পাঠকের মন্তব্য-ঘোর অন্ধকারে এতটুকু আলো!
প্রথম আলোর অনলাইনে (prothom-alo.com) প্রতিদিন রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, খেলা, প্রযুক্তি, ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে পাঠকের মতামত প্রকাশিত হয়। তাঁদের এই মতামত চিন্তার খোরাক জোগায় অন্যদের। গত কয়েক দিনে বিভিন্ন বিষয়ে পাঠকদের কিছু মন্তব্য ঈষৎ সংক্ষেপিত আকারে ছাপা হলো।
স্যালুট সুবীর তোমায়
গত শনিবারের বিশেষ প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে সুবীর বিশ্বাসের কথা, যিনি অবসর কাটান শিশুদের পড়িয়ে। এই শিশুরা বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়া ও গরিব ঘরের। এ সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে মোহাম্মাদ রহমান লিখেছেন: ঘোর অন্ধকারে এতটুকু আলো! এ আলো জ্বলে উঠুক সব খানে।
বিপ্লব: জয়তু সুবীর ভাই। শুধু অর্থ থাকলে ভালো কাজ করা যায় না। ভালো কাজের জন্য চাই ভালো মন। তুমি সেটা সমাজকে বুঝিয়ে দিয়েছ। দেখি যদি এখান থেকে আমাদের বিবেক জাগ্রত হয়।
নিজাম উদ্দিন: পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে যারা নিজেকে বিলিয়ে দিতে জানে, বিনিময়ে কিছু আশা করে না। নিঃসন্দেহে সুবীর তাঁদেরই একজন। অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে স্যালুট তোমায় দাদা।
বিদ্যুৎ-সমস্যা নিয়ে উদ্বিগ্ন মহাজোটের সাংসদেরা
গত শুক্রবার প্রকাশিত এ প্রতিবেদন সম্পর্কে শেখ মনির লিখেছেন: তাও ভালো যে মহাজোটের সাংসদেরা বিদ্যুৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন। নিজেদের ব্যর্থতা তাঁরাই বুঝতে পারছেন। অথচ আমাদের বিরোধী দল হরতাল, কাদা ছোড়াছুড়ি করছে নিখোঁজ এক ব্যক্তির জন্য। তারা কি দেশের মানুষের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট এ বিষয়গুলো নিয়ে আন্দোলন-হরতাল করতে পারে না। যদিও আমি ব্যক্তিগতভাবে হরতালের বিপক্ষে সব সময়। বিরোধী দল এখন ব্যস্ত ক্ষমতা দখলের জন্য, প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য। এই আমাদের নোংরা রাজনীতি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পাঠক লিখেছেন: এই সমস্যা নিয়ে আমাদের দেশের সব সরকার কেবল উদ্বিগ্নই হবে। কিন্তু সমস্যার মূলে আঘাত করবে না, মানে করতে পারবে না। বিদ্যুৎ-সমস্যা নিয়ে কেবল রাজনীতিতে করা যাবে, সমস্যার সমাধান কোনো দিন করা যাবে না।
মুক্তার হোসেন: বিদ্যুৎ খাতে জনগণের করের টাকা থেকে বিশ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়ে এবং বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পরও যদি জনগণকে তীব্র লোডশেডিং পোহাতে হয়, তাহলে জনগণ তা মেনে নিতে পারবে না। জনগণ প্রতিদিন প্রধানমন্ত্রীর মেগাওয়াট গল্প শুনতে চায় না, জনগণ বিদ্যুৎ চায়। না হলে আগামী নির্বাচনে জনগণ এর সমুচিত জবাব দেবে।
প্রবাসে প্রথম বাঙালি বিদ্রোহী দল
গত শুক্রবার অন্য আলোয় প্রকাশিত প্রধান প্রতিবেদন। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে আট বাঙালি যোদ্ধার দুঃসাহসিক অভিযান সম্পর্কে সজীব লিখেছেন: এই দুঃসাহসিক ত্যাগের জন্য আমরা আপনাদের কাছে ঋণী। কারণ আপনারও পারতেন লন্ডনে পারি জমাতে, বিলাসী জীবনযাপন করতে, যা আপনারা করেননি। জানি না, এই ত্যাগের কি প্রতিদান এই সমাজ আপনাদের দিয়েছে? আমরা এই সময়ের সাধারণ জনগণ আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ।
তাহসিনা হোসাইন: কী প্রচণ্ড ভালোবাসা আর দরদ দেশের জন্য থাকলে এই রকম পদক্ষেপ নেওয়া যায়। এতটা ঝুঁকি আর দৃঢ়প্রতিজ্ঞার সঙ্গে দেশের হয়ে যুদ্ধে জড়ান। হে বিজয়ী সেনানী, তোমরা ছিলে বলেই এসেছিল আলোর ভোর।
প্রধানমন্ত্রী কি একবার যাবেন গুলশানে?
আব্দুল কাইয়ুম তাঁর সপ্তাহের হালচাল কলামে এই প্রশ্ন রেখেছিলেন। এ সম্পর্কে শাহ এন খান লিখেছেন: ইলিয়াস আলীর বাড়িতে না গিয়ে গাড়িরে ভেতরে যে নিরীহ মানুষটি পুড়ে মরল, তার বাড়িতে যাওয়ার দরকার বলে আমি মনে করি। কারণ এই গরিব মানুষটির পরিবার চলবে কী করে, ছেলেমেয়েদের কে দেখাশোনা করবে? প্রধানমন্ত্রী আপনি ওই গরিব লোকটার পরিবারকে দেখে আসুন।
ইউনুস হোসাইন: আমাদের দেশে এমন রীতি তো নেই, এখন দেশের প্রধানমন্ত্রী কি পারবেন কোনো দৃষ্টান্ত তৈরি করতে। মানুষ তো এখন বাইরে যেতে ভয় পায়, দুই দিন পর সব খানে যাওয়া বন্ধ করে দেবে। চিন্তা করেন, একবার যদি প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা গুম হওয়ার ভয়ে কাজে না আসেন, ব্যবসায়ীরা পণ্য বেচাকেনা বন্ধ করে দেন। তখন আমাদের দেশের কী হবে। এই প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। অতএব আগে থেকে সাবধান হোন। সবাইকে সচেতন করুন।
পদত্যাগপত্র পাঠালেন সোহেল তাজ
মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পর এবার জাতীয় সংসদের সদস্যপদ থেকেও পদত্যাগ করার ইচ্ছা পোষণ করে পত্র পাঠিয়েছেন গাজীপুর-৪ আসনের সাংসদ তানজিম আহমদ সোহেল তাজ। এ খবরটি প্রথম আলো ডটকমে ২৩ এপ্রিল প্রকাশের পর ব্যাপক পঠিত ও আলোচিত হয়। মো. নাজিম উদ্দীন লিখেছেন, ধন্যবাদ সোহেল তাজকে সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করার জন্য। সোহেল তাজ একজন সত্যিকারের নীতিবান লোক।
হাবিব রহমান: সোহেল তাজ, আপনি কি আর রাজনীতি করবেন না? খারাপ মানুষদের সঙ্গে যুদ্ধে হেরে গেলে কি হবে? আপনাকে যাঁরা নির্বাচিত করেছেন, তাঁদের জন্য আপনার কি দায়িত্ব নেই?
একের পর এক ঘটনায় প্রচণ্ড চাপে সরকার
গত ১৫ দিনে একের পর এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় সরকার ও সরকারি দল আওয়ামী লীগ প্রচণ্ড চাপে পড়েছে। ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত এ খবরটি ব্যাপক পঠিত হয়। এর প্রতিক্রিয়ায় অনিন্দ্য লিখেছেন: এ চাপ অন্য কারও সৃষ্ট নয়, এ চাপ আওয়ামী সরকার নিজেই তৈরি করেছে।
মাহফুজা বুলবুল: ইলিয়াস আলীর ঘটনা নিয়ে বিরোধী দল কর্মসূচি দীর্ঘ করলে রাজনৈতিক অস্তিত্বের জন্য আওয়ামী লীগও কর্মসূচি দেবে! এবার তাহলে দুই দলের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে জীবন উৎসর্গ করবে জনগণ! স্বাধীনতার শান্তির কপোত তুমি কোথায়!
জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি আমিরা হক
বাংলাদেশের আমিরা হককে আন্ডার সেক্রেটারি হিসেবে নির্বাচিত করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন। ২৬ এপ্রিল এ খবর প্রকাশিত হলে দেবু সরকার লিখেছেন: অভিনন্দন আমিরা হক। এসব সংবাদ শুনলে কান জুড়িয়ে যায়। প্রথম আলোর প্রতি অনুরোধ, আমিরা হককে নিয়ে একটি প্রচ্ছদ প্রতিবেদন করুন।
আমান জান্নাত: পৃথিবীর যা কিছু সুন্দর ও চির কল্যাণ কর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর। হে বাংলাদেশি নারী অভিবাদন।
মোল্লা বাবুল: ‘শাবাশ বাংলাদেশ!’ ‘শাবাশ আমিরা!’ আপনি বাংলাদেশের গর্ব ও অহংকার। আপনার এই সাফল্য দেখে আমাদের নারীসমাজের অন্যরা উৎসাহিত হবেন। আমিরা আপনার প্রতি আবারও রইল আমাদের পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা।
[পাঠকের মতামত বিস্তারিত পড়তে ও আপনার মতামত জানাতে ভিজিট করুন prothom-alo.com]
গত শনিবারের বিশেষ প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে সুবীর বিশ্বাসের কথা, যিনি অবসর কাটান শিশুদের পড়িয়ে। এই শিশুরা বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়া ও গরিব ঘরের। এ সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে মোহাম্মাদ রহমান লিখেছেন: ঘোর অন্ধকারে এতটুকু আলো! এ আলো জ্বলে উঠুক সব খানে।
বিপ্লব: জয়তু সুবীর ভাই। শুধু অর্থ থাকলে ভালো কাজ করা যায় না। ভালো কাজের জন্য চাই ভালো মন। তুমি সেটা সমাজকে বুঝিয়ে দিয়েছ। দেখি যদি এখান থেকে আমাদের বিবেক জাগ্রত হয়।
নিজাম উদ্দিন: পৃথিবীতে অনেক মানুষ আছে যারা নিজেকে বিলিয়ে দিতে জানে, বিনিময়ে কিছু আশা করে না। নিঃসন্দেহে সুবীর তাঁদেরই একজন। অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে স্যালুট তোমায় দাদা।
বিদ্যুৎ-সমস্যা নিয়ে উদ্বিগ্ন মহাজোটের সাংসদেরা
গত শুক্রবার প্রকাশিত এ প্রতিবেদন সম্পর্কে শেখ মনির লিখেছেন: তাও ভালো যে মহাজোটের সাংসদেরা বিদ্যুৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন। নিজেদের ব্যর্থতা তাঁরাই বুঝতে পারছেন। অথচ আমাদের বিরোধী দল হরতাল, কাদা ছোড়াছুড়ি করছে নিখোঁজ এক ব্যক্তির জন্য। তারা কি দেশের মানুষের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট এ বিষয়গুলো নিয়ে আন্দোলন-হরতাল করতে পারে না। যদিও আমি ব্যক্তিগতভাবে হরতালের বিপক্ষে সব সময়। বিরোধী দল এখন ব্যস্ত ক্ষমতা দখলের জন্য, প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য। এই আমাদের নোংরা রাজনীতি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পাঠক লিখেছেন: এই সমস্যা নিয়ে আমাদের দেশের সব সরকার কেবল উদ্বিগ্নই হবে। কিন্তু সমস্যার মূলে আঘাত করবে না, মানে করতে পারবে না। বিদ্যুৎ-সমস্যা নিয়ে কেবল রাজনীতিতে করা যাবে, সমস্যার সমাধান কোনো দিন করা যাবে না।
মুক্তার হোসেন: বিদ্যুৎ খাতে জনগণের করের টাকা থেকে বিশ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়ে এবং বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর পরও যদি জনগণকে তীব্র লোডশেডিং পোহাতে হয়, তাহলে জনগণ তা মেনে নিতে পারবে না। জনগণ প্রতিদিন প্রধানমন্ত্রীর মেগাওয়াট গল্প শুনতে চায় না, জনগণ বিদ্যুৎ চায়। না হলে আগামী নির্বাচনে জনগণ এর সমুচিত জবাব দেবে।
প্রবাসে প্রথম বাঙালি বিদ্রোহী দল
গত শুক্রবার অন্য আলোয় প্রকাশিত প্রধান প্রতিবেদন। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে আট বাঙালি যোদ্ধার দুঃসাহসিক অভিযান সম্পর্কে সজীব লিখেছেন: এই দুঃসাহসিক ত্যাগের জন্য আমরা আপনাদের কাছে ঋণী। কারণ আপনারও পারতেন লন্ডনে পারি জমাতে, বিলাসী জীবনযাপন করতে, যা আপনারা করেননি। জানি না, এই ত্যাগের কি প্রতিদান এই সমাজ আপনাদের দিয়েছে? আমরা এই সময়ের সাধারণ জনগণ আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ।
তাহসিনা হোসাইন: কী প্রচণ্ড ভালোবাসা আর দরদ দেশের জন্য থাকলে এই রকম পদক্ষেপ নেওয়া যায়। এতটা ঝুঁকি আর দৃঢ়প্রতিজ্ঞার সঙ্গে দেশের হয়ে যুদ্ধে জড়ান। হে বিজয়ী সেনানী, তোমরা ছিলে বলেই এসেছিল আলোর ভোর।
প্রধানমন্ত্রী কি একবার যাবেন গুলশানে?
আব্দুল কাইয়ুম তাঁর সপ্তাহের হালচাল কলামে এই প্রশ্ন রেখেছিলেন। এ সম্পর্কে শাহ এন খান লিখেছেন: ইলিয়াস আলীর বাড়িতে না গিয়ে গাড়িরে ভেতরে যে নিরীহ মানুষটি পুড়ে মরল, তার বাড়িতে যাওয়ার দরকার বলে আমি মনে করি। কারণ এই গরিব মানুষটির পরিবার চলবে কী করে, ছেলেমেয়েদের কে দেখাশোনা করবে? প্রধানমন্ত্রী আপনি ওই গরিব লোকটার পরিবারকে দেখে আসুন।
ইউনুস হোসাইন: আমাদের দেশে এমন রীতি তো নেই, এখন দেশের প্রধানমন্ত্রী কি পারবেন কোনো দৃষ্টান্ত তৈরি করতে। মানুষ তো এখন বাইরে যেতে ভয় পায়, দুই দিন পর সব খানে যাওয়া বন্ধ করে দেবে। চিন্তা করেন, একবার যদি প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা গুম হওয়ার ভয়ে কাজে না আসেন, ব্যবসায়ীরা পণ্য বেচাকেনা বন্ধ করে দেন। তখন আমাদের দেশের কী হবে। এই প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। অতএব আগে থেকে সাবধান হোন। সবাইকে সচেতন করুন।
পদত্যাগপত্র পাঠালেন সোহেল তাজ
মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পর এবার জাতীয় সংসদের সদস্যপদ থেকেও পদত্যাগ করার ইচ্ছা পোষণ করে পত্র পাঠিয়েছেন গাজীপুর-৪ আসনের সাংসদ তানজিম আহমদ সোহেল তাজ। এ খবরটি প্রথম আলো ডটকমে ২৩ এপ্রিল প্রকাশের পর ব্যাপক পঠিত ও আলোচিত হয়। মো. নাজিম উদ্দীন লিখেছেন, ধন্যবাদ সোহেল তাজকে সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করার জন্য। সোহেল তাজ একজন সত্যিকারের নীতিবান লোক।
হাবিব রহমান: সোহেল তাজ, আপনি কি আর রাজনীতি করবেন না? খারাপ মানুষদের সঙ্গে যুদ্ধে হেরে গেলে কি হবে? আপনাকে যাঁরা নির্বাচিত করেছেন, তাঁদের জন্য আপনার কি দায়িত্ব নেই?
একের পর এক ঘটনায় প্রচণ্ড চাপে সরকার
গত ১৫ দিনে একের পর এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় সরকার ও সরকারি দল আওয়ামী লীগ প্রচণ্ড চাপে পড়েছে। ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত এ খবরটি ব্যাপক পঠিত হয়। এর প্রতিক্রিয়ায় অনিন্দ্য লিখেছেন: এ চাপ অন্য কারও সৃষ্ট নয়, এ চাপ আওয়ামী সরকার নিজেই তৈরি করেছে।
মাহফুজা বুলবুল: ইলিয়াস আলীর ঘটনা নিয়ে বিরোধী দল কর্মসূচি দীর্ঘ করলে রাজনৈতিক অস্তিত্বের জন্য আওয়ামী লীগও কর্মসূচি দেবে! এবার তাহলে দুই দলের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে জীবন উৎসর্গ করবে জনগণ! স্বাধীনতার শান্তির কপোত তুমি কোথায়!
জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি আমিরা হক
বাংলাদেশের আমিরা হককে আন্ডার সেক্রেটারি হিসেবে নির্বাচিত করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন। ২৬ এপ্রিল এ খবর প্রকাশিত হলে দেবু সরকার লিখেছেন: অভিনন্দন আমিরা হক। এসব সংবাদ শুনলে কান জুড়িয়ে যায়। প্রথম আলোর প্রতি অনুরোধ, আমিরা হককে নিয়ে একটি প্রচ্ছদ প্রতিবেদন করুন।
আমান জান্নাত: পৃথিবীর যা কিছু সুন্দর ও চির কল্যাণ কর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর। হে বাংলাদেশি নারী অভিবাদন।
মোল্লা বাবুল: ‘শাবাশ বাংলাদেশ!’ ‘শাবাশ আমিরা!’ আপনি বাংলাদেশের গর্ব ও অহংকার। আপনার এই সাফল্য দেখে আমাদের নারীসমাজের অন্যরা উৎসাহিত হবেন। আমিরা আপনার প্রতি আবারও রইল আমাদের পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা।
[পাঠকের মতামত বিস্তারিত পড়তে ও আপনার মতামত জানাতে ভিজিট করুন prothom-alo.com]
No comments