বাড়িভাড়া নীতিমালার প্রয়োগ চাই
বাড়িভাড়া নির্ধারণের আইন থাকলেও বাস্তবে এর প্রয়োগ সাধারণত দেখা যায় না। বাড়ির মালিকরা বিভিন্ন সময়ে গ্যাস, বিদ্যুৎ বিল, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম, পাশের বাসার ভাড়া বৃদ্ধি ইত্যাদি নানা অজুহাতে বাড়িভাড়া বৃদ্ধি করে থাকে। এই বৃদ্ধির মাত্রা কত হবে তা নির্ভর করে বাড়ির মালিকের বিবেচনার ওপর। বাড়িভাড়া সংক্রান্ত নীতিমালার যথাযথ প্রয়োগের অভাবে এ ক্ষেত্রে কোনো শৃঙ্খলা নেই। বাড়িভাড়া আইন বলবৎ না হওয়ার কারণ হিসেবে শোনা
যায়, আইন প্রণেতারা সবাই বাড়ির মালিক। বাড়িভাড়া আইন প্রণয়ন ও বলবৎ করে তারা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিতে চান না। ফলে যাদের ভাড়া করা বাড়িতে থাকতে হয় তাদের দুর্দশাও ঘোচে না। বাড়িভাড়া আইন সংস্কার ও বলবৎ করে এ ক্ষেত্রে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা ও মানুষের দুর্দশা লাঘবে এগিয়ে আসার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শাফিক আফতাব
যাত্রাবাড়ী, ঢাকা
রাজস্ব আদায়
লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলা এবং বাংলাদেশের যেসব এলাকা নদীপয়স্তি হয়েছিল ১৯৭৭ সালে তার দিয়ারা জরিপ শুরু হয়। ১৯৮২-৮৩ সালে দিয়ারা জরিপের মূল খতিয়ান প্রজা সব পায়। হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানী, ছয়আনী, নিজসেক সুন্দর, পারসেক সুন্দর, চর ধুবনীসহ আরও অনেক মৌজায় দিয়ারা জরিপ হয়। তৎকালীন সেকেন্দার তহসিলদার নিজ সেক সুন্দর/পার সেক সুন্দর মৌজার খাজনা নেয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, কোনো অজ্ঞাত কারণে খাজনা আদায় বন্ধ হয়ে যায়। জনসাধারণ খাজনা দেওয়ার জন্য আজ পর্যন্ত তহসিল অফিসে যোগাযোগ করে খাজনা দিতে পারছে না। তারা আরও জানতে পারে ১৯৯১ সালের খাজনা আদায়ের আদেশ অনুযায়ী যেসব দাখিলা দেওয়া হয়েছে তা সরকারের ঘরে জমা হয়নি। খাজনা আদায়ের আদেশ কপিটিও অফিসে নেই। কর্মচারীরাও খাজনা আদায়ে সুবিধা পাবে। কারণ আরএস খতিয়ানে অনেক দুর্নীতি এবং খতিয়ান ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে। কতিপয় দুর্নীতিবাজ অতি কৌশলে এসএ মূলে রাজস্ব আদায় করাচ্ছে। তাই সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে দিয়ারা জরিপ মূলে খাজনা আদায়ের নির্দেশ দিয়ে জনসাধারণকে দুর্নীতির হাত থেকে রক্ষা করুন।
মোঃ আবদুছ ছাত্তার
শানিয়াজান, লালমনিরহাট
রাস্তা সংস্কারের আবেদন
চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই থানার অন্তর্গত আবুরহাট বাজার থেকে টেকেরহাট পর্যন্ত যে রাস্তাটি গেছে, সংস্কারের অভাবে তাতে অনেক বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে ওই এলাকায় যাতায়াত অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এ রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে ৬ নং ইছাখালী ইউনিয়নের মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় সব কাজ সম্পন্ন করে। এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত ছাত্রছাত্রী স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় যাতায়াত করে। রাস্তায় গর্ত হওয়ায় যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটার কারণে ছাত্রছাত্রীরা সময়মতো স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় উপস্থিত পারে না। এ রাস্তার কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। ইউনিয়নের জনসাধারণের যাতায়াত সুবিধা এবং শিক্ষিত সমাজ গড়ে তোলার জন্য এ রাস্তা সংস্কার অতি জরুরি। তাই এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণে যোগাযোগমন্ত্রী ও মিরসরাইয়ের সংসদ সদস্য এবং উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি।
আলেয়া বেগম
ইউপি সদস্য, ৬নং ইছাখালী মিরসরাই
ওয়াসার গুদাম অপসারণ
চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী থানার অন্তর্গত ফতেয়াবাদে চট্টগ্রাম ওয়াসার একটি পরিত্যক্ত ভবন বহু বছর ধরে পড়ে আছে। এটি আগে চট্টগ্রাম ওয়াসার গুদাম হিসেবে ব্যবহৃত হতো। এই জীর্ণ ভবনের একপাশে ফতেয়াবাদ সিটি করপোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবং অন্যপাশে একটি মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থান রয়েছে। অত্যন্ত দুঃখের বিষয়_ ভবনটি এখন বখাটে, মাদকসেবীদের অসামাজিক কর্মকাণ্ডের আখড়া হয়ে পড়েছে। রাতে এখানে দুষ্কৃতকারী ও মাদকসেবীদের আড্ডা বসে। ফলে তখন এ রাস্তাটি পথচারীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এতে কবরস্থানের পবিত্রতাও নষ্ট হচ্ছে। এ ব্যাপারে পত্রিকায় লেখালেখি হলেও কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে এলাকায় চুরি, ডাকাতি ও নানা অসামাজিক কার্যকলাপ ক্রমেই বাড়বে। এভাবে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে মাদকসেবীদের নিরাপদ আশ্রয় হতে পারে না। এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শাহাদাৎ হোসাইন
ফতেয়াবাদ, হাটহাজারী, টট্টগ্রাম
শাফিক আফতাব
যাত্রাবাড়ী, ঢাকা
রাজস্ব আদায়
লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলা এবং বাংলাদেশের যেসব এলাকা নদীপয়স্তি হয়েছিল ১৯৭৭ সালে তার দিয়ারা জরিপ শুরু হয়। ১৯৮২-৮৩ সালে দিয়ারা জরিপের মূল খতিয়ান প্রজা সব পায়। হাতীবান্ধা উপজেলার দোয়ানী, ছয়আনী, নিজসেক সুন্দর, পারসেক সুন্দর, চর ধুবনীসহ আরও অনেক মৌজায় দিয়ারা জরিপ হয়। তৎকালীন সেকেন্দার তহসিলদার নিজ সেক সুন্দর/পার সেক সুন্দর মৌজার খাজনা নেয়। কিন্তু দুঃখের বিষয়, কোনো অজ্ঞাত কারণে খাজনা আদায় বন্ধ হয়ে যায়। জনসাধারণ খাজনা দেওয়ার জন্য আজ পর্যন্ত তহসিল অফিসে যোগাযোগ করে খাজনা দিতে পারছে না। তারা আরও জানতে পারে ১৯৯১ সালের খাজনা আদায়ের আদেশ অনুযায়ী যেসব দাখিলা দেওয়া হয়েছে তা সরকারের ঘরে জমা হয়নি। খাজনা আদায়ের আদেশ কপিটিও অফিসে নেই। কর্মচারীরাও খাজনা আদায়ে সুবিধা পাবে। কারণ আরএস খতিয়ানে অনেক দুর্নীতি এবং খতিয়ান ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে। কতিপয় দুর্নীতিবাজ অতি কৌশলে এসএ মূলে রাজস্ব আদায় করাচ্ছে। তাই সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে দিয়ারা জরিপ মূলে খাজনা আদায়ের নির্দেশ দিয়ে জনসাধারণকে দুর্নীতির হাত থেকে রক্ষা করুন।
মোঃ আবদুছ ছাত্তার
শানিয়াজান, লালমনিরহাট
রাস্তা সংস্কারের আবেদন
চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই থানার অন্তর্গত আবুরহাট বাজার থেকে টেকেরহাট পর্যন্ত যে রাস্তাটি গেছে, সংস্কারের অভাবে তাতে অনেক বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে ওই এলাকায় যাতায়াত অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এ রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে ৬ নং ইছাখালী ইউনিয়নের মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় সব কাজ সম্পন্ন করে। এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত ছাত্রছাত্রী স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় যাতায়াত করে। রাস্তায় গর্ত হওয়ায় যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটার কারণে ছাত্রছাত্রীরা সময়মতো স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসায় উপস্থিত পারে না। এ রাস্তার কারণে হাজার হাজার শিক্ষার্থী শিক্ষা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে। ইউনিয়নের জনসাধারণের যাতায়াত সুবিধা এবং শিক্ষিত সমাজ গড়ে তোলার জন্য এ রাস্তা সংস্কার অতি জরুরি। তাই এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণে যোগাযোগমন্ত্রী ও মিরসরাইয়ের সংসদ সদস্য এবং উপজেলা চেয়ারম্যানের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি।
আলেয়া বেগম
ইউপি সদস্য, ৬নং ইছাখালী মিরসরাই
ওয়াসার গুদাম অপসারণ
চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী থানার অন্তর্গত ফতেয়াবাদে চট্টগ্রাম ওয়াসার একটি পরিত্যক্ত ভবন বহু বছর ধরে পড়ে আছে। এটি আগে চট্টগ্রাম ওয়াসার গুদাম হিসেবে ব্যবহৃত হতো। এই জীর্ণ ভবনের একপাশে ফতেয়াবাদ সিটি করপোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এবং অন্যপাশে একটি মসজিদ সংলগ্ন কবরস্থান রয়েছে। অত্যন্ত দুঃখের বিষয়_ ভবনটি এখন বখাটে, মাদকসেবীদের অসামাজিক কর্মকাণ্ডের আখড়া হয়ে পড়েছে। রাতে এখানে দুষ্কৃতকারী ও মাদকসেবীদের আড্ডা বসে। ফলে তখন এ রাস্তাটি পথচারীদের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। এতে কবরস্থানের পবিত্রতাও নষ্ট হচ্ছে। এ ব্যাপারে পত্রিকায় লেখালেখি হলেও কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে এলাকায় চুরি, ডাকাতি ও নানা অসামাজিক কার্যকলাপ ক্রমেই বাড়বে। এভাবে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশে মাদকসেবীদের নিরাপদ আশ্রয় হতে পারে না। এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
শাহাদাৎ হোসাইন
ফতেয়াবাদ, হাটহাজারী, টট্টগ্রাম
No comments