সৌন্দর্যের কারণে ছাঁটাই!
যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়াতে সুন্দরী ও আকর্ষণীয়াদের চাকরি করার ব্যাপারে বিশেষ বিধিবিধান জারি করেছেন অঙ্গরাজ্যের সুপ্রিম কোর্ট। এক রায়ে বলা হয়, শুধু আবেদনময়ী মনে হলেই নারী কর্মীকে ছাঁটাই করতে পারবেন মালিক। এ ক্ষেত্রে ওই নারী কর্মীর কাজের দক্ষতা কোনো বিষয় নয়।
নিউ ইয়র্ক টাইমস গতকাল শনিবার এক প্রতিবেদনে জানায়, গত ১০ বছরের বেশি সময় ধরে দাঁতের চিকিৎসক জেমস নাইটের সহকারী হিসেবে কাজ করছিলেন মেলিসা নেলসন। ২০১০ সালের শুরুর দিকে হঠাৎই নেলসনকে ছাঁটাই করেন নাইট। অভিযোগ, নেলসনের কারণে তাঁর পরিবারে অশান্তি হচ্ছে।
এর প্রতিবাদে আদালতে যান নেলসন। তিনি বলেন, কাজের ক্ষেত্রে তিনি কোনো ভুল করেননি। নাইটকে একজন বন্ধু এবং বাবার মতোই মনে করতেন তিনি। শুধু নারী হওয়ার কারণে তাঁকে ছাঁটাই করা হয়েছে।
আদালতে বলা হয়, নাইট-নেলসনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। নাইট বলেন, বেশ কয়েকবার আঁটসাঁট ও নজরকাড়া পোশাক পরেছেন নেলসন। এ ব্যাপারে তিনি আপত্তিও জানিয়েছেন। ২০০৯ সালে কিছু সময়ের জন্য দুজনের খুদেবার্তা চালাচালি হয়। বেশির ভাগ বার্তাই ছিল কাজসংক্রান্ত। তবে কয়েকটি ছিল ইঙ্গিতপূর্ণ। তবে নেলসন কখনোই ওই ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তার জবাব দেননি।
২০০৯ সালের শেষের দিকে নাইটের স্ত্রী ওই বার্তাগুলো দেখতে পান এবং নেলসনকে চাকরিচ্যুত করার জন্য স্বামীর ওপর চাপ দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালের শুরুর দিকে নেলসনকে ছাঁটাই করেন নাইট।
শুনানি শেষে আদালতের সাত বিচারপতি তাঁদের আদেশে বলেন, কোনো নারী কর্মীকে অতি আবেদনময়ী মনে করলে প্রতিষ্ঠানের মালিক তাঁকে ছাঁটাই করতে পারবেন। এটা বৈষম্যের অপরাধে বেআইনি হবে না। তাই ওই চিকিৎসক নেলসনকে ছাঁটাই করে রাজ্যের নাগরিক অধিকার ভঙ্গ করেননি।
এর প্রতিবাদে আদালতে যান নেলসন। তিনি বলেন, কাজের ক্ষেত্রে তিনি কোনো ভুল করেননি। নাইটকে একজন বন্ধু এবং বাবার মতোই মনে করতেন তিনি। শুধু নারী হওয়ার কারণে তাঁকে ছাঁটাই করা হয়েছে।
আদালতে বলা হয়, নাইট-নেলসনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। নাইট বলেন, বেশ কয়েকবার আঁটসাঁট ও নজরকাড়া পোশাক পরেছেন নেলসন। এ ব্যাপারে তিনি আপত্তিও জানিয়েছেন। ২০০৯ সালে কিছু সময়ের জন্য দুজনের খুদেবার্তা চালাচালি হয়। বেশির ভাগ বার্তাই ছিল কাজসংক্রান্ত। তবে কয়েকটি ছিল ইঙ্গিতপূর্ণ। তবে নেলসন কখনোই ওই ইঙ্গিতপূর্ণ বার্তার জবাব দেননি।
২০০৯ সালের শেষের দিকে নাইটের স্ত্রী ওই বার্তাগুলো দেখতে পান এবং নেলসনকে চাকরিচ্যুত করার জন্য স্বামীর ওপর চাপ দেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালের শুরুর দিকে নেলসনকে ছাঁটাই করেন নাইট।
শুনানি শেষে আদালতের সাত বিচারপতি তাঁদের আদেশে বলেন, কোনো নারী কর্মীকে অতি আবেদনময়ী মনে করলে প্রতিষ্ঠানের মালিক তাঁকে ছাঁটাই করতে পারবেন। এটা বৈষম্যের অপরাধে বেআইনি হবে না। তাই ওই চিকিৎসক নেলসনকে ছাঁটাই করে রাজ্যের নাগরিক অধিকার ভঙ্গ করেননি।
No comments