কাতারের কোনও সংবাদে নেই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী by তামীম রায়হান
বাণিজ্য ও উন্নয়ন বিষয়ক ত্রয়োদশ সম্মেলনে (আঙ্কটাড-১৩) যোগদানের জন্য চারদিনের সরকারি সফরে গত শুক্রবার বেলা এগারটা বিশ মিনিটে কাতারের রাজধানী দোহায় পৌঁছেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
কিন্তু এ খবরটুকু এদেশে জানেন শুধু বাংলাদেশ দূতাবাস এবং কিছু সংশ্লিষ্ট লোকজন। কাতারের কোনও সংবাদ মাধ্যমে এ নিয়ে কোনও সংবাদ নেই।
অথচ গত শুক্রবার একই সময়ের আগে পরে দোহায় এসেছেন তুরস্ক, তিউনিসিয়া, ক্যামেরুনসহ আফ্রিকা অঞ্চলের কয়েকজন প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি। কাতারের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যমগুলোতে তাদের নাম ও সংবাদ ছবিসহ যথারীতি প্রকাশিত হয়েছে। ব্যতিক্রম কেবল বাংলাদেশের বেলায়।
বিষয়টি কাতারে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য বিব্রতকর এবং অস্বস্তিতরও বটে।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর আগমন, তার অভ্যর্থনা ও অবস্থান- এসব নিয়ে কোনও সংবাদ, শিরোনাম বা কোনও ছবি- কাতারের কোনও সংবাদ মাধ্যমে এ নিয়ে কিছুর উল্লেখ নেই।
কাতারের দৈনিক পত্রিকাগুলো- আর রায়াহ, আশ শারক, আল ওয়াতান, আল আরব এবং কাতার নিউজ এজেন্সি (কানা) এ সম্পর্কিত কোনও সংবাদ প্রকাশ করেনি।
এ বিষয়ে কাতারস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা নাসির হোসেনকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘এসব দেখা আমাদের বিষয় নয়। এ বিষয়ে জানতে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সেক্রেটারিকে জিজ্ঞেস করতে পরামর্শ দেন তিনি।
কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সেক্রেটারির সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভবপর না হওয়ায় জানা যায়নি এ সংক্রান্ত ব্যাখ্যা।
মূলত এসব বিষয়ে দূতাবাস আরও উদ্যোগী হয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কমপক্ষে সরকারি সংবাদমাধ্যমগুলোতে যোগাযোগ করলে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না বলে মনে করছেন অনেক প্রবাসী।
প্রসঙ্গত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী দোহা পৌঁছানোর পর আঙ্কটাড ১৩ আয়োজক কমিটির প্রধান ও কাতারের বাণিজ্য উপমন্ত্রী সৌদ আল জাফর এবং কাতারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাদাত হোসেন শেখ হাসিনাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান। এ সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে শিশূরা ফুল উপহার দেয়।
বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা শেষে প্রধানমন্ত্রীকে মোটর শোভাযাত্রা সহকারে দোহার ফোর সিজন্স হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সফরকালে তিনি এখানেই অবস্থান করবেন।
শনিবার রাজধানী দোহায় ছয় দিনব্যাপী আঙ্কটাড ১৩ সম্মেলন শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এদিনই সম্মেলনে ভাষণ দেবেন।
অথচ গত শুক্রবার একই সময়ের আগে পরে দোহায় এসেছেন তুরস্ক, তিউনিসিয়া, ক্যামেরুনসহ আফ্রিকা অঞ্চলের কয়েকজন প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতি। কাতারের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদমাধ্যমগুলোতে তাদের নাম ও সংবাদ ছবিসহ যথারীতি প্রকাশিত হয়েছে। ব্যতিক্রম কেবল বাংলাদেশের বেলায়।
বিষয়টি কাতারে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য বিব্রতকর এবং অস্বস্তিতরও বটে।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর আগমন, তার অভ্যর্থনা ও অবস্থান- এসব নিয়ে কোনও সংবাদ, শিরোনাম বা কোনও ছবি- কাতারের কোনও সংবাদ মাধ্যমে এ নিয়ে কিছুর উল্লেখ নেই।
কাতারের দৈনিক পত্রিকাগুলো- আর রায়াহ, আশ শারক, আল ওয়াতান, আল আরব এবং কাতার নিউজ এজেন্সি (কানা) এ সম্পর্কিত কোনও সংবাদ প্রকাশ করেনি।
এ বিষয়ে কাতারস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা নাসির হোসেনকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, ‘এসব দেখা আমাদের বিষয় নয়। এ বিষয়ে জানতে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সেক্রেটারিকে জিজ্ঞেস করতে পরামর্শ দেন তিনি।
কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সেক্রেটারির সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভবপর না হওয়ায় জানা যায়নি এ সংক্রান্ত ব্যাখ্যা।
মূলত এসব বিষয়ে দূতাবাস আরও উদ্যোগী হয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কমপক্ষে সরকারি সংবাদমাধ্যমগুলোতে যোগাযোগ করলে এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না বলে মনে করছেন অনেক প্রবাসী।
প্রসঙ্গত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী দোহা পৌঁছানোর পর আঙ্কটাড ১৩ আয়োজক কমিটির প্রধান ও কাতারের বাণিজ্য উপমন্ত্রী সৌদ আল জাফর এবং কাতারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাদাত হোসেন শেখ হাসিনাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান। এ সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে শিশূরা ফুল উপহার দেয়।
বিমানবন্দরে উষ্ণ অভ্যর্থনা শেষে প্রধানমন্ত্রীকে মোটর শোভাযাত্রা সহকারে দোহার ফোর সিজন্স হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। সফরকালে তিনি এখানেই অবস্থান করবেন।
শনিবার রাজধানী দোহায় ছয় দিনব্যাপী আঙ্কটাড ১৩ সম্মেলন শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এদিনই সম্মেলনে ভাষণ দেবেন।
No comments