নিম্নমানের ওষুধ প্রস্তুত-২৬ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু
নিম্নমানের ওষুধ তৈরির অভিযোগে ২৬টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। গতকাল বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
কমিটির বৈঠকে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের উপস্থাপিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অধিদফতর ১৮টি প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে প্রতিবেদন তৈরি করেছে। আরও আটটির প্রতিবেদন তৈরির কাজ চলছে। এসব প্রতিষ্ঠানে তৈরি করা ওষুধ জীবনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। নামসর্বস্ব এসব প্রতিষ্ঠানের সনদ সাময়িকভাবে বাতিল অথবা নির্দিষ্ট ওষুধের (প্রোডাক্ট) নিবন্ধন বাতিল শুরু হয়েছে।
২৬টি প্রতিষ্ঠান হলো: সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), ট্রপিক্যাল ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), সেলটন ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), প্রতীতি ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), অ্যামিকো ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), ইনোভা ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), দেশ ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), ফার্মীক ফার্মাসিউটিক্যাল (চট্টগ্রাম), স্ট্যান্ডার্ড ফার্মাসিউটিক্যাল (চট্টগ্রাম), রয়েল ফার্মাসিউটিক্যাল (চট্টগ্রাম), মেফনাজ ফার্মাসিউটিক্যাল (চট্টগ্রাম), ইউনাইটেড কেমিক্যালস অ্যান্ড ফার্মা (চট্টগ্রাম), হোয়াইট হর্স ফার্মাসিউটিক্যাল (সাভার, ঢাকা), ইন্দোবাংলা ফার্মাসিউটিক্যাল (বরিশাল), প্যারাডাইস কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ (বরিশাল), ইউনিভার্সাল ফার্মাসিউটিক্যাল (পাবনা), ওয়েসিস ল্যাবরেটরিজ (সিরাজগঞ্জ), রাসা ফার্মাসিউটিক্যাল (সিরাজগঞ্জ), ডক্টরস কেমিক্যাল (বগুড়া), সিপলা লিমিটেড (বগুড়া), বেঙ্গল টেকনো ফার্মা (দিনাজপুর), স্টার ফার্ম (বরিশাল), রেফকো ল্যাব (বরিশাল), কেমিস্ট ল্যাবরেটরিজ (বরিশাল), অপসোনিন ফার্মা (বরিশাল) ও অপসো স্যালাইন (বরিশাল)।
দেশের নিবন্ধিত ১৫১টি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সার্বিক চিত্র তদন্ত করে গত বছরের ৩ জুলাই প্রতিবেদন উপস্থাপন করে সংসদীয় উপকমিটি। ২০০৯ সালের ২৯ জুলাই তদন্তের জন্য উপকমিটি গঠন করা হয়। উপকমিটি ৬২টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে।
কমিটির সদস্য মতিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গতকালের বৈঠকে কমিটির সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক, প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির, মুরাদ হাসান ও জেড আই এম মোস্তফা আলী অংশ নেন। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ সচিব মুহম্মদ হুমায়ুন কবিরসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
২৬টি প্রতিষ্ঠান হলো: সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), ট্রপিক্যাল ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), সেলটন ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), প্রতীতি ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), অ্যামিকো ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), ইনোভা ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), দেশ ফার্মাসিউটিক্যাল (ঢাকা), ফার্মীক ফার্মাসিউটিক্যাল (চট্টগ্রাম), স্ট্যান্ডার্ড ফার্মাসিউটিক্যাল (চট্টগ্রাম), রয়েল ফার্মাসিউটিক্যাল (চট্টগ্রাম), মেফনাজ ফার্মাসিউটিক্যাল (চট্টগ্রাম), ইউনাইটেড কেমিক্যালস অ্যান্ড ফার্মা (চট্টগ্রাম), হোয়াইট হর্স ফার্মাসিউটিক্যাল (সাভার, ঢাকা), ইন্দোবাংলা ফার্মাসিউটিক্যাল (বরিশাল), প্যারাডাইস কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ (বরিশাল), ইউনিভার্সাল ফার্মাসিউটিক্যাল (পাবনা), ওয়েসিস ল্যাবরেটরিজ (সিরাজগঞ্জ), রাসা ফার্মাসিউটিক্যাল (সিরাজগঞ্জ), ডক্টরস কেমিক্যাল (বগুড়া), সিপলা লিমিটেড (বগুড়া), বেঙ্গল টেকনো ফার্মা (দিনাজপুর), স্টার ফার্ম (বরিশাল), রেফকো ল্যাব (বরিশাল), কেমিস্ট ল্যাবরেটরিজ (বরিশাল), অপসোনিন ফার্মা (বরিশাল) ও অপসো স্যালাইন (বরিশাল)।
দেশের নিবন্ধিত ১৫১টি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সার্বিক চিত্র তদন্ত করে গত বছরের ৩ জুলাই প্রতিবেদন উপস্থাপন করে সংসদীয় উপকমিটি। ২০০৯ সালের ২৯ জুলাই তদন্তের জন্য উপকমিটি গঠন করা হয়। উপকমিটি ৬২টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে।
কমিটির সদস্য মতিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত গতকালের বৈঠকে কমিটির সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হক, প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির, মুরাদ হাসান ও জেড আই এম মোস্তফা আলী অংশ নেন। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ সচিব মুহম্মদ হুমায়ুন কবিরসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
No comments