অণুকথা-শাস্তি পেতে হবে by সাইদুজ্জামান
টাঙ্গাইলসভার প্রায় সবার সঙ্গে দেখা হলো কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে। একটি কঠিন কাজ কতটা সুশৃঙ্খলভাবে বন্ধুরা সমাধা করেন, তা না দেখলে বিশ্বাসই করা যায় না। একদল বন্ধু, নিবেদিতপ্রাণ বন্ধু, বরাবরের মতো এবারও প্রমাণ করলেন, তাঁরা পারেন। এমন কোনো কাজ আছে কি, যা বন্ধুরা পারেন না?
গত ২৯ জুনের ঘটনা ছিল এটি। অনুষ্ঠান শেষে সাংগঠনিক বৈঠক। বৈঠকে নতুন-পুরোনো বেশ কয়েকজন বন্ধু হাজির। তাঁদের বলা হলো, বন্ধুসভার উদ্দেশ্য-আদর্শ। উপস্থিত ছিলেন মাদকবিরোধী আন্দোলনের উপদেষ্টা আহমেদ হেলাল। তিনি বললেন, ‘বন্ধুসভায় যাঁরা যুক্ত হবেন, আমি নিশ্চিত, পরবর্তী জীবনে তাঁরা একটা কিছু হবেনই।’
পরের দিন ৩০ জুন উপস্থিত হলাম নবাবগঞ্জ (ঢাকা) কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে। সেখানেও অনুষ্ঠানের পর মূল্যায়ন বৈঠক এবং সাংগঠনিক কথাবার্তা। কথায় কথায় উঠে এল বন্ধুদের ভবিষ্যৎ করণীয় এবং বন্ধুসভাকে আরও শক্তিশালী করতে হলে কী কী উদ্যোগ নেওয়া দরকার। আমরা আশা করব, টাঙ্গাইল ও নবাবগঞ্জ বন্ধুসভা ভবিষ্যতে অনেক কর্মসূচি হাতে নেবে এবং তা সফল করে তুলবে।
আমরা যাঁদের সংবর্ধনা দিচ্ছি, তাঁরাও দলে দলে বন্ধুসভায় যুক্ত হচ্ছেন। এটি সারা দেশেই লক্ষ করা যাচ্ছে। তার মানে, অনেক নতুন মেধাবী মুখ আমরা পাচ্ছি বন্ধুসভায়। তাঁদের কারণে বন্ধুসভায় প্রাণচাঞ্চল্য আরও বাড়বে, নিঃসন্দেহে বলা যায়। আমরা কৃতী শিক্ষার্থী বন্ধুদের অভিনন্দন জানাই।
একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে ভুলেই গিয়েছিলাম। টাঙ্গাইল ও নবাবগঞ্জে ফলে রাসায়নিক দ্রব্য মেশানোর প্রতিবাদে দুটি মানববন্ধনের আয়োজন করেন বন্ধুরা। দিনাজপুরে লিচু খেয়ে ১৩টি শিশু মারা যায়। কারণ, সেই লিচুতে ছিল বিষ, রাসায়নিক দ্রব্য। টাঙ্গাইলে সংবর্ধনা চলার সময় যখন এ শিশুদের কথা উঠে আসে, তখনই কৃর্তী শিক্ষার্থীরা এর প্রতিবাদ করে। তারা এর প্রতিবাদে আগামী কয়েক দিন কোনো ফল স্পর্শ করবে না বলে জানায়। টাঙ্গাইল ও নবাবগঞ্জের বন্ধুরা প্রখর রোদ উপেক্ষা করে রাস্তায় ব্যানার ধরে দাঁড়িয়ে যান। ব্যানার লেখা ছিল: ‘ফলে বিষ দিয়ে মানুষ হত্যা বন্ধ করো। ফলে যারা বিষ মেশায়, তাদের উপযুক্ত শাস্তি চাই।’
দিনাজপুর বন্ধুসভাও শিশুহত্যার প্রতিবাদে নানা কর্মসূচি নিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার থেকে তারা এর প্রতিবাদে মাঠে নেমেছে। বন্ধুরা চান, সব ধরনের ফলে বিষ দেওয়া বন্ধ হোক। খাদ্যে ভেজাল দেওয়া বন্ধ হোক। রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার বন্ধ হোক। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাদের দায়িত্ব যেন যথাযথভাবে পালন করে। অসাধু ব্যবসায়ীরা ফলে রাসায়নিক দিয়ে মানুষ হত্যা করবে—এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই, যেন দোষী ব্যক্তিদের অবিলম্বে শাস্তি দেওয়া হয়। শাস্তি তাদের পেতেই হবে।
পরের দিন ৩০ জুন উপস্থিত হলাম নবাবগঞ্জ (ঢাকা) কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে। সেখানেও অনুষ্ঠানের পর মূল্যায়ন বৈঠক এবং সাংগঠনিক কথাবার্তা। কথায় কথায় উঠে এল বন্ধুদের ভবিষ্যৎ করণীয় এবং বন্ধুসভাকে আরও শক্তিশালী করতে হলে কী কী উদ্যোগ নেওয়া দরকার। আমরা আশা করব, টাঙ্গাইল ও নবাবগঞ্জ বন্ধুসভা ভবিষ্যতে অনেক কর্মসূচি হাতে নেবে এবং তা সফল করে তুলবে।
আমরা যাঁদের সংবর্ধনা দিচ্ছি, তাঁরাও দলে দলে বন্ধুসভায় যুক্ত হচ্ছেন। এটি সারা দেশেই লক্ষ করা যাচ্ছে। তার মানে, অনেক নতুন মেধাবী মুখ আমরা পাচ্ছি বন্ধুসভায়। তাঁদের কারণে বন্ধুসভায় প্রাণচাঞ্চল্য আরও বাড়বে, নিঃসন্দেহে বলা যায়। আমরা কৃতী শিক্ষার্থী বন্ধুদের অভিনন্দন জানাই।
একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলতে ভুলেই গিয়েছিলাম। টাঙ্গাইল ও নবাবগঞ্জে ফলে রাসায়নিক দ্রব্য মেশানোর প্রতিবাদে দুটি মানববন্ধনের আয়োজন করেন বন্ধুরা। দিনাজপুরে লিচু খেয়ে ১৩টি শিশু মারা যায়। কারণ, সেই লিচুতে ছিল বিষ, রাসায়নিক দ্রব্য। টাঙ্গাইলে সংবর্ধনা চলার সময় যখন এ শিশুদের কথা উঠে আসে, তখনই কৃর্তী শিক্ষার্থীরা এর প্রতিবাদ করে। তারা এর প্রতিবাদে আগামী কয়েক দিন কোনো ফল স্পর্শ করবে না বলে জানায়। টাঙ্গাইল ও নবাবগঞ্জের বন্ধুরা প্রখর রোদ উপেক্ষা করে রাস্তায় ব্যানার ধরে দাঁড়িয়ে যান। ব্যানার লেখা ছিল: ‘ফলে বিষ দিয়ে মানুষ হত্যা বন্ধ করো। ফলে যারা বিষ মেশায়, তাদের উপযুক্ত শাস্তি চাই।’
দিনাজপুর বন্ধুসভাও শিশুহত্যার প্রতিবাদে নানা কর্মসূচি নিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার থেকে তারা এর প্রতিবাদে মাঠে নেমেছে। বন্ধুরা চান, সব ধরনের ফলে বিষ দেওয়া বন্ধ হোক। খাদ্যে ভেজাল দেওয়া বন্ধ হোক। রাসায়নিক দ্রব্যের ব্যবহার বন্ধ হোক। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাদের দায়িত্ব যেন যথাযথভাবে পালন করে। অসাধু ব্যবসায়ীরা ফলে রাসায়নিক দিয়ে মানুষ হত্যা করবে—এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই, যেন দোষী ব্যক্তিদের অবিলম্বে শাস্তি দেওয়া হয়। শাস্তি তাদের পেতেই হবে।
No comments