পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে কেরিকে মনোনয়ন দিলেন ওবামা
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ম্যাসাচুসেটসের সিনেটর জন কেরিকে মনোনয়ন দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। গত শুক্রবার হোয়াইট হাউস এ কথা জানায়। এখন সিনেটের অনুমোদন পেলেই হিলারি ক্লিনটনের স্থলাভিষিক্ত হবেন ৬৯ বছর বয়সী সিনেটর কেরি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে কেরিকে মনোনয়নের ঘোষণার সময় ওবামা বলেন, 'কেরি ইতিমধ্যেই বিশ্ব নেতাদের কাছ থেকে সম্মান ও আস্থা অর্জন করেছেন। আমার মতে, অনেক প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে পররাষ্ট্রনীতিতে তাঁর (কেরির) পারদর্শিতা অনেক বেশি। পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেওয়ার জন্য তাঁর খুব বেশি প্রশিক্ষণের প্রয়োজন পড়বে না।' তিনি জানান, ৩০ বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে কাজ করছেন কেরি। এ বিষয়টিই তাঁকে এ পদের জন্য যোগ্য করে তুলেছে। কেরি সাফল্যের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন বলে ওবামা আশা প্রকাশ করেন।
প্রেসিডেন্ট ওবামা নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে জন কেরিকে মনোনয়ন দিলেও এ পদে নিয়োগের জন্য সিনেটের চূড়ান্ত অনুমোদনের প্রয়োজন। এ প্রসঙ্গে ওবামা বলেন, সিনেটররা শিগগিরই এ বিষয়ে তাঁদের সিদ্ধান্ত জানাবেন। কেরির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার ব্যাপারে তিনি যথেষ্ট আশাবাদী।
লিবিয়ার বেনগাজিতে মার্কিন কনস্যুলেটে হামলা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় বিরোধী রিপাবলিকানদের তোপের মুখে পড়েন জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের দূত সুজান রাইস। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত সপ্তাহে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে তাঁর প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন। এর পরই কেরিকে এ পদে মনোনয়ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ওবামা।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ছাড়াও ভিয়েতনাম যুদ্ধ, স্নায়ুযুদ্ধ, মধ্যপ্রাচ্য ইস্যুর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অভিজ্ঞ কেরি। ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ছিলেন কেরি। তিনি বর্তমানে সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
শারীরিক অসুস্থতার কারণে হোয়াইট হাউসে উপস্থিত না থাকলেও কেরির ব্যাপারে ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন বিদায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি। তিনি বলেন, 'সরকার, কূটনীতি- সব জায়গায় কেরি যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন। সময় এসেছে তাঁর সেই তেজদীপ্ত কাজের প্রমাণ দেওয়ার।' সূত্র : এএফপি ও রয়টার্স অনলাইন।
প্রেসিডেন্ট ওবামা নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে জন কেরিকে মনোনয়ন দিলেও এ পদে নিয়োগের জন্য সিনেটের চূড়ান্ত অনুমোদনের প্রয়োজন। এ প্রসঙ্গে ওবামা বলেন, সিনেটররা শিগগিরই এ বিষয়ে তাঁদের সিদ্ধান্ত জানাবেন। কেরির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ার ব্যাপারে তিনি যথেষ্ট আশাবাদী।
লিবিয়ার বেনগাজিতে মার্কিন কনস্যুলেটে হামলা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় বিরোধী রিপাবলিকানদের তোপের মুখে পড়েন জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের দূত সুজান রাইস। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত সপ্তাহে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে তাঁর প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন। এর পরই কেরিকে এ পদে মনোনয়ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ওবামা।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ছাড়াও ভিয়েতনাম যুদ্ধ, স্নায়ুযুদ্ধ, মধ্যপ্রাচ্য ইস্যুর মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অভিজ্ঞ কেরি। ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ছিলেন কেরি। তিনি বর্তমানে সিনেটের বৈদেশিক সম্পর্কবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
শারীরিক অসুস্থতার কারণে হোয়াইট হাউসে উপস্থিত না থাকলেও কেরির ব্যাপারে ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন বিদায়ী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি। তিনি বলেন, 'সরকার, কূটনীতি- সব জায়গায় কেরি যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন। সময় এসেছে তাঁর সেই তেজদীপ্ত কাজের প্রমাণ দেওয়ার।' সূত্র : এএফপি ও রয়টার্স অনলাইন।
No comments