নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে
উচ্চ মূল্যস্ফীতির ফাঁদ থেকে বের হয়ে আসতে পারছে না দেশের সাধারণ মানুষ। গত নভেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৫৮ শতাংশে। অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি ছিল ১১ দশমিক ৪২ শতাংশ। খাদ্যপণ্যের দাম আগের মাসের তুলনায় কিছুটা কমে এলেও খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি এবার প্রথমবারের মতো দুই অঙ্কের ঘর ছুঁয়েছে। গতকাল বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রথম বারের মতো এক সংবাদ সম্মেলনের
মাধ্যমে মূল্যস্ফীতির এ তথ্য জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক শাহজাহান আলী মোল্লা জানান, এখন থেকে প্রতি মাসেই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করা হবে।
বিবিএস মনে করছে, জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির কারণেই মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। তবে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, শুধু জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি মূল্যস্ফীতি বাড়ার একমাত্র কারণ নয়, ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নও মূল্যস্ফীতির অন্যতম কারণ।বিবিএস বলেছে, প্রধানত মাছ, মাংস, ফল, দুধ ও দুগ্ধজাত সামগ্রী, পরিধেয় বস্ত্র, জ্বালানি তেল, বাসভাড়া, আসবাবপত্র ও গৃহস্থালী সামগ্রীর মূল্য নভেম্বরে বেড়েছে।
বিবিএসের তথ্যে দেখা যায়, গত নভেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১১ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ৪৭ শতাংশ। নভেম্বরে খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ১৬ শতাংশ। নভেম্বরে শহর এলাকায় পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ১১ শতাংশ। অক্টোবরে শহরাঞ্চলে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ১৪ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। আর নভেম্বরে খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
নভেম্বরে গ্রামাঞ্চলের মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। ওই মাসে গ্রামে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ আর খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ৪৬ শতাংশ। সংবাদ সম্মেলনে বিবিএস মহাপরিচালক শাহজাহান আলী মোল্লা বলেন, গত ১১ নভেম্বর সরকার আরেক দফা জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করায় মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ বিষয়ে সিপিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম সমকালকে জানান, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে বিশেষ করে খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়েছে।
তিনি মনে করেন, দেশের খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের বিশাল একটা অংশ আমদানি করা হয়। গত জুলাইয়ের পর থেকে এ পর্যন্ত ডলারের বিপরীতে টাকার ১২ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে। ফলে আমদানি খরচের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে বলে মনে করেন তিনি।
বিবিএস মনে করছে, জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির কারণেই মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। তবে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, শুধু জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি মূল্যস্ফীতি বাড়ার একমাত্র কারণ নয়, ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নও মূল্যস্ফীতির অন্যতম কারণ।বিবিএস বলেছে, প্রধানত মাছ, মাংস, ফল, দুধ ও দুগ্ধজাত সামগ্রী, পরিধেয় বস্ত্র, জ্বালানি তেল, বাসভাড়া, আসবাবপত্র ও গৃহস্থালী সামগ্রীর মূল্য নভেম্বরে বেড়েছে।
বিবিএসের তথ্যে দেখা যায়, গত নভেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১১ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ৪৭ শতাংশ। নভেম্বরে খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ১৬ শতাংশ। নভেম্বরে শহর এলাকায় পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ১১ শতাংশ। অক্টোবরে শহরাঞ্চলে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ১৪ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। আর নভেম্বরে খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
নভেম্বরে গ্রামাঞ্চলের মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। ওই মাসে গ্রামে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। এর মধ্যে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ আর খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১০ দশমিক ৪৬ শতাংশ। সংবাদ সম্মেলনে বিবিএস মহাপরিচালক শাহজাহান আলী মোল্লা বলেন, গত ১১ নভেম্বর সরকার আরেক দফা জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি করায় মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ বিষয়ে সিপিডির সিনিয়র রিসার্চ ফেলো খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম সমকালকে জানান, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়নের কারণে বিশেষ করে খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়েছে।
তিনি মনে করেন, দেশের খাদ্য-বহির্ভূত পণ্যের বিশাল একটা অংশ আমদানি করা হয়। গত জুলাইয়ের পর থেকে এ পর্যন্ত ডলারের বিপরীতে টাকার ১২ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে। ফলে আমদানি খরচের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতিও বেড়েছে বলে মনে করেন তিনি।
No comments