মুক্তি পেয়েই আলোচনার ইঙ্গিত রাজখোয়ার
উত্তর-পূর্ব ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) বেসামরিক শাখার চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোয়া মুক্তি পাওয়ার পরই ভারত সরকারের সঙ্গে শান্তি আলোচনার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
আসামের কামরূপ কারাগার থেকে গতকাল শনিবার বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, 'আসামের মানুষের উন্নয়নের জন্য যেকোনো আলোচনায় আমরা প্রস্তুত আছি। তবে তারা এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেবেন না যেটা আসামবাসী মেনে নিতে পারবে না। গত বৃহস্পতিবার রাজখোয়াকে জামিন মঞ্জুর করেন গুয়াহাটির একটি আদালত।
চলতি বছরের যেকোনো সময় উলফা ভারত সরকারের সঙ্গে এক টেবিলে শান্তি আলোচনায় বসবে বলে অনেকে আশা করছেন। এতে উলফার বিভক্ত হয়ে পড়ার সম্ভাবনাও দেখছেন কেউ কেউ। তবে এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় কিংবা আসাম সরকারের কোনো কর্মকর্তা কথা বলতে রাজি হননি।
উলফার সামরিক প্রধান পরেশ বড়ুয়া এখনও শান্তি আলোচনা প্রস্তাবে রাজি নন। তবে রাজখোয়া গ্রেপ্তার হওয়ার পর সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসার ইঙ্গিত দেন। ২০০৯ সালের নভেম্বরের শেষ দিকে ভারত-বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী কোনো স্থান থেকে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী রাজখোয়াসহ সাত উলফা সদস্যকে আটক করে। তাঁর কাছ থেকে শান্তি আলোচনা প্রস্তাবে সবুজ সংকেত পাওয়ার পরই উলফার শীর্ষ নেতারা একে একে জামিন পেতে শুরু করেন।
চলতি বছরের যেকোনো সময় উলফা ভারত সরকারের সঙ্গে এক টেবিলে শান্তি আলোচনায় বসবে বলে অনেকে আশা করছেন। এতে উলফার বিভক্ত হয়ে পড়ার সম্ভাবনাও দেখছেন কেউ কেউ। তবে এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় কিংবা আসাম সরকারের কোনো কর্মকর্তা কথা বলতে রাজি হননি।
উলফার সামরিক প্রধান পরেশ বড়ুয়া এখনও শান্তি আলোচনা প্রস্তাবে রাজি নন। তবে রাজখোয়া গ্রেপ্তার হওয়ার পর সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসার ইঙ্গিত দেন। ২০০৯ সালের নভেম্বরের শেষ দিকে ভারত-বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী কোনো স্থান থেকে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী রাজখোয়াসহ সাত উলফা সদস্যকে আটক করে। তাঁর কাছ থেকে শান্তি আলোচনা প্রস্তাবে সবুজ সংকেত পাওয়ার পরই উলফার শীর্ষ নেতারা একে একে জামিন পেতে শুরু করেন।
No comments