নন্দনের পথে by সাইফুল ইসলাম
অপেক্ষা ‘নন্দনের টিকিটের সঙ্গে দেওয়া নিবন্ধন কুপনটি হারিয়ে ফেলেছি। আমি কি সংবর্ধনায় অংশগ্রহণ করতে পারব? আমার জন্য আপনাদের কিছুই করার নেই?’ আবেগঘন কণ্ঠে মুঠোফোনের ওপার থেকে কথাগুলো বলছিল মণিপুর উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তামান্না তাসনিম। একই সমস্যা হূদিষা আরিফের।
বিষয়টি সমাধান করে দেওয়ার আশ্বাস দিলে সে প্রথম আলো কার্যালয়ে আসে। মাকে সঙ্গে নিয়ে এসেও সে অস্থির। কুপনটি হারানো গেলেও নিবন্ধন নম্বরটি ডায়েরিতে নোট করা ছিল। আমাদের কাছে সংরক্ষিত ফরমের সঙ্গে মিলিয়ে দেখলাম, নম্বরটি সঠিক। নতুন নিবন্ধন নম্বর পেয়ে চিৎকার করে বলে, ‘এখন শুধু অপেক্ষার পালা, কখন যাব।’ এমন প্রায় ১৫ হাজার শিক্ষার্থী সেই মাহেন্দ্রক্ষণের প্রহর গুনছে।
অনুরোধ
‘ভাইয়া, আমার সব বন্ধু ১৩ জুলাইয়ের টিকিট পেয়েছে, কিন্তু আমি পেয়েছি ১৪ জুলাইয়ের টিকিট। কোনোক্রমেই কী এটা পরিবর্তন করে দেওয়া যায় না? যদি টিকিট পরিবর্তন করে না দেন তাহলে আমি যাব না’—এমন নাছোড়বান্দা নাজিয়া। নিবন্ধন সম্পন্ন হওয়ার পর ১৩ জুলাইয়ের টিকিটের জন্য এমন অসংখ্য অনুরোধ প্রতিনিয়ত আসে।
‘আমার ছেলে কীভাবে সকাল ছয়টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের সামনে উপস্থিত হবে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীর সঙ্গে অন্তত একজন অভিভাবককে সংবর্ধনার বাসে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া উচিত।’ এমনটাই জানালেন এক মা, ইরাম জাহান। শুধু মুঠোফোনেই নয়, সরাসরি অফিসে এসেও অনেক অভিভাবক এমন প্রস্তাব করেছেন।
প্রত্যাশা
গত ২৫ জুন ঢাকার নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। এখন চলছে অভিনন্দনপত্র লিখন। প্রতিদিন প্রায় ১০ জন বন্ধু সুনিপুণভাবে এ কাজ সম্পাদন করছেন। সুন্দর আয়োজনের মধ্য দিয়ে কীভাবে এই মহাযজ্ঞের সমাপ্তি করা যায়, সে প্রয়াস সব বন্ধুর মধ্যেই বিদ্যমান।
অনুরোধ
‘ভাইয়া, আমার সব বন্ধু ১৩ জুলাইয়ের টিকিট পেয়েছে, কিন্তু আমি পেয়েছি ১৪ জুলাইয়ের টিকিট। কোনোক্রমেই কী এটা পরিবর্তন করে দেওয়া যায় না? যদি টিকিট পরিবর্তন করে না দেন তাহলে আমি যাব না’—এমন নাছোড়বান্দা নাজিয়া। নিবন্ধন সম্পন্ন হওয়ার পর ১৩ জুলাইয়ের টিকিটের জন্য এমন অসংখ্য অনুরোধ প্রতিনিয়ত আসে।
‘আমার ছেলে কীভাবে সকাল ছয়টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের সামনে উপস্থিত হবে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীর সঙ্গে অন্তত একজন অভিভাবককে সংবর্ধনার বাসে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া উচিত।’ এমনটাই জানালেন এক মা, ইরাম জাহান। শুধু মুঠোফোনেই নয়, সরাসরি অফিসে এসেও অনেক অভিভাবক এমন প্রস্তাব করেছেন।
প্রত্যাশা
গত ২৫ জুন ঢাকার নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। এখন চলছে অভিনন্দনপত্র লিখন। প্রতিদিন প্রায় ১০ জন বন্ধু সুনিপুণভাবে এ কাজ সম্পাদন করছেন। সুন্দর আয়োজনের মধ্য দিয়ে কীভাবে এই মহাযজ্ঞের সমাপ্তি করা যায়, সে প্রয়াস সব বন্ধুর মধ্যেই বিদ্যমান।
No comments