তুর্কি বিমান ভূপাতিত করায় আসাদের 'দুঃখ প্রকাশ'
গুলি করে তুরস্কের যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ঘটনায় 'দুঃখ প্রকাশ' করেছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ। গতকাল মঙ্গলবার তুরস্কের পত্রিকা কামহুরিয়াতে প্রকাশিত এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। প্রসঙ্গত, গত ২২ জুন সিরীয় সেনাবাহিনীর গোলার আঘাতে একটি তুর্কি বিমান ভূপাতিত হয়।
এ নিয়ে দুই দেশের সম্পর্কে উত্তেজনা চলছে।
সিরিয়া উদ্দেশ্যমূলকভাবে তুরস্কের বিমান ভূপাতিত করেছে_আঙ্কারার এ অভিযোগের জবাবে আসাদ বলেন, 'আমরা বিমানটি ভূপাতিত করিনি_এটা শতভাগ জোর দিয়ে বলতে পারলে ভালো লাগত। কিন্তু বিমানটি সিরিয়ার আকাশসীমার এমন জায়গা দিয়ে উড়ছিল, যেখান দিয়ে আগে তিনবার ইসরায়েলি বিমানবাহিনী উড়েছে। একটি দেশ যখন যুদ্ধাবস্থায় থাকে, সে এমন আচরণই করে। বিমানটি বেশ নিচু দিয়ে যাচ্ছিল। আমাদের রাডারে সেটির অস্তিত্বও ধরা পড়েনি। তুর্কি কর্তৃপক্ষও ওই বিমান সম্পর্কে আমাদের আগেভাগে কিছু জানায়নি। ইসরায়েলি বিমান ভেবে সেটিকে গুলি করে ভূপাতিত করা হয়। কিন্তু ভূপাতিত করার পরে জানতে পারি সেটি ছিল তুর্কি বিমান।'
আসাদ গত শুক্রবার কামহুরিয়াতকে সাক্ষাৎকারটি দেন। বিমান ভূপাতিত করার পর থেকেই এ দুই পাইলট নিখোঁজ রয়েছেন। দুই পাইলটের পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন আসাদ।
ধারণা করা হচ্ছে, দুই দেশের মধ্যে চলমান বিবাদ মেটাতে আসাদ এসব কথা বলেছেন। তিনি বলেন, 'এটা পাইলটের ভুল ছিল বলেই আমরা ভাবতে চাই এবং একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। যদিও এ ঘটনাকে অতিরঞ্জিত করে প্রকাশ করা হচ্ছে। তুরস্কের বিমানকে হামলা করে আমাদের কিছু হাসিল করার নেই।'
সিরীয় প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, 'আন্তর্জাতিক আকাশসীমায় যদি বিমানটিকে ভূপাতিত না করা হতো তবে আমরা দুঃখ প্রকাশ করতে দ্বিধাবোধ করতাম না। এ ঘটনা দুই দেশের সম্পর্কে উত্তেজনা তৈরি করবে এটা জানলে কখনোই এমন ঘটনা ঘটতে দিতাম না।'
বিমান ভূপাতিত করার জেরে কয়েক দিন থেকে প্রতিবেশী দুই দেশের সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে। ইতিমধ্যে তুরস্ক সিরিয়া সীমান্তে জঙ্গিবিমান ও বিমান বিধ্বংসী কামান মোতায়েন করেছে।
সিরিয়ার নির্বাসিত নেতারা দাবি করেছেন, দুই দেশের মধ্যবর্তী সীমান্তের ১৫ কিলোমিটার দূরে দামেস্ক আড়াই হাজার সেনা মোতায়েন করেছে। এ প্রসঙ্গে আসাদ বলেন, 'এআমরা সীমান্তে কোনো বিরোধে জড়াব না। কারণ তুরস্কের জনগণ আমাদের বন্ধু।' সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
সিরিয়া উদ্দেশ্যমূলকভাবে তুরস্কের বিমান ভূপাতিত করেছে_আঙ্কারার এ অভিযোগের জবাবে আসাদ বলেন, 'আমরা বিমানটি ভূপাতিত করিনি_এটা শতভাগ জোর দিয়ে বলতে পারলে ভালো লাগত। কিন্তু বিমানটি সিরিয়ার আকাশসীমার এমন জায়গা দিয়ে উড়ছিল, যেখান দিয়ে আগে তিনবার ইসরায়েলি বিমানবাহিনী উড়েছে। একটি দেশ যখন যুদ্ধাবস্থায় থাকে, সে এমন আচরণই করে। বিমানটি বেশ নিচু দিয়ে যাচ্ছিল। আমাদের রাডারে সেটির অস্তিত্বও ধরা পড়েনি। তুর্কি কর্তৃপক্ষও ওই বিমান সম্পর্কে আমাদের আগেভাগে কিছু জানায়নি। ইসরায়েলি বিমান ভেবে সেটিকে গুলি করে ভূপাতিত করা হয়। কিন্তু ভূপাতিত করার পরে জানতে পারি সেটি ছিল তুর্কি বিমান।'
আসাদ গত শুক্রবার কামহুরিয়াতকে সাক্ষাৎকারটি দেন। বিমান ভূপাতিত করার পর থেকেই এ দুই পাইলট নিখোঁজ রয়েছেন। দুই পাইলটের পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন আসাদ।
ধারণা করা হচ্ছে, দুই দেশের মধ্যে চলমান বিবাদ মেটাতে আসাদ এসব কথা বলেছেন। তিনি বলেন, 'এটা পাইলটের ভুল ছিল বলেই আমরা ভাবতে চাই এবং একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। যদিও এ ঘটনাকে অতিরঞ্জিত করে প্রকাশ করা হচ্ছে। তুরস্কের বিমানকে হামলা করে আমাদের কিছু হাসিল করার নেই।'
সিরীয় প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, 'আন্তর্জাতিক আকাশসীমায় যদি বিমানটিকে ভূপাতিত না করা হতো তবে আমরা দুঃখ প্রকাশ করতে দ্বিধাবোধ করতাম না। এ ঘটনা দুই দেশের সম্পর্কে উত্তেজনা তৈরি করবে এটা জানলে কখনোই এমন ঘটনা ঘটতে দিতাম না।'
বিমান ভূপাতিত করার জেরে কয়েক দিন থেকে প্রতিবেশী দুই দেশের সীমান্তে উত্তেজনা বিরাজ করছে। ইতিমধ্যে তুরস্ক সিরিয়া সীমান্তে জঙ্গিবিমান ও বিমান বিধ্বংসী কামান মোতায়েন করেছে।
সিরিয়ার নির্বাসিত নেতারা দাবি করেছেন, দুই দেশের মধ্যবর্তী সীমান্তের ১৫ কিলোমিটার দূরে দামেস্ক আড়াই হাজার সেনা মোতায়েন করেছে। এ প্রসঙ্গে আসাদ বলেন, 'এআমরা সীমান্তে কোনো বিরোধে জড়াব না। কারণ তুরস্কের জনগণ আমাদের বন্ধু।' সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments