প্রথম আলোকে কানিজ সুলতানা- জনতা যত দিন চাইবে আন্দোলন চলবে
‘যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে ব্লগ ও
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে অনেক দিন ধরেই আন্দোলন চলছিল। কাদের
মোল্লার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় হওয়ার পর তা প্রত্যাখ্যান করে আমরা মাঠে
নামি।
সর্বস্তরের জনতা এই দাবির প্রতি সংহতি জানালে আন্দোলন বেগবান হয়।’
এ কথা বলেছেন যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শুরু হওয়া আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক, ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্কের কানিজ এ সুলতানা।
আন্দোলনে এখন পর্যন্ত কোনো সাংগঠনিক কাঠামো দেখা যাচ্ছে না। এ বিষয়ে ভাবনা কী, জানতে চাইলে সুলতানা বলেন, ‘অতীতের আন্দোলনগুলোর অভিজ্ঞতার আলোকে আমাদের মনে হয়েছে, যখনই কোনো মূল নেতা বা সাংগঠনিক কাঠামোর বিষয় আসে, তখনই বিভাজনের সৃষ্টি হয়। আমরা ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট এবং ছাত্র-যুব সংগঠনের কর্মীরা প্রতি রাতে সারা দিনের আন্দোলনের কর্মসূচি নিয়ে বৈঠক করে পরবর্তী দিনের কর্মসূচি ঠিক করি। যেদিন যে হাজির থাকে, সেদিন সে বৈঠকে উপস্থিত হয়ে মতামত দিতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো বিরোধিতা তৈরি হয়নি। আর আন্দোলনটি এখন জনতার হয়ে গেছে। তারা যত দিন চাইবে, তত দিন আন্দোলন চলবে।’
এখন মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। শাহবাগে বারডেম ও বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল আছে। পরীক্ষার্থী ও রোগীদের অসুবিধার বিষয়টি কীভাবে দেখছেন, জানতে চাইলে পেশাগতভাবে পরিবেশবিজ্ঞানী সুলতানা বলেন, ‘আমরা নিজেদের মধ্যে এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি। শাহবাগের ওই সড়কটি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা পুলিশের সঙ্গে আমরা কথা বলব। তাদের মতামত নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ও রোগী বহনকারী যান এবং শিক্ষার্থীদের গাড়িগুলোর জন্য এক পাশ ছেড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আমাদের আছে। তবে তা রাতে সবার সঙ্গে বৈঠকে চূড়ান্ত হবে।’
কানিজ সুলতানা বলেন, এটি কোনো দল বা গোষ্ঠীর আন্দোলন নয়। এখানে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিকে যাঁরা ধারণ করছেন, তাঁরাই আসছেন। তাঁরা রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে আসছেন না। মানুষের প্রাণের দাবি নিয়ে এই আন্দোলন সবার কাছে স্বচ্ছতা রেখেই এগোচ্ছে বলেই তা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এ কারণেই এ আন্দোলন অবশ্যই সফল হবে।
এ কথা বলেছেন যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শুরু হওয়া আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক, ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট নেটওয়ার্কের কানিজ এ সুলতানা।
আন্দোলনে এখন পর্যন্ত কোনো সাংগঠনিক কাঠামো দেখা যাচ্ছে না। এ বিষয়ে ভাবনা কী, জানতে চাইলে সুলতানা বলেন, ‘অতীতের আন্দোলনগুলোর অভিজ্ঞতার আলোকে আমাদের মনে হয়েছে, যখনই কোনো মূল নেতা বা সাংগঠনিক কাঠামোর বিষয় আসে, তখনই বিভাজনের সৃষ্টি হয়। আমরা ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট এবং ছাত্র-যুব সংগঠনের কর্মীরা প্রতি রাতে সারা দিনের আন্দোলনের কর্মসূচি নিয়ে বৈঠক করে পরবর্তী দিনের কর্মসূচি ঠিক করি। যেদিন যে হাজির থাকে, সেদিন সে বৈঠকে উপস্থিত হয়ে মতামত দিতে পারে। এখন পর্যন্ত কোনো বিরোধিতা তৈরি হয়নি। আর আন্দোলনটি এখন জনতার হয়ে গেছে। তারা যত দিন চাইবে, তত দিন আন্দোলন চলবে।’
এখন মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। শাহবাগে বারডেম ও বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল আছে। পরীক্ষার্থী ও রোগীদের অসুবিধার বিষয়টি কীভাবে দেখছেন, জানতে চাইলে পেশাগতভাবে পরিবেশবিজ্ঞানী সুলতানা বলেন, ‘আমরা নিজেদের মধ্যে এ বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি। শাহবাগের ওই সড়কটি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা পুলিশের সঙ্গে আমরা কথা বলব। তাদের মতামত নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ও রোগী বহনকারী যান এবং শিক্ষার্থীদের গাড়িগুলোর জন্য এক পাশ ছেড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা আমাদের আছে। তবে তা রাতে সবার সঙ্গে বৈঠকে চূড়ান্ত হবে।’
কানিজ সুলতানা বলেন, এটি কোনো দল বা গোষ্ঠীর আন্দোলন নয়। এখানে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিকে যাঁরা ধারণ করছেন, তাঁরাই আসছেন। তাঁরা রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে আসছেন না। মানুষের প্রাণের দাবি নিয়ে এই আন্দোলন সবার কাছে স্বচ্ছতা রেখেই এগোচ্ছে বলেই তা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এ কারণেই এ আন্দোলন অবশ্যই সফল হবে।
No comments