এবিসি রেডিও-প্রথম আলো জবস ‘হতে চাই পেতে চাই’-তথ্যপ্রযুক্তির চাহিদা বিশ্বব্যাপী
এবিসি রেডিওর স্টুডিওতে প্রথম আলো জবস ‘হতে চাই পেতে চাই’ অনুষ্ঠানে ৮ মে এসেছিলেন তথ্যপ্রযুক্তি (ইন্টারনেট) সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান আমরা টেকনোলজিস লিমিটেডের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা সারফুল আলম। কথা বলেছেন কথাবন্ধু জয়ীর সঙ্গে। আইটি সেক্টর বা তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনা এবং এ পেশার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন তিনি।
কথাবন্ধু: আপনি এ ধরনের একটি ভিন্নধর্মী কাজকে পেশা হিসেবে কেন বেছে নিলেন?
সারফুল আলম: তথ্যপ্রযুক্তি (আইটি) নিয়ে কাজ করা একটি চ্যালেঞ্জিং পেশা। তবে এ পেশাকে এখন আর ভিন্ন ধারার পেশা বলা যায় না। এ সেক্টরের চাহিদা এখন বিশ্বব্যাপী। কারণ, বর্তমানে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই আইটিনির্ভর। বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রতিটি দেশেই আইটির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশ শুধু এই সেক্টরের মাধ্যমে ভবিষ্যতে একটি ভালো অবস্থানে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।
কথাবন্ধু: আইটি সলিউশন প্রোভাইডার বিষয়টি কী? আপনারা মূলত কী ধরনের কাজ করে থাকেন?
সারফুল আলম: আমরা দুটি শাখায় আইটিসেবা দিচ্ছি। আমরা মূলত বি টু বি ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার। আলাদা করে কাউকে সেবা দিচ্ছি না। বড় বড় প্রতিষ্ঠানকে আমরা এ সেবা দিয়ে থাকি। আরেকটি হচ্ছে, আমরা ই-ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছি। যেমন এটিএম কার্ড বা ক্রেডিট কার্ডের মেশিন ইত্যাদি ই-ব্যাংকিং সেবা আমরা দিয়ে থাকি।
কথাবন্ধু: আপনি বিভিন্ন তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় কাজ করেছেন। হঠাৎ উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহ হলো কেন?
সারফুল আলম: আমি দুটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছি। যেখানেই কাজ করেছি, দক্ষতার সঙ্গে ভালোভাবে করেছি। তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্র এখন অনেক বড় হয়েছে। তাই এখানে কাজ করার সুযোগ অনেক বেশি। দক্ষ ও যোগ্যতাসম্পন্ন লোকদের কাজের জায়গা খোঁজার দরকার হবে না; কাজই তাদের খুঁজে নেবে। চ্যালেঞ্জিং কিছু করার আগ্রহ ছিল বলে আজকের এ পর্যায়ে আসতে পেরেছি।
কথাবন্ধু: বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ পেশায় কাজের ক্ষেত্র বা পরিধি কতটুকু?
সারফুল আলম: বর্তমানে এ ক্ষেত্রে কাজ করার সুযোগ অনেক বেশি। এর পরিধিও ব্যাপক। গার্মেন্টস বাংলাদেশে অনেক বড় একটি মাধ্যম। এ সেক্টরও অনেকটা ইন্টারনেটনির্ভর। বর্তমানে অধিকাংশ অফিসও ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত। তাই এখানে কাজের ক্ষেত্র নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। কাজ জানা থাকলে আপনার জন্য এ পেশার দরজা সব সময়ের জন্য খোলা।
কথাবন্ধু: যদি কেউ একে ব্যবসা হিসেবে নিতে চায়, তা হলে সফল হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু?
সারফুল আলম: আইটিতে ব্যবসা করার জন্য ছোট ছোট মডেল রয়েছে। শুরুতেই ছোট ব্যবসা দিয়ে শুরু করতে পারেন। এরপর অভিজ্ঞতার থলে ভারী করে বড় কোনো প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন। তখন আপনি স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে প্রতিষ্ঠান চালাতে পারবেন। কেউ যদি আইটি ব্যবসা শুরু করতে চান, তা হলে বলব, এ পেশায় বা ব্যবসায় নিজেকে যুক্ত করুন। আগ্রহ থাকলে চেষ্টা করা উচিত।
কথাবন্ধু: কাজের ক্ষেত্রে সাধারণত কী ধরনের বাধার সম্মুখীন হতে হয়? এসব বাধা অতিক্রম করে কাজের সমন্বয় কীভাবে সম্ভব?
সারফুল আলম: লক্ষ্য ঠিক থাকলে কোনো বাধাই সমস্যা হয় না। ব্যবসার শুরুতে আপনার প্রতিষ্ঠানকে এর গ্রাহকদের কাছে আস্থা অর্জন করতে হবে। এ ছাড়া এ ব্যবসার ক্ষেত্রে সরকারি কিছু নিয়মকানুন রয়েছে। এগুলো মেনে চলা উচিত। তাই উৎসাহ ও চেষ্টা থাকলেই আপনি এগিয়ে যাবেন। এ ছাড়া আর্থিক অবস্থা বা মূলধন ভালো থাকলে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। মূলধন, আগ্রহ আর অভিজ্ঞতা থাকলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন।
শ্রোতাবন্ধু তামিম (খুদে বার্তা থেকে): তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে বিবিএ বা এমবিএতে কোনটি মূল বিষয় করলে সুবিধা বেশি পাওয়া যাবে?
সারফুল আলম: বর্তমানে সেলস অ্যান্ড মার্কেন্টিং বা বিক্রয় ও বিপণনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। তাই আমার মনে হয়, প্রথমে বিক্রয় ও বিপণন বিষয়ের ওপর জোর দেওয়া উচিত।
কথাবন্ধু: বাংলাদেশে এ বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে কী কী সুযোগ রয়েছে?
সারফুল আলম: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার জন্য বাংলাদেশে অনেক ভালো প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ও ইনস্টিটিউশন দুটোই আছে। তবে এ ক্ষেত্রে পড়াশোনার পাশাপাশি হাতেকলমে শিক্ষা নেওয়া উচিত। কারণ, আইটি বা তথ্যপ্রযুক্তিতে জ্ঞানার্জন অনেক বড় একটি মাধ্যম। এখানে অনেক বেশি ও দ্রুত আপডেট হয়। এ জন্য ইন্টারনেট থেকে বই সংগ্রহ করে পড়া উচিত। নিজেকে প্রতিনিয়ত আপডেট রাখা উচিত।
কথাবন্ধু: বাংলাদেশ থেকে প্রাপ্ত সনদ কি সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্য? এ দেশের ছেলেমেয়েরা কি বিদেশে কাজের সুযোগ পাচ্ছে?
সারফুল আলম: সনদ কোনো সমস্যা নয়। যে দেশে কাজ করতে যাবেন, সে দেশের সংস্কৃতির সঙ্গে আপনাকে মিলিয়ে চলতে হবে। এ ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তিতে কাজের ক্ষেত্র সব জায়গাই এক রকম। তবে কিছু কিছু দেশ এ জন্য আলাদা ডিগ্রি চায়। নিজেকে দক্ষ ও যোগ্য করে তুলতে পারলে কোথাও কাজ করতে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
কথাবন্ধু: এ পেশায় মেয়েদের কাজের সুযোগ কতখানি?
সারফুল আলম: এখানে ছেলেমেয়ে বলে কোনো পার্থক্য নেই। যে কেউ এ পেশায় আসতে পারে। মেয়েরা এ পেশায় আরও ভালোভাবে কাজ করতে পারে। কারণ, মেয়েদের কাজের প্রতি লক্ষ্য অটুট থাকে। এখানে কাজ করতে তাদের কোনো সমস্যা নেই।
কথাবন্ধু: বর্তমানে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই সরকারি-বেসরকারি সব জায়গায়ই এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। কোথায় কোথায় কাজের সুযোগ রয়েছে?
সারফুল আলম: সরকারি-বেসরকারি সব ক্ষেত্রেই কাজ করার সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে প্রায় অধিকাংশ মাধ্যমই ইন্টারনেটনির্ভর। তাই বিভিন্ন শাখায় দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। এখানে কাজের ক্ষেত্র এখন অনেক বড় হয়েছে। ভবিষ্যতে এর চাহিদা আরও বাড়বে
কথাবন্ধু: নতুনদের জন্য আপনার পরামর্শ কী হবে?
সারফুল আলম: অবশ্যই আগ্রহ ও লক্ষ্য ঠিক থাকতে হবে। নিজেকে সব সময় আপডেট রাখতে হবে। আইটি খাত এখন অনেক দূর এগিয়েছে। এ পেশার চাহিদা বর্তমানে বিশ্বের সব দেশেই রয়েছে। আমরাও কোনোভাবেই পিছিয়ে নেই। তবে একে চাকরি হিসেবে নয়, নিজের লক্ষ্য বাস্তবায়নের চাবি হিসেবে নেওয়া উচিত।
গ্রন্থণা: সুদীপ দে
সারফুল আলম: তথ্যপ্রযুক্তি (আইটি) নিয়ে কাজ করা একটি চ্যালেঞ্জিং পেশা। তবে এ পেশাকে এখন আর ভিন্ন ধারার পেশা বলা যায় না। এ সেক্টরের চাহিদা এখন বিশ্বব্যাপী। কারণ, বর্তমানে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই আইটিনির্ভর। বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রতিটি দেশেই আইটির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশ শুধু এই সেক্টরের মাধ্যমে ভবিষ্যতে একটি ভালো অবস্থানে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।
কথাবন্ধু: আইটি সলিউশন প্রোভাইডার বিষয়টি কী? আপনারা মূলত কী ধরনের কাজ করে থাকেন?
সারফুল আলম: আমরা দুটি শাখায় আইটিসেবা দিচ্ছি। আমরা মূলত বি টু বি ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার। আলাদা করে কাউকে সেবা দিচ্ছি না। বড় বড় প্রতিষ্ঠানকে আমরা এ সেবা দিয়ে থাকি। আরেকটি হচ্ছে, আমরা ই-ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছি। যেমন এটিএম কার্ড বা ক্রেডিট কার্ডের মেশিন ইত্যাদি ই-ব্যাংকিং সেবা আমরা দিয়ে থাকি।
কথাবন্ধু: আপনি বিভিন্ন তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থায় কাজ করেছেন। হঠাৎ উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহ হলো কেন?
সারফুল আলম: আমি দুটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছি। যেখানেই কাজ করেছি, দক্ষতার সঙ্গে ভালোভাবে করেছি। তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্র এখন অনেক বড় হয়েছে। তাই এখানে কাজ করার সুযোগ অনেক বেশি। দক্ষ ও যোগ্যতাসম্পন্ন লোকদের কাজের জায়গা খোঁজার দরকার হবে না; কাজই তাদের খুঁজে নেবে। চ্যালেঞ্জিং কিছু করার আগ্রহ ছিল বলে আজকের এ পর্যায়ে আসতে পেরেছি।
কথাবন্ধু: বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এ পেশায় কাজের ক্ষেত্র বা পরিধি কতটুকু?
সারফুল আলম: বর্তমানে এ ক্ষেত্রে কাজ করার সুযোগ অনেক বেশি। এর পরিধিও ব্যাপক। গার্মেন্টস বাংলাদেশে অনেক বড় একটি মাধ্যম। এ সেক্টরও অনেকটা ইন্টারনেটনির্ভর। বর্তমানে অধিকাংশ অফিসও ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত। তাই এখানে কাজের ক্ষেত্র নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। কাজ জানা থাকলে আপনার জন্য এ পেশার দরজা সব সময়ের জন্য খোলা।
কথাবন্ধু: যদি কেউ একে ব্যবসা হিসেবে নিতে চায়, তা হলে সফল হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু?
সারফুল আলম: আইটিতে ব্যবসা করার জন্য ছোট ছোট মডেল রয়েছে। শুরুতেই ছোট ব্যবসা দিয়ে শুরু করতে পারেন। এরপর অভিজ্ঞতার থলে ভারী করে বড় কোনো প্রতিষ্ঠান চালু করতে পারেন। তখন আপনি স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে প্রতিষ্ঠান চালাতে পারবেন। কেউ যদি আইটি ব্যবসা শুরু করতে চান, তা হলে বলব, এ পেশায় বা ব্যবসায় নিজেকে যুক্ত করুন। আগ্রহ থাকলে চেষ্টা করা উচিত।
কথাবন্ধু: কাজের ক্ষেত্রে সাধারণত কী ধরনের বাধার সম্মুখীন হতে হয়? এসব বাধা অতিক্রম করে কাজের সমন্বয় কীভাবে সম্ভব?
সারফুল আলম: লক্ষ্য ঠিক থাকলে কোনো বাধাই সমস্যা হয় না। ব্যবসার শুরুতে আপনার প্রতিষ্ঠানকে এর গ্রাহকদের কাছে আস্থা অর্জন করতে হবে। এ ছাড়া এ ব্যবসার ক্ষেত্রে সরকারি কিছু নিয়মকানুন রয়েছে। এগুলো মেনে চলা উচিত। তাই উৎসাহ ও চেষ্টা থাকলেই আপনি এগিয়ে যাবেন। এ ছাড়া আর্থিক অবস্থা বা মূলধন ভালো থাকলে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। মূলধন, আগ্রহ আর অভিজ্ঞতা থাকলে আপনি অবশ্যই সফল হবেন।
শ্রোতাবন্ধু তামিম (খুদে বার্তা থেকে): তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে বিবিএ বা এমবিএতে কোনটি মূল বিষয় করলে সুবিধা বেশি পাওয়া যাবে?
সারফুল আলম: বর্তমানে সেলস অ্যান্ড মার্কেন্টিং বা বিক্রয় ও বিপণনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। তাই আমার মনে হয়, প্রথমে বিক্রয় ও বিপণন বিষয়ের ওপর জোর দেওয়া উচিত।
কথাবন্ধু: বাংলাদেশে এ বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে কী কী সুযোগ রয়েছে?
সারফুল আলম: প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার জন্য বাংলাদেশে অনেক ভালো প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় ও ইনস্টিটিউশন দুটোই আছে। তবে এ ক্ষেত্রে পড়াশোনার পাশাপাশি হাতেকলমে শিক্ষা নেওয়া উচিত। কারণ, আইটি বা তথ্যপ্রযুক্তিতে জ্ঞানার্জন অনেক বড় একটি মাধ্যম। এখানে অনেক বেশি ও দ্রুত আপডেট হয়। এ জন্য ইন্টারনেট থেকে বই সংগ্রহ করে পড়া উচিত। নিজেকে প্রতিনিয়ত আপডেট রাখা উচিত।
কথাবন্ধু: বাংলাদেশ থেকে প্রাপ্ত সনদ কি সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্য? এ দেশের ছেলেমেয়েরা কি বিদেশে কাজের সুযোগ পাচ্ছে?
সারফুল আলম: সনদ কোনো সমস্যা নয়। যে দেশে কাজ করতে যাবেন, সে দেশের সংস্কৃতির সঙ্গে আপনাকে মিলিয়ে চলতে হবে। এ ছাড়া তথ্যপ্রযুক্তিতে কাজের ক্ষেত্র সব জায়গাই এক রকম। তবে কিছু কিছু দেশ এ জন্য আলাদা ডিগ্রি চায়। নিজেকে দক্ষ ও যোগ্য করে তুলতে পারলে কোথাও কাজ করতে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
কথাবন্ধু: এ পেশায় মেয়েদের কাজের সুযোগ কতখানি?
সারফুল আলম: এখানে ছেলেমেয়ে বলে কোনো পার্থক্য নেই। যে কেউ এ পেশায় আসতে পারে। মেয়েরা এ পেশায় আরও ভালোভাবে কাজ করতে পারে। কারণ, মেয়েদের কাজের প্রতি লক্ষ্য অটুট থাকে। এখানে কাজ করতে তাদের কোনো সমস্যা নেই।
কথাবন্ধু: বর্তমানে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই সরকারি-বেসরকারি সব জায়গায়ই এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। কোথায় কোথায় কাজের সুযোগ রয়েছে?
সারফুল আলম: সরকারি-বেসরকারি সব ক্ষেত্রেই কাজ করার সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে প্রায় অধিকাংশ মাধ্যমই ইন্টারনেটনির্ভর। তাই বিভিন্ন শাখায় দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। এখানে কাজের ক্ষেত্র এখন অনেক বড় হয়েছে। ভবিষ্যতে এর চাহিদা আরও বাড়বে
কথাবন্ধু: নতুনদের জন্য আপনার পরামর্শ কী হবে?
সারফুল আলম: অবশ্যই আগ্রহ ও লক্ষ্য ঠিক থাকতে হবে। নিজেকে সব সময় আপডেট রাখতে হবে। আইটি খাত এখন অনেক দূর এগিয়েছে। এ পেশার চাহিদা বর্তমানে বিশ্বের সব দেশেই রয়েছে। আমরাও কোনোভাবেই পিছিয়ে নেই। তবে একে চাকরি হিসেবে নয়, নিজের লক্ষ্য বাস্তবায়নের চাবি হিসেবে নেওয়া উচিত।
গ্রন্থণা: সুদীপ দে
No comments