অনুপের খবরে পাঠকের সাড়া
৯ এপ্রিল নারীমঞ্চে প্রকাশিত হয় অনুপকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন। ‘অনুপ পাস করেছে’। এই খবর পড়ে প্রথম আলোর পাঠকেরা বিপুল সাড়া দেন অনলাইনে। সেই অনুপ। ছোট শরীরে তার বাসা বাঁধে ক্যানসার। দরিদ্র বাবা চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করতে অক্ষম। পালিয়ে গেলেন বউ ও ছেলেকে রেখে। তারপর মায়ের যুদ্ধ শুরু।
ছাপা হলো প্রথম আলোর নারীমঞ্চে ফিচার। পাঠকদের সহযোগিতায় অনুপের চিকিৎসা হলো। একবার নয়। বারবার এগিয়ে এলেন পাঠকেরা। অনুপ লেখাপড়াও করল নতুন উদ্যমে। এবার এসএসসি পরীক্ষায় অনুপ এ গ্রেডে পাস করেছে। এই খবর পড়ে অনলাইনে অনুপ ও তাঁর মা অপর্ণাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন পাঠকেরা। সেদিন প্রথম আলোর অনলাইনে সবচেয়ে পঠিত এবং সবচেয়ে আলোচিত খবর ছিল এটি। পাঠকদের কয়েকটি মন্তব্য তুলে ধরা হলো।
এই জন্যই আমি প্রথম আলোকে পছন্দ করি। —ফিরোজ আহমেদ
অনুপকে বলছি, ভুলে যেয়ো আমাদের (পাঠক)। তবুও দুঃখ দিয়ো না তোমার মাকে। তোমার এ সংবাদটুকু পড়ে জানি না কেন চোখের কোনাটা ভিজে গেল! তুমি সুখী হও বাছা। —নূর আলম
অসাধারণ একটি ছেলের চমৎকার ফল। অপর্ণাদি আপনিই আমাদের সোনার বাংলাদেশ। অনুপের সুন্দর একটি জীবন কামনা করছি এবং সমাজকে যেন আরও অনেক কিছু দিতে পারো, সেই প্রত্যাশা রইল।—এনামুল ইসলাম
অনুপ একদিন সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে সব দুঃখ-কষ্ট জয় করে সগৌরবে মাথা তুলে দাঁড়াবে। প্রথম আলোর শতসহস্র পাঠকের অনুপম শুভকামনা তার জন্য।—মাহফুজা বুলবুল
শাবাশ অপর্ণা দিদি। শাবাশ অনুপ। বদলে যাও বদলে দাও। আমরা আপনার সঙ্গে থাকব সব সময়। —মোহাম্মদ ইমরান হাশেমি
অনুপ প্রমাণ করল যে অদম্য সাহস ও ইচ্ছাশক্তিই মানুষের সাফল্যের চাবিকাঠি। ধন্যবাদ অনুপ। ধন্যবাদ মা। —মোস্তফা
এর চেয়ে ভালো সংবাদ কী হতে পারে। প্রথম আলোকে ধন্যবাদ। এ রকম কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য পত্রিকার কাজ শুধু খবর ছাপানো নয়, সেটা প্রথম আলো আরেকবার প্রমাণ করল। —মণ্ডল
আমরা কি পারি না, সে উপার্জনক্ষম হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ওর লেখাপড়ার ও চিকিৎসার দায়িত্ব নিতে? আসুন না পাঠক...।—হারুন রশিদ
অভিনন্দন অনুপ। আশা করি, তুমি তোমার মায়ের সব স্বপ্ন পূরণ করবে।—রুম্পা দে
অনুপ, তোমার জন্য শুভকামনা রইল। তোমার মা তোমার জন্য যা করেছে, তুমি তা চিরদিন স্মরণ রাখবে—এটাই আমাদের কাম্য।—মজিবুর রহমান
অভিনন্দন, বাবা তোমাকে। অনেক অনেক বড় হও তুমি। এই প্রার্থনা করি। এই মা যেন তোমার থেকে কোনো দুঃখ না পান।—গোলাম মাসুদ
অনুপ, তোমাকে অভিনন্দন। আরও একবার প্রমাণিত হলো, যা কিছু ভালো তার সঙ্গে প্রথম আলো।—এ এম এম মুকাদ্দেস
দয়া করে কখনোই মাকে ভুলে যেয়ো না। অভিনন্দন। —আরিফুল আলম
অনুপ, যত দিন নিঃশ্বাস সচল থাকবে, কখনো মায়ের মনে আঘাত দিয়ো না। সে যত কষ্টই হোক। দেশবাসীর দোয়া তোমার সঙ্গে থাকবে।—হায়দার আলী
এই জন্যই আমি প্রথম আলোকে পছন্দ করি। —ফিরোজ আহমেদ
অনুপকে বলছি, ভুলে যেয়ো আমাদের (পাঠক)। তবুও দুঃখ দিয়ো না তোমার মাকে। তোমার এ সংবাদটুকু পড়ে জানি না কেন চোখের কোনাটা ভিজে গেল! তুমি সুখী হও বাছা। —নূর আলম
অসাধারণ একটি ছেলের চমৎকার ফল। অপর্ণাদি আপনিই আমাদের সোনার বাংলাদেশ। অনুপের সুন্দর একটি জীবন কামনা করছি এবং সমাজকে যেন আরও অনেক কিছু দিতে পারো, সেই প্রত্যাশা রইল।—এনামুল ইসলাম
অনুপ একদিন সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে সব দুঃখ-কষ্ট জয় করে সগৌরবে মাথা তুলে দাঁড়াবে। প্রথম আলোর শতসহস্র পাঠকের অনুপম শুভকামনা তার জন্য।—মাহফুজা বুলবুল
শাবাশ অপর্ণা দিদি। শাবাশ অনুপ। বদলে যাও বদলে দাও। আমরা আপনার সঙ্গে থাকব সব সময়। —মোহাম্মদ ইমরান হাশেমি
অনুপ প্রমাণ করল যে অদম্য সাহস ও ইচ্ছাশক্তিই মানুষের সাফল্যের চাবিকাঠি। ধন্যবাদ অনুপ। ধন্যবাদ মা। —মোস্তফা
এর চেয়ে ভালো সংবাদ কী হতে পারে। প্রথম আলোকে ধন্যবাদ। এ রকম কাজ চালিয়ে যাওয়ার জন্য পত্রিকার কাজ শুধু খবর ছাপানো নয়, সেটা প্রথম আলো আরেকবার প্রমাণ করল। —মণ্ডল
আমরা কি পারি না, সে উপার্জনক্ষম হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ওর লেখাপড়ার ও চিকিৎসার দায়িত্ব নিতে? আসুন না পাঠক...।—হারুন রশিদ
অভিনন্দন অনুপ। আশা করি, তুমি তোমার মায়ের সব স্বপ্ন পূরণ করবে।—রুম্পা দে
অনুপ, তোমার জন্য শুভকামনা রইল। তোমার মা তোমার জন্য যা করেছে, তুমি তা চিরদিন স্মরণ রাখবে—এটাই আমাদের কাম্য।—মজিবুর রহমান
অভিনন্দন, বাবা তোমাকে। অনেক অনেক বড় হও তুমি। এই প্রার্থনা করি। এই মা যেন তোমার থেকে কোনো দুঃখ না পান।—গোলাম মাসুদ
অনুপ, তোমাকে অভিনন্দন। আরও একবার প্রমাণিত হলো, যা কিছু ভালো তার সঙ্গে প্রথম আলো।—এ এম এম মুকাদ্দেস
দয়া করে কখনোই মাকে ভুলে যেয়ো না। অভিনন্দন। —আরিফুল আলম
অনুপ, যত দিন নিঃশ্বাস সচল থাকবে, কখনো মায়ের মনে আঘাত দিয়ো না। সে যত কষ্টই হোক। দেশবাসীর দোয়া তোমার সঙ্গে থাকবে।—হায়দার আলী
No comments