সারকোজির বিরুদ্ধে জিম্মিদের ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন লাদেন
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেন সংগঠনটির হাতে আটক ফরাসি জিম্মিদের ব্যবহার করে দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজিকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে চেয়েছিলেন। সম্ভবত ওই জিম্মিদের হত্যার পরিকল্পনা ছিল তাঁর। আগামী বছর অনুষ্ঠেয় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে এই ষড়যন্ত্র করেছিলেন বিন লাদেন। গতকাল শুক্রবার ফ্রান্স ইনফো রেডিওর ওয়েবসাইটে এ কথা বলা হয়েছে।
ওই রেডিওর খবরে বলা হয়েছে, ফ্রান্সের এক দল জিম্মিকে কীভাবে ব্যবহার করা হবে, সে বিষয়ে বিন লাদেন আল-কায়েদার উত্তর আফ্রিকা শাখার সদস্যদের কাছে লিখিত দিকনির্দেশনা পাঠিয়েছিলেন। আল-কায়েদার এই শাখা একিউআইএম নামেও পরিচিত। গত বছর নাইজার থেকে ওই ব্যক্তিদের জিম্মি করা করা হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে ফ্রান্সের পাঁচ নাগরিকও ছিল।
ফ্রান্সের পাঁচ জিম্মির মধ্যে গত বছরের সেপ্টেম্বরে জিম্মি হওয়া চার ব্যক্তি এখনো একিউআইএমের হাতে আটক রয়েছেন। মুক্তিপণ হিসেবে ফ্রান্স ১২ কোটি ৩০ লাখ ডলার দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় তাঁদের এখনো আটক রেখেছে একিউআইএম।
বিন লাদেন তাঁর সর্বশেষ প্রচারিত একটি অডিও বার্তায় বলেন, ফ্রান্সে মুসলিম জনগোষ্ঠীর সঙ্গে দুর্ব্যবহারের বদলা হিসেবে ফ্রান্সের নাগরিকদের জিম্মি করাটা ন্যায়সংগত।
ওই রেডিওর খবরে বলা হয়েছে, ফ্রান্সের এক দল জিম্মিকে কীভাবে ব্যবহার করা হবে, সে বিষয়ে বিন লাদেন আল-কায়েদার উত্তর আফ্রিকা শাখার সদস্যদের কাছে লিখিত দিকনির্দেশনা পাঠিয়েছিলেন। আল-কায়েদার এই শাখা একিউআইএম নামেও পরিচিত। গত বছর নাইজার থেকে ওই ব্যক্তিদের জিম্মি করা করা হয়েছিল। তাঁদের মধ্যে ফ্রান্সের পাঁচ নাগরিকও ছিল।
ফ্রান্সের পাঁচ জিম্মির মধ্যে গত বছরের সেপ্টেম্বরে জিম্মি হওয়া চার ব্যক্তি এখনো একিউআইএমের হাতে আটক রয়েছেন। মুক্তিপণ হিসেবে ফ্রান্স ১২ কোটি ৩০ লাখ ডলার দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় তাঁদের এখনো আটক রেখেছে একিউআইএম।
বিন লাদেন তাঁর সর্বশেষ প্রচারিত একটি অডিও বার্তায় বলেন, ফ্রান্সে মুসলিম জনগোষ্ঠীর সঙ্গে দুর্ব্যবহারের বদলা হিসেবে ফ্রান্সের নাগরিকদের জিম্মি করাটা ন্যায়সংগত।
No comments