মানিকগঞ্জে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান- দেশে সংকীর্ণ রাজনীতি চলছে
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেছেন, ‘দেশে যে সংকীর্ণ রাজনীতি চলছে; যে রাজনীতিতে সাধারণ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন হয় না, তা পরিবর্তন করতে হবে।’
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়া উপজেলার কৈট্টায় প্রশিকা মানব উন্নয়ন কেন্দ্রে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সমাপনী অনুষ্ঠানে মিজানুর রহমান এ কথা বলেন। ‘১৩তম অবকাশকালীন মানবাধিকারবিষয়ক কর্মশালা’ শীর্ষক ওই প্রশিক্ষণের সমাপনী দিন ছিল গতকাল। এই প্রশিক্ষণের আয়োজন করে ‘এমপাওয়ারমেন্ট থ্রো ল অব দ্য কমন পিপল’ (এলকপ)। এতে ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ৪৮ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন।
প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মিজানুর রহমান আরও বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সফলভাবেই করতে হবে। এখানে কোনো বাধা গ্রহণযোগ্য হবে না। স্কাইপিতে বিচারকের কথোপকথনের ফলে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা বিচারের পথে বাধা হতে পারে না।
সমাপনী অনুষ্ঠানে এলকপের কোষাধ্যক্ষ মুস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আইন কমিশনের চেয়ারম্যান শাহ আলম। আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক ও এলকপের নির্বাহী পরিচালক রহমত উল্লাহ, অস্ট্রেলিয়ার ম্যাককোয়ারে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক রফিকুল ইসলাম এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক এস এম মাসুম বিল্লাহ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাহ আলম বলেন, প্রশিক্ষণার্থীদের সুন্দর মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ১৩ বছর ধরে এ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আইন কমিশন দলিত ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে একটি আইন করতে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।
সমাপনী অনুষ্ঠানের শুরুতে শিক্ষার্থীরা এই কর্মশালা নিয়ে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি তুলে ধরেন। এরপর অতিথিরা তাঁদের হাতে সনদ তুলে দেন।
১২ দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু হয় ১১ ডিসেম্বর। অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের আইন, মানবাধিকার ও দ্রোহী আইনজীবী হওয়ার কৌশল শেখানো হয়।
প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মিজানুর রহমান আরও বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সফলভাবেই করতে হবে। এখানে কোনো বাধা গ্রহণযোগ্য হবে না। স্কাইপিতে বিচারকের কথোপকথনের ফলে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা বিচারের পথে বাধা হতে পারে না।
সমাপনী অনুষ্ঠানে এলকপের কোষাধ্যক্ষ মুস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আইন কমিশনের চেয়ারম্যান শাহ আলম। আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক ও এলকপের নির্বাহী পরিচালক রহমত উল্লাহ, অস্ট্রেলিয়ার ম্যাককোয়ারে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক রফিকুল ইসলাম এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষক এস এম মাসুম বিল্লাহ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাহ আলম বলেন, প্রশিক্ষণার্থীদের সুন্দর মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ১৩ বছর ধরে এ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আইন কমিশন দলিত ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যাণে একটি আইন করতে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।
সমাপনী অনুষ্ঠানের শুরুতে শিক্ষার্থীরা এই কর্মশালা নিয়ে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও অনুভূতি তুলে ধরেন। এরপর অতিথিরা তাঁদের হাতে সনদ তুলে দেন।
১২ দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা শুরু হয় ১১ ডিসেম্বর। অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের আইন, মানবাধিকার ও দ্রোহী আইনজীবী হওয়ার কৌশল শেখানো হয়।
No comments