কমে গেছে যানবাহনঃ বৃহস্পতিবারের হরতালে কঠোর থাকবে পুলিশ by ইমরান আলী
ইসলামী সমমনা ১২ দলের বৃহস্পতিবারের হরতালকে কেন্দ্র করে রাস্তায় সন্ধ্যা থেকেই কমে গেছে যানবাহন। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন অফিস ফেরত ঘরমুখী মানুষ। যেসব পাবলিক পরিবহন চলাচল করছে তাতে দেখা যাচ্ছে ব্যাপক ভিড়।
এদিকে বৃহস্পতিবারের হরতালে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা হরতালের মতোই শক্ত অবস্থানে থাকবে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এরই মধ্যে বিকেল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে পুলিশ রয়েছে সতর্ক অবস্থানে।
সূত্র মতে, ইসলামী সমমনা ১২ দলের ডাকা বৃহস্পতিবারের হরতালকে কেন্দ্র করে বিকেলে গাড়ি পোড়ানোর আশংকায় রাস্তায় গাড়ি চলাচল কমে গেছে। রাজধানীর গুলিস্থান থেকে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী গাড়ির সংখ্যাও কম দেখা যাচ্ছে।
বিভিন্ন পেশার লোকজন, যারা বিকেলে বা সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরেন, তারা পড়েছেন দুর্ভোগে। গাড়ির জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে তাদের। আর যেসব গাড়ি চলাচল করছে সেগুলোতে লোকজনের ভিড় ব্যাপক।
গুলিস্তান থেকে ফার্মগেটগামী যাত্রী আকরাম হোসেন এ প্রতিবেদককে বলেন, “হরতাল হবে কাল, অথচ আজকে এমন অবস্থা যে মনে হচ্ছে হরতাল আজই।”
তিনি বলেন, “হরতাল এখন মানুষের কাছে আতংক। যারা হরতাল ডাকেন, তারা রাস্তায় থাকেন না। হরতাল ডেকে লোকজনকে দুর্ভোগে ফেলাই যেন তাদের কাজ।”
গুলিস্তান থেকে রামপুরা হয়ে গাজীপুরগামী সুপ্রভাত সিটি পরিবহনের চালক মিজানুর রহমান বলেন, “হরতাল হলেই আগের দিন গাড়ি পোড়ানো হয়। এ কারণে বিকেল বা সন্ধ্যার পর অনেকেই গাড়ি বের করতে চাচ্ছেন না। যে কারণে রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা কম।”
ইসলামী সমমনা ১২ দল বৃহস্পতিবার হরতালের ডাক দিলেও জামায়াত শিবির নেপথ্যে থেকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে বলে আশংকা করছে পুলিশ। বুধবার সকালে রাজধানীর মহাখালীতে বিক্ষোভ মিছিলের নামে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে গেলে বাধা দেয় পুলিশ। এসময় পুলিশের সঙ্গে কয়েক দফা ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে সেখান থেকে আটকও করা হয় সাতজনকে। মূলত এ কারণেই বিকেল থেকে রাজধানী জুড়ে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বলে বিবেচিত মগবাজার, মালিবাগ, বাংলামোটর, শাহবাগ, পল্টন, কাকরাইল, মহাখালী, ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার, মিরপুর, যাত্রাবাড়ী, মতিঝিল এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বিকেল থেকেই।
ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারের উপ-পুলিশ কমিশনার মাসুদুর রহমান বাংলানিউজকে পুলিশ মোতায়েনের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছেন, “বৃহস্পতিবারের হরতালকে কেন্দ্র রাজধানীতে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বিগত হরতালে পুলিশের যে অবস্থান ছিল বৃহস্পতিবারের হরতালেও একই অবস্থান থাকবে।”
বিভিন্ন পেশার লোকজন, যারা বিকেলে বা সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরেন, তারা পড়েছেন দুর্ভোগে। গাড়ির জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হচ্ছে তাদের। আর যেসব গাড়ি চলাচল করছে সেগুলোতে লোকজনের ভিড় ব্যাপক।
গুলিস্তান থেকে ফার্মগেটগামী যাত্রী আকরাম হোসেন এ প্রতিবেদককে বলেন, “হরতাল হবে কাল, অথচ আজকে এমন অবস্থা যে মনে হচ্ছে হরতাল আজই।”
তিনি বলেন, “হরতাল এখন মানুষের কাছে আতংক। যারা হরতাল ডাকেন, তারা রাস্তায় থাকেন না। হরতাল ডেকে লোকজনকে দুর্ভোগে ফেলাই যেন তাদের কাজ।”
গুলিস্তান থেকে রামপুরা হয়ে গাজীপুরগামী সুপ্রভাত সিটি পরিবহনের চালক মিজানুর রহমান বলেন, “হরতাল হলেই আগের দিন গাড়ি পোড়ানো হয়। এ কারণে বিকেল বা সন্ধ্যার পর অনেকেই গাড়ি বের করতে চাচ্ছেন না। যে কারণে রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা কম।”
ইসলামী সমমনা ১২ দল বৃহস্পতিবার হরতালের ডাক দিলেও জামায়াত শিবির নেপথ্যে থেকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে বলে আশংকা করছে পুলিশ। বুধবার সকালে রাজধানীর মহাখালীতে বিক্ষোভ মিছিলের নামে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে গেলে বাধা দেয় পুলিশ। এসময় পুলিশের সঙ্গে কয়েক দফা ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে সেখান থেকে আটকও করা হয় সাতজনকে। মূলত এ কারণেই বিকেল থেকে রাজধানী জুড়ে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।
রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বলে বিবেচিত মগবাজার, মালিবাগ, বাংলামোটর, শাহবাগ, পল্টন, কাকরাইল, মহাখালী, ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার, মিরপুর, যাত্রাবাড়ী, মতিঝিল এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বিকেল থেকেই।
ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারের উপ-পুলিশ কমিশনার মাসুদুর রহমান বাংলানিউজকে পুলিশ মোতায়েনের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছেন, “বৃহস্পতিবারের হরতালকে কেন্দ্র রাজধানীতে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া বিগত হরতালে পুলিশের যে অবস্থান ছিল বৃহস্পতিবারের হরতালেও একই অবস্থান থাকবে।”
No comments