পঞ্চগড়ে মসজিদের জমি দখলের চেষ্টা
পঞ্চগড়ে প্রভাবশালী মহলের সহায়তায় আদালতের নিষেধাজ্ঞা উপো করে স্থাপনা
নির্মাণ, মাটি ভরাট ও গাছপালা লাগানোর মাধ্যমে মসজিদের জমি জোর করে দখলে
নেয়ার চেষ্টা চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
পঞ্চগড় সদর উপজেলার
সদর ইউনিয়নের জগদল দাখিল মাদরাসা জামে মসজিদ ঘিরে এমন ঘটনায় মুসল্লি ও
স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ােভ বিরাজ করছে।
অভিযোগে জানা যায়, ১৯৯৭ সালে পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের পাশে জগদল গোয়ালপাড়ায় ওই এলাকার ইয়াদ আলীর দান করা সাড়ে ৪ শতক জমিতে মসজিদটি স্থাপিত হয়। পরে ইয়াদ আলীর প্রথম স্ত্রী পহিরন নেছার ছেলে জালালউদ্দিনের কাছে ২ শতক ও দ্বিতীয় স্ত্রী বানেছা বেগমের কাছ থেকে ৫ শতক এবং স্বতন্ত্র মালিক আবুল কাশেমের কাছে ৪ শতক জমি কেনা হয়। কিন্তু ২০১১ সালের মার্চে একই জমি জালালউদ্দিনসহ তার অন্য তিন ভাই মকছেদ আলী নামে এক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করেন। এ ঘটনা জানতে পেরে জালালউদ্দিনের ভাই ও বোনেরা বাটোয়ারা মামলা করলে আদালত সব পকে কাগজপত্র জমা দেয়ার নির্দেশ দেন। মসজিদ কমিটি কাগজপত্র জমা দেয়ার পাশাপাশি মসজিদের জমি বুঝিয়ে দিতে আদালতে আবেদন জানায়। কিন্তু‘ স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহলের সহায়তায় জালালউদ্দিন ও মকছেদ আলীর লোকজন টিনের ঘর তৈরিসহ মসজিদের নিচু জমি ভরাট করতে মাটি-বালু ফেলে তা দখলের চেষ্টায় লিপ্ত থাকে। এরপর মসজিদ কমিটির আবেদনে আদালত গত বছরের ১৮ জানুয়ারি ওই জমিতে সব পকে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দেন। যথারীতি আদালতের এ নির্দেশ উপো করে একইভাবে জালালউদ্দিন ও মকছেদ আলীর লোকজন সীমানা চিহ্নিতকরণ পিলার স্থাপন, গাছ রোপণ ও মাটি ভরাট কার্যক্রম অব্যাহত রাখে। এর পরিপ্রেেিত মসজিদ কমিটি আবার আদালত অবমাননার মামলা করে। কিন্তু বর্তমানেও আদালতকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে প্রভাবশালী মহলের উসকানিতে মসজিদের জমি দখলের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
মসজিদ কমিটির সভাপতি মো: জমিরউদ্দিন অভিযোগ করেন, মসজিদের জমি রায় আদালতের আশ্রয় নেয়া ও দখল চেষ্টায় বাধা দেয়ায় আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয়েছে। এ জন্য থানায় জিডি করেছি। এ বিষয়ে কথা বলতে বাসায় গিয়ে জালালউদ্দিনকে পাওয়া যায়নি। অন্যদের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
অভিযোগে জানা যায়, ১৯৯৭ সালে পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের পাশে জগদল গোয়ালপাড়ায় ওই এলাকার ইয়াদ আলীর দান করা সাড়ে ৪ শতক জমিতে মসজিদটি স্থাপিত হয়। পরে ইয়াদ আলীর প্রথম স্ত্রী পহিরন নেছার ছেলে জালালউদ্দিনের কাছে ২ শতক ও দ্বিতীয় স্ত্রী বানেছা বেগমের কাছ থেকে ৫ শতক এবং স্বতন্ত্র মালিক আবুল কাশেমের কাছে ৪ শতক জমি কেনা হয়। কিন্তু ২০১১ সালের মার্চে একই জমি জালালউদ্দিনসহ তার অন্য তিন ভাই মকছেদ আলী নামে এক ব্যক্তির কাছে বিক্রি করেন। এ ঘটনা জানতে পেরে জালালউদ্দিনের ভাই ও বোনেরা বাটোয়ারা মামলা করলে আদালত সব পকে কাগজপত্র জমা দেয়ার নির্দেশ দেন। মসজিদ কমিটি কাগজপত্র জমা দেয়ার পাশাপাশি মসজিদের জমি বুঝিয়ে দিতে আদালতে আবেদন জানায়। কিন্তু‘ স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহলের সহায়তায় জালালউদ্দিন ও মকছেদ আলীর লোকজন টিনের ঘর তৈরিসহ মসজিদের নিচু জমি ভরাট করতে মাটি-বালু ফেলে তা দখলের চেষ্টায় লিপ্ত থাকে। এরপর মসজিদ কমিটির আবেদনে আদালত গত বছরের ১৮ জানুয়ারি ওই জমিতে সব পকে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার নির্দেশ দেন। যথারীতি আদালতের এ নির্দেশ উপো করে একইভাবে জালালউদ্দিন ও মকছেদ আলীর লোকজন সীমানা চিহ্নিতকরণ পিলার স্থাপন, গাছ রোপণ ও মাটি ভরাট কার্যক্রম অব্যাহত রাখে। এর পরিপ্রেেিত মসজিদ কমিটি আবার আদালত অবমাননার মামলা করে। কিন্তু বর্তমানেও আদালতকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে প্রভাবশালী মহলের উসকানিতে মসজিদের জমি দখলের চেষ্টা অব্যাহত আছে।
মসজিদ কমিটির সভাপতি মো: জমিরউদ্দিন অভিযোগ করেন, মসজিদের জমি রায় আদালতের আশ্রয় নেয়া ও দখল চেষ্টায় বাধা দেয়ায় আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয়েছে। এ জন্য থানায় জিডি করেছি। এ বিষয়ে কথা বলতে বাসায় গিয়ে জালালউদ্দিনকে পাওয়া যায়নি। অন্যদের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
No comments