যা নিয়ে আছি-‘দেশে বিদেশে’ ও ‘কত অজানারে’
আলী ইমাম মজুমদার, সাবেক সচিব। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পত্রপত্রিকায় প্রবন্ধ ও কলাম লেখেন। উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা হওয়ার সুবাদে কাছে থেকে দেখেছেন অনেক কিছু। সেসব অভিজ্ঞতার আলোকে লিখছেন বই ক্লোজ টু থ্রোন
‘ক্লোজ টু থ্রোন’
আমার প্রিয় বই সৈয়দ মুজতবা আলীর দেশে বিদেশে ও শংকরের কত অজানারে। সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা—তিন বেলাতেই বই পড়ি। এখন পড়ছি বি জে দেশমুখের এ কেবিনেট সেক্রেটারি লুকস ব্যাকওয়ার্ড। দ্বিতীয়বারের মতো পড়ছি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস পূর্ব-পশ্চিম। ইতিহাস-আশ্রয়ী উপন্যাস আমার প্রিয়। এ কারণে সেই সময়, প্রথম আলোর মতো উপন্যাস বারবার পড়ি।
সন্ধ্যার পর কিছুটা লেখালেখি করি। এখন লিখছি ক্লোজ টু থ্রোন, যার সম্ভাব্য বাংলা নামকরণ ভাবছি ‘সিংহাসনের কাছাকাছি’ রাখব। বইটার আউটলাইন শেষ হলেও লেখার কাজ এখনো সামান্য কিছু বাকি আছে। সুবিধামতো সময়ে বইটা শেষ করার ইচ্ছা আছে।
‘ঘরবাড়ি বালা না আমার’
গান শোনা আমার দীর্ঘদিনের অভ্যাস। রবীন্দ্রসংগীত ও বাউল-ঘরানার মরমিসংগীত আমার প্রিয়। প্রত্যুষে নিয়মিত গান শোনা হয়। কখনো কখনো সন্ধ্যায় গান শুনি। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও ফরিদা পারভীনের গান বেশি শুনি। প্রিয় গানের কলি ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে’, ‘মিলন হবে কত দিনে, আমার মনের মানুষের সনে’। বারবার শোনা গান: হাসন রাজার ‘ঘরবাড়ি বালা না আমার’।
সামাজিক যোগাযোগ করি
চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর এখন সারা দিনই আমার অবসর। তবে কখনো অলস সময় কাটাই না। পড়াশোনা ও সামাজিক যোগাযোগের কাজটা নিয়মিত করি। দুপুরের খাবারের পর একটু বিশ্রাম নিই। পড়াশোনা করি। গান শুনি। টেলিফোনে গল্প করি।
সুন্দরবন সবচেয়ে প্রিয় জায়গা
অন্তত ২০টি দেশ ভ্রমণ করেছি। পর্বতবেষ্টিত দেশগুলো আমাকে বেশি টানে। এ কারণে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জাপানের মতো উন্নত দেশগুলোর চেয়ে নেপাল, ভুটান আমার প্রিয়। দেশের ভেতরে কাপ্তাই, কক্সবাজার, সিলেট ঘুরে মজা পাই। বারবার যেতে ইচ্ছে করে সুন্দরবন। দেশে-বিদেশে মিলিয়ে সুন্দরবন আমার সবচেয়ে প্রিয় জায়গা।
এক দিন আড্ডা দিই
ছাত্রজীবন থেকেই আড্ডা আমার অসম্ভব প্রিয়। সপ্তাহে অন্তত এক দিন আড্ডা দিই। নির্দিষ্ট কিছু নয়, রাজনীতি, সাহিত্য, ব্যক্তিজীবন—সবকিছুই আড্ডার বিষয়। আমাদের আড্ডার নিয়মিত সদস্য কাছের কয়েকজন বন্ধু।
প্রিয় চলচ্চিত্র
সুভাষ দত্তের সুতরাং। সর্বশেষ দেখেছি হুমায়ূন আহমেদের আগুনের পরশমণি। মাঝেমধ্যে চিত্র প্রদর্শনীতে যাই। বইমেলায় নিয়মিত যাই। সুযোগ পেলেই বইয়ের দোকানে যাওয়া হয়। স্বপ্ন দেখি, সুখী-সমৃদ্ধ স্থিতিশীল একটি দেশ।
সাক্ষাৎকার গ্রহণ: আহমেদ হোসেন
আমার প্রিয় বই সৈয়দ মুজতবা আলীর দেশে বিদেশে ও শংকরের কত অজানারে। সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা—তিন বেলাতেই বই পড়ি। এখন পড়ছি বি জে দেশমুখের এ কেবিনেট সেক্রেটারি লুকস ব্যাকওয়ার্ড। দ্বিতীয়বারের মতো পড়ছি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস পূর্ব-পশ্চিম। ইতিহাস-আশ্রয়ী উপন্যাস আমার প্রিয়। এ কারণে সেই সময়, প্রথম আলোর মতো উপন্যাস বারবার পড়ি।
সন্ধ্যার পর কিছুটা লেখালেখি করি। এখন লিখছি ক্লোজ টু থ্রোন, যার সম্ভাব্য বাংলা নামকরণ ভাবছি ‘সিংহাসনের কাছাকাছি’ রাখব। বইটার আউটলাইন শেষ হলেও লেখার কাজ এখনো সামান্য কিছু বাকি আছে। সুবিধামতো সময়ে বইটা শেষ করার ইচ্ছা আছে।
‘ঘরবাড়ি বালা না আমার’
গান শোনা আমার দীর্ঘদিনের অভ্যাস। রবীন্দ্রসংগীত ও বাউল-ঘরানার মরমিসংগীত আমার প্রিয়। প্রত্যুষে নিয়মিত গান শোনা হয়। কখনো কখনো সন্ধ্যায় গান শুনি। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও ফরিদা পারভীনের গান বেশি শুনি। প্রিয় গানের কলি ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে’, ‘মিলন হবে কত দিনে, আমার মনের মানুষের সনে’। বারবার শোনা গান: হাসন রাজার ‘ঘরবাড়ি বালা না আমার’।
সামাজিক যোগাযোগ করি
চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার পর এখন সারা দিনই আমার অবসর। তবে কখনো অলস সময় কাটাই না। পড়াশোনা ও সামাজিক যোগাযোগের কাজটা নিয়মিত করি। দুপুরের খাবারের পর একটু বিশ্রাম নিই। পড়াশোনা করি। গান শুনি। টেলিফোনে গল্প করি।
সুন্দরবন সবচেয়ে প্রিয় জায়গা
অন্তত ২০টি দেশ ভ্রমণ করেছি। পর্বতবেষ্টিত দেশগুলো আমাকে বেশি টানে। এ কারণে আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জাপানের মতো উন্নত দেশগুলোর চেয়ে নেপাল, ভুটান আমার প্রিয়। দেশের ভেতরে কাপ্তাই, কক্সবাজার, সিলেট ঘুরে মজা পাই। বারবার যেতে ইচ্ছে করে সুন্দরবন। দেশে-বিদেশে মিলিয়ে সুন্দরবন আমার সবচেয়ে প্রিয় জায়গা।
এক দিন আড্ডা দিই
ছাত্রজীবন থেকেই আড্ডা আমার অসম্ভব প্রিয়। সপ্তাহে অন্তত এক দিন আড্ডা দিই। নির্দিষ্ট কিছু নয়, রাজনীতি, সাহিত্য, ব্যক্তিজীবন—সবকিছুই আড্ডার বিষয়। আমাদের আড্ডার নিয়মিত সদস্য কাছের কয়েকজন বন্ধু।
প্রিয় চলচ্চিত্র
সুভাষ দত্তের সুতরাং। সর্বশেষ দেখেছি হুমায়ূন আহমেদের আগুনের পরশমণি। মাঝেমধ্যে চিত্র প্রদর্শনীতে যাই। বইমেলায় নিয়মিত যাই। সুযোগ পেলেই বইয়ের দোকানে যাওয়া হয়। স্বপ্ন দেখি, সুখী-সমৃদ্ধ স্থিতিশীল একটি দেশ।
সাক্ষাৎকার গ্রহণ: আহমেদ হোসেন
No comments