কল ধরলেই সিম ক্লোন!
ভারতের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন এক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। দুষ্কৃতকারীরা যেকোনো মোবাইল নম্বরে কল দিয়ে সেই নম্বরের ক্লোনো তৈরি করে নিচ্ছে। +৯২, #৯০ ও #০৯_এই তিন ধরনের কোড থাকছে কল বা মিসকল হিসেবে আসা নম্বরগুলোর শুরুতে।
কল রিসিভ করলে বা মিসকলের জবাবে ফিরতি কল করলেই মোবাইলের সব তথ্য জালিয়াতের কাছে চলে যাচ্ছে। একটি কলের মাধ্যমেই মোবাইলের ক্লোন বা প্রতিরূপ তৈরি করে ফেলছে অপরাধীরা। মোবাইল ফোন অপারেটর কম্পানিগুলো এ ধরনের কলের ব্যাপারে সতর্কতা জারি করেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যগুলো জানায়, দেশটির এক লাখেরও বেশি মোবাইল ফোন গ্রাহক ইতিমধ্যে সিম ক্লোনিংয়ের শিকার হয়েছেন। খুব সহজ উপায়ে ক্লোনিং হয় বলেই এর শিকারে পরিণত হয়েছেন তাঁরা। যে নম্বরগুলো থেকে ফোন আসে, সেগুলোর শুরুতে +৯২, #৯০ অথবা #০৯_এই তিন ধরনের কোড থাকে। মোবাইলের গ্রাহক যদি ফোন ধরে ফেলেন, তাহলে অপর প্রান্ত থেকে কল সেন্টারের কর্মী সেজে কথা বলে জালিয়াতরা। সংযোগ নির্বিঘ্ন আছে কি না, তা পরীক্ষা করতে গ্রাহককে তাঁর মোবাইলে #০৯ বা #৯০ চাপতে বলা হয়। এই নম্বরগুলো চাপার পর যে নম্বর থেকে ফোন এসেছিল, সেই নম্বরে উল্টো কল যায় এবং সিম ক্লোন হয়ে যায়। কল ধরতে না পেরে গ্রাহক যদি পরে মিসকলের ওই নম্বরে কলব্যাক করেন, তাহলেও একই পদ্ধতিতে সিম ক্লোন হয়।
সিম ক্লোন হওয়ার কারণে গ্রাহক বড় ধরনের ঝামেলায় পড়তে পারেন। জালিয়াতরা মূল ব্যবহারকারীর সিম, মেমোরি কার্ড বা ডেটা কার্ডে সংরক্ষিত তথ্যগুলো হাতিয়ে নেয়। সিমের নম্বর ব্যবহার করে তারা অন্য যেকোনো নম্বরে ফোন করতে পারে। যেকোনো ব্যক্তিকে হুমকি বা সন্ত্রাসমূলক ফোনের কাজে নম্বরটি ব্যবহার করতে পারে। আর্থিক বিপর্যয়, সামাজিক সম্মানহানি বা ব্ল্যাকমেইলিংয়ের শিকার হতে পারেন তাঁরা। ভারতে মোবাইল অপারেটর কম্পানি বিএসএনএলসহ আরো কয়েকটি কম্পানি ভুয়া এসব কলের ব্যাপারে গ্রাহকদের সতর্ক করে দিয়েছে। নিরাপত্তা সংস্থাগুলো এ ধরনের ডেটা হ্যাকিংয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ও সাধারণ গ্রাহকদের জন্য এসএমএস এলার্ট চালু করেছে তারা। তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা সিম ক্লোন ঠেকাতে অস্বাভাবিক বা অপরিচিত ডিজিটের কোনো নম্বরের কল না ধরার পরামর্শ দিয়েছেন। এ ছাড়া ফোনে এটিএম বা ক্রেডিট কার্ডের পাসওয়ার্ড বা অন্য যেকোনো ধরনের পাসওয়ার্ড সেভ না করার পরামর্শও দিয়েছেন। সূত্র : জিনিউজ, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যগুলো জানায়, দেশটির এক লাখেরও বেশি মোবাইল ফোন গ্রাহক ইতিমধ্যে সিম ক্লোনিংয়ের শিকার হয়েছেন। খুব সহজ উপায়ে ক্লোনিং হয় বলেই এর শিকারে পরিণত হয়েছেন তাঁরা। যে নম্বরগুলো থেকে ফোন আসে, সেগুলোর শুরুতে +৯২, #৯০ অথবা #০৯_এই তিন ধরনের কোড থাকে। মোবাইলের গ্রাহক যদি ফোন ধরে ফেলেন, তাহলে অপর প্রান্ত থেকে কল সেন্টারের কর্মী সেজে কথা বলে জালিয়াতরা। সংযোগ নির্বিঘ্ন আছে কি না, তা পরীক্ষা করতে গ্রাহককে তাঁর মোবাইলে #০৯ বা #৯০ চাপতে বলা হয়। এই নম্বরগুলো চাপার পর যে নম্বর থেকে ফোন এসেছিল, সেই নম্বরে উল্টো কল যায় এবং সিম ক্লোন হয়ে যায়। কল ধরতে না পেরে গ্রাহক যদি পরে মিসকলের ওই নম্বরে কলব্যাক করেন, তাহলেও একই পদ্ধতিতে সিম ক্লোন হয়।
সিম ক্লোন হওয়ার কারণে গ্রাহক বড় ধরনের ঝামেলায় পড়তে পারেন। জালিয়াতরা মূল ব্যবহারকারীর সিম, মেমোরি কার্ড বা ডেটা কার্ডে সংরক্ষিত তথ্যগুলো হাতিয়ে নেয়। সিমের নম্বর ব্যবহার করে তারা অন্য যেকোনো নম্বরে ফোন করতে পারে। যেকোনো ব্যক্তিকে হুমকি বা সন্ত্রাসমূলক ফোনের কাজে নম্বরটি ব্যবহার করতে পারে। আর্থিক বিপর্যয়, সামাজিক সম্মানহানি বা ব্ল্যাকমেইলিংয়ের শিকার হতে পারেন তাঁরা। ভারতে মোবাইল অপারেটর কম্পানি বিএসএনএলসহ আরো কয়েকটি কম্পানি ভুয়া এসব কলের ব্যাপারে গ্রাহকদের সতর্ক করে দিয়েছে। নিরাপত্তা সংস্থাগুলো এ ধরনের ডেটা হ্যাকিংয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ও সাধারণ গ্রাহকদের জন্য এসএমএস এলার্ট চালু করেছে তারা। তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা সিম ক্লোন ঠেকাতে অস্বাভাবিক বা অপরিচিত ডিজিটের কোনো নম্বরের কল না ধরার পরামর্শ দিয়েছেন। এ ছাড়া ফোনে এটিএম বা ক্রেডিট কার্ডের পাসওয়ার্ড বা অন্য যেকোনো ধরনের পাসওয়ার্ড সেভ না করার পরামর্শও দিয়েছেন। সূত্র : জিনিউজ, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments