খালেদার জন্য রাজকীয় চেয়ার, ৩০০ নেতার মঞ্চ by হাজেরা শিউলি
আর মাত্র এক দিন পর নগরীর রেলওয়ের পলোগ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সর্বশেষ রোডমার্চ পরবর্তী মহাসমাবেশ। আর এ মহাসমাবেশকে ঘিরে পলোগ্রাউন্ডে চলছে বিশাল কর্মযজ্ঞ। তৈরি করা হচ্ছে ২৪০০ বর্গফুটের মঞ্চ আর খালেদার জন্য চারফুট দৈর্ঘের রাজকীয় চেয়ার।
বিএনপি নেতাদের দাবি, ২০ লাখ লোকের বিশাল উপস্থিতিতে চট্টগ্রামের এই সমাবেশ নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করবে। এই সমাবেশ থেকে আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবেন বিএনপি চেয়ারপারসন। তাই এই সমাবেশের মঞ্চসজ্জা থেকে শুরু করে সার্বিক আয়োজন ত্রুটিমুক্ত রাখতে দফায় দফায় মাঠ পরিদর্শন করে দিক-নির্দেশনা দিচ্ছেন চট্টগ্রাম বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। শুধু তাই নয়, সমাবেশস্থলে খালেদা জিয়ার প্রবেশের জন্য পৃথক ফটক নির্মাণেরও উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
মঞ্চ প্রস্তুতের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান শাহাবুদ্দিন ডেকোরেটরের ম্যানেজার খন্দকার মানিক আহমেদ বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জনসভা মঞ্চ হচ্ছে চট্টগ্রামে জনসভার জন্য নির্মিত এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় মঞ্চ। এর আগে এত বড় মঞ্চ কখনো করা হয়নি। ২৪০০ বর্গফুটের এই মঞ্চ হবে ৪০ বাই ৬০ বর্গফুটের। এর আগে ১৯৯৮ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভামঞ্চ ছিল ৪০ বাই ২৪ ফুটের।
তিনি আরো জানান, ফ্যাশন শোর মঞ্চের আদলে ‘টি’ আকৃতিতে তৈরি হবে খালেদা জিয়ার জনসভা মঞ্চে। মাটি থেকে সাত ফুট উচুতে বাঁশ ও কাঠের ফ্রেমে নির্মিত এ মঞ্চে সর্বোচ্চ আড়াই শ’ থেকে তিন শ’ নেতা বসার উপযোগী করে তৈরি করা হচ্ছে।
বিশাল এই মঞ্চ নির্মাণে আনুমানিক ছয় থেকে সাত লাখ টাকা খরচ পড়বে বলে ধারণা করছেন। মঞ্চ থেকে ৪০ ও ৫৫ ফুট দূরে নির্মাণ করা হচ্ছে দুটি নিরাপত্তা বেষ্টনী তথা ব্যারিকেড।
শাহাবুদ্দিন ডেকোরেটরের এই কর্মকর্তা আরো জানান, এই মঞ্চের ডিজাইন ও সাজসজ্জার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে চট্টগ্রামের বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী আহমেদ নেওয়াজকে। এছাড়া বিএনপি চেয়ারপারসনের জন্য কারুকার্য খচিত সেগুন কাঠের দৃষ্টিনন্দন চেয়ারও নির্মাণ করা হচ্ছে।
পলোগ্রাউন্ড মাঠে জনসভা মঞ্চসহ সার্বিক কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে মঞ্চ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাফরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি বাংলানিউজকে বলেন, ‘আগামীকাল রোববারের মধ্যে মঞ্চ প্রস্তুতির কাজ শেষ হবে। আমরা তো মাত্র ৪/৫ দিন আগে মাঠ পেয়েছি, তাই কাজ করতে পারিনি।’
মঞ্চ প্রস্তুতিতে কত খরচ হচ্ছে জানতে চাইলে বলেন, ‘নেতা-কর্মীরা সবাই কন্ট্রিবিউট করছে, তাই খরচ কত হচ্ছে হিসাব করা হয়নি।’
তিনি জানান, জনসভা মঞ্চে প্রবেশের জন্য খালেদা জিয়ার জন্য পৃথক গেইটসহ আরো তিনটি গেইট তৈরি করা হবে। পলোগ্রাউন্ডে পেছনের দেয়াল ভেঙে পলোগ্রাউন্ড কলোনি এলাকায় নির্মিত ওই গেট দিয়ে জনসভার মঞ্চে প্রবেশ করবেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও তার সাথে গাড়ি বহরে আসা বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। এছাড়া পলোগ্রাউন্ড মাঠের রেলওয়ে স্টাফ মসজিদ সংলগ্ন দেয়াল ভেঙে একটি ও সিআরবিস্থ পলোগ্রাউন্ড স্কুলের পাশে আরো একটি গেট করা হবে। নারীদের প্রবেশের জন্য থাকবে পৃথক গেট। এছাড়া সামনের মূল গেটও ভেঙে বড় করা হবে।
শনিবার সরেজমিনে পলোগাউন্ড মাঠ পরিদর্শনকালে দেখা যায় মাঠের শেষ প্রান্তে পশ্চিম দিকে বিশাল মঞ্চের প্লাটফর্ম তৈরির কাজ করছে অর্ধশতাধিক শ্রমিক। কেউ গর্ত খুঁড়ছেন, কেউ বা মঞ্চের প্লাটফর্মে বাঁশ ও কাঠের সাথে প্লাটিকের রশি বাঁধছেন। মঞ্চের সামনে নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করছিল আরো একদল শ্রমিক। একইসাথে মাঠের বিভিন্ন প্রান্ত জুড়ে রোডমার্চ ও খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানিয়ে বিএনপি ও বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাদের ডিজিটাল ব্যানার স্থাপনের জন্য বাঁশের খুঁটি গাড়া হচ্ছিল। অন্যদিকে বুলডোজার দিয়ে চলছে মাঠের মাটি সমান করার কাজ।
মাঠে কর্মরত ডেকোরেটর কর্মী ওমর ফারুক জানান, গত চারদিন ধরে ৩০ জন কর্মী মঞ্চ তৈরির কাজ করছে। আর বিশাল এই মঞ্চ তৈরিতে ব্যবহার হয়েছে তিন থেকে চার হাজার বাঁশ ও সমপরিমাণ কাঠ। রোববার ফলস সিলিংয়ের কাপড় টানানো হবে।
এদিকে শাহাবুদ্দিন ডেকোরেটরের কর্মকর্তা মানিক আরো জানান, রোববারের বিকেলের মধ্যে মঞ্চ-প্রস্ততি শেষ হবে। মঞ্চের বামপাশে মাঠের দক্ষিণ-পশ্চিম কোনে প্যাভেলিয়নের ওপরে নির্মিত হচ্ছে জাসাসের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মঞ্চ। ৯ জানুয়ারি জনসভা শুরুর আগে ও পরে সেখানে অনুষ্ঠিত হবে বর্ণাঢ্য সাস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
এদিকে মাঝ মাঠজুড়ে মাইক স্থাপনের জন্য চলছিল গর্ত খোঁড়া। এজন্য ঢাকা থেকে এসেছে তাহের মাইক সার্ভিস।
প্রতিষ্ঠানের ম্যানজোর শাহেদ আহমেদ বাংলানিউজকে জানান, সমাবেশস্থলে ১২০টি মাঠের বাইরে ভাষণ প্রচারের জন্য ৮০টিসহ মোট দুই শতাধিক মাইক লাগানো হবে।
শনিবার দুপুরে পৃথকভাবে একে একে পলোগ্রাউন্ড মাঠে নিমার্ণাধীন মঞ্চ ও সার্বিক কার্যক্রম পরিদর্শনের পর আসেন জাফরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোরশেদ খান ও সিটি করপোরেশনের মেয়র এম মনজুর আলম, নগর বিএনপির সভাপতি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ বিএনপি নেতাদের একটি দল।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের উদ্যোগে প্রতি বছর মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলা হলেও দীর্ঘ ১৩ বছর পর এই মাঠে অনুষ্ঠিত হচ্ছে রাজনৈতিক দলের জনসভা। এই প্রথম পলোগ্রাউন্ড মাঠে জনসভায় ভাষণ দেবেন বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া। এর আগে সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে একই মাঠে বক্তৃতা করেছিলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
চট্টগ্রাম অভিমুখে খালেদা জিয়ার এই রোডমার্চ ও সমাবেশকে ঘিরে চাঙ্গা হয়ে উঠেছে বিএপি নেতা-কর্মীরা। সমাবেশকে সফল করতে দিন রাত বৈঠক সভা-সমাবেশ, গণমিছিল, লিফলেট বিতরণসহ নির্বাচনী আমেজে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।
মঞ্চ প্রস্তুতের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান শাহাবুদ্দিন ডেকোরেটরের ম্যানেজার খন্দকার মানিক আহমেদ বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জনসভা মঞ্চ হচ্ছে চট্টগ্রামে জনসভার জন্য নির্মিত এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় মঞ্চ। এর আগে এত বড় মঞ্চ কখনো করা হয়নি। ২৪০০ বর্গফুটের এই মঞ্চ হবে ৪০ বাই ৬০ বর্গফুটের। এর আগে ১৯৯৮ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভামঞ্চ ছিল ৪০ বাই ২৪ ফুটের।
তিনি আরো জানান, ফ্যাশন শোর মঞ্চের আদলে ‘টি’ আকৃতিতে তৈরি হবে খালেদা জিয়ার জনসভা মঞ্চে। মাটি থেকে সাত ফুট উচুতে বাঁশ ও কাঠের ফ্রেমে নির্মিত এ মঞ্চে সর্বোচ্চ আড়াই শ’ থেকে তিন শ’ নেতা বসার উপযোগী করে তৈরি করা হচ্ছে।
বিশাল এই মঞ্চ নির্মাণে আনুমানিক ছয় থেকে সাত লাখ টাকা খরচ পড়বে বলে ধারণা করছেন। মঞ্চ থেকে ৪০ ও ৫৫ ফুট দূরে নির্মাণ করা হচ্ছে দুটি নিরাপত্তা বেষ্টনী তথা ব্যারিকেড।
শাহাবুদ্দিন ডেকোরেটরের এই কর্মকর্তা আরো জানান, এই মঞ্চের ডিজাইন ও সাজসজ্জার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে চট্টগ্রামের বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী আহমেদ নেওয়াজকে। এছাড়া বিএনপি চেয়ারপারসনের জন্য কারুকার্য খচিত সেগুন কাঠের দৃষ্টিনন্দন চেয়ারও নির্মাণ করা হচ্ছে।
পলোগ্রাউন্ড মাঠে জনসভা মঞ্চসহ সার্বিক কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে মঞ্চ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সভাপতি জাফরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি বাংলানিউজকে বলেন, ‘আগামীকাল রোববারের মধ্যে মঞ্চ প্রস্তুতির কাজ শেষ হবে। আমরা তো মাত্র ৪/৫ দিন আগে মাঠ পেয়েছি, তাই কাজ করতে পারিনি।’
মঞ্চ প্রস্তুতিতে কত খরচ হচ্ছে জানতে চাইলে বলেন, ‘নেতা-কর্মীরা সবাই কন্ট্রিবিউট করছে, তাই খরচ কত হচ্ছে হিসাব করা হয়নি।’
তিনি জানান, জনসভা মঞ্চে প্রবেশের জন্য খালেদা জিয়ার জন্য পৃথক গেইটসহ আরো তিনটি গেইট তৈরি করা হবে। পলোগ্রাউন্ডে পেছনের দেয়াল ভেঙে পলোগ্রাউন্ড কলোনি এলাকায় নির্মিত ওই গেট দিয়ে জনসভার মঞ্চে প্রবেশ করবেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও তার সাথে গাড়ি বহরে আসা বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। এছাড়া পলোগ্রাউন্ড মাঠের রেলওয়ে স্টাফ মসজিদ সংলগ্ন দেয়াল ভেঙে একটি ও সিআরবিস্থ পলোগ্রাউন্ড স্কুলের পাশে আরো একটি গেট করা হবে। নারীদের প্রবেশের জন্য থাকবে পৃথক গেট। এছাড়া সামনের মূল গেটও ভেঙে বড় করা হবে।
শনিবার সরেজমিনে পলোগাউন্ড মাঠ পরিদর্শনকালে দেখা যায় মাঠের শেষ প্রান্তে পশ্চিম দিকে বিশাল মঞ্চের প্লাটফর্ম তৈরির কাজ করছে অর্ধশতাধিক শ্রমিক। কেউ গর্ত খুঁড়ছেন, কেউ বা মঞ্চের প্লাটফর্মে বাঁশ ও কাঠের সাথে প্লাটিকের রশি বাঁধছেন। মঞ্চের সামনে নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করছিল আরো একদল শ্রমিক। একইসাথে মাঠের বিভিন্ন প্রান্ত জুড়ে রোডমার্চ ও খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানিয়ে বিএনপি ও বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাদের ডিজিটাল ব্যানার স্থাপনের জন্য বাঁশের খুঁটি গাড়া হচ্ছিল। অন্যদিকে বুলডোজার দিয়ে চলছে মাঠের মাটি সমান করার কাজ।
মাঠে কর্মরত ডেকোরেটর কর্মী ওমর ফারুক জানান, গত চারদিন ধরে ৩০ জন কর্মী মঞ্চ তৈরির কাজ করছে। আর বিশাল এই মঞ্চ তৈরিতে ব্যবহার হয়েছে তিন থেকে চার হাজার বাঁশ ও সমপরিমাণ কাঠ। রোববার ফলস সিলিংয়ের কাপড় টানানো হবে।
এদিকে শাহাবুদ্দিন ডেকোরেটরের কর্মকর্তা মানিক আরো জানান, রোববারের বিকেলের মধ্যে মঞ্চ-প্রস্ততি শেষ হবে। মঞ্চের বামপাশে মাঠের দক্ষিণ-পশ্চিম কোনে প্যাভেলিয়নের ওপরে নির্মিত হচ্ছে জাসাসের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মঞ্চ। ৯ জানুয়ারি জনসভা শুরুর আগে ও পরে সেখানে অনুষ্ঠিত হবে বর্ণাঢ্য সাস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
এদিকে মাঝ মাঠজুড়ে মাইক স্থাপনের জন্য চলছিল গর্ত খোঁড়া। এজন্য ঢাকা থেকে এসেছে তাহের মাইক সার্ভিস।
প্রতিষ্ঠানের ম্যানজোর শাহেদ আহমেদ বাংলানিউজকে জানান, সমাবেশস্থলে ১২০টি মাঠের বাইরে ভাষণ প্রচারের জন্য ৮০টিসহ মোট দুই শতাধিক মাইক লাগানো হবে।
শনিবার দুপুরে পৃথকভাবে একে একে পলোগ্রাউন্ড মাঠে নিমার্ণাধীন মঞ্চ ও সার্বিক কার্যক্রম পরিদর্শনের পর আসেন জাফরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোরশেদ খান ও সিটি করপোরেশনের মেয়র এম মনজুর আলম, নগর বিএনপির সভাপতি আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ বিএনপি নেতাদের একটি দল।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের উদ্যোগে প্রতি বছর মাসব্যাপী বাণিজ্য মেলা হলেও দীর্ঘ ১৩ বছর পর এই মাঠে অনুষ্ঠিত হচ্ছে রাজনৈতিক দলের জনসভা। এই প্রথম পলোগ্রাউন্ড মাঠে জনসভায় ভাষণ দেবেন বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া। এর আগে সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে একই মাঠে বক্তৃতা করেছিলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা।
চট্টগ্রাম অভিমুখে খালেদা জিয়ার এই রোডমার্চ ও সমাবেশকে ঘিরে চাঙ্গা হয়ে উঠেছে বিএপি নেতা-কর্মীরা। সমাবেশকে সফল করতে দিন রাত বৈঠক সভা-সমাবেশ, গণমিছিল, লিফলেট বিতরণসহ নির্বাচনী আমেজে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।
No comments