানো, বয়স্ক শিক্ষা কেন্দ্র, সঠিক পয়োনিষ্কাশন নিশ্চিত করা, মাদকবিরোধী প্রচারণা, সামাজিক ব্যবসাসহ বিভিন্ন সামাজিক সচেতনতামূলক বিষয়ে মডেল, পোস্টার ও বইপত্র দেখানো হচ্ছে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের ফুলার রোডের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সম্মেলন আয়োজনে সহযোগিতা করেছে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা হাঙ্গার প্রজেক্ট বাংলাদেশ, হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (এইচডিও), ডেমক্রেসিওয়াচ, সেন্টার ফর কমিউনিকেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সিসিডি), ইয়ং পাওয়ার ইন সোশ্যাল অ্যাকশন (ওয়াইডিএসএ) ও সুশীলন।
No comments