টাইম সাময়িকীর তালিকা-১০০ প্রভাবশালীর মধ্যে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সালমান খান
বিখ্যাত টাইম সাময়িকীতে চলতি বছরের বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় আছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সালমান খান। অনলাইনে শিক্ষাদানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট খান একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা তিনি। ৩৫ বছর বয়সী সালমান খানের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের নিউ অরলিন্সে।
তাঁর বাবা ছিলেন বাংলাদেশি নাগরিক। গ্রামের বাড়ি বরিশালে। মা ভারতের কলকাতার মেয়ে।
সালমানের বেড়ে ওঠা ও শিক্ষা নিউ অরলিন্সেই। যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা এমআইটি থেকে একাধারে গণিত, তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এ ছাড়া তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ও হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল থেকে এমবিএ ডিগ্রি আছে তাঁর।
২০০৪ সালের ঘটনা। ইয়াহুর নোটপ্যাড ব্যবহার করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজের বোন নাদিয়াকে বীজগণিত পড়ানো শুরু করেন সালমান। অন্যান্য আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু অনলাইনে তাঁর কাছে পড়তে আগ্রহ প্রকাশ করেন। ২০০৬ সালের ১৬ নভেম্বর ভিডিওচিত্র আদান-প্রদানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউবে একটি অ্যাকাউন্ট খোলেন এবং নিজের ভিডিওগুলো সেখানে দিতে থাকেন। দ্রুত সেগুলো জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ২০০৯ সালে চাকরি ছেড়ে অনলাইনে শিক্ষাদানকে সার্বক্ষণিক কাজ হিসেবে বেছে নেন। প্রতিষ্ঠা করেন খান একাডেমি। বিল গেটস নিজের সন্তানের পড়াশোনার জন্য খান একাডেমির সফটওয়্যার ব্যবহার করেন।
খান একাডেমির ওয়েবসাইট http://www.khanacademy.org-এ বর্তমানে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, বাণিজ্য, ইংরেজি, ইতিহাসসহ বিভিন্ন বিষয়ে কয়েক কোটি পাঠ আছে। প্রতিটি ভিডিও গড়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষ দেখেছেন।
সালমানের বেড়ে ওঠা ও শিক্ষা নিউ অরলিন্সেই। যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা এমআইটি থেকে একাধারে গণিত, তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এ ছাড়া তড়িৎ প্রকৌশল ও কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ও হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল থেকে এমবিএ ডিগ্রি আছে তাঁর।
২০০৪ সালের ঘটনা। ইয়াহুর নোটপ্যাড ব্যবহার করে ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজের বোন নাদিয়াকে বীজগণিত পড়ানো শুরু করেন সালমান। অন্যান্য আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু অনলাইনে তাঁর কাছে পড়তে আগ্রহ প্রকাশ করেন। ২০০৬ সালের ১৬ নভেম্বর ভিডিওচিত্র আদান-প্রদানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউবে একটি অ্যাকাউন্ট খোলেন এবং নিজের ভিডিওগুলো সেখানে দিতে থাকেন। দ্রুত সেগুলো জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ২০০৯ সালে চাকরি ছেড়ে অনলাইনে শিক্ষাদানকে সার্বক্ষণিক কাজ হিসেবে বেছে নেন। প্রতিষ্ঠা করেন খান একাডেমি। বিল গেটস নিজের সন্তানের পড়াশোনার জন্য খান একাডেমির সফটওয়্যার ব্যবহার করেন।
খান একাডেমির ওয়েবসাইট http://www.khanacademy.org-এ বর্তমানে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, বাণিজ্য, ইংরেজি, ইতিহাসসহ বিভিন্ন বিষয়ে কয়েক কোটি পাঠ আছে। প্রতিটি ভিডিও গড়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষ দেখেছেন।
No comments