শহীদ মিনারে কড়া নিরাপত্তা
অমর একুশে ফেব্রুয়ারিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও তার আশপাশের এলাকায় হাই রেড এ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। তবে কোন প্রকার নাশকতার আশঙ্কা নেই বলে পুলিশ ও র্যাবের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।
পুরো এলাকায় বসানো হয়েছে হাই ভোল্টেজ গোপন মুভি ক্যামেরা। শহীদ মিনার ও আশপাশের এলাকায় সন্দেহভাজনদের দেহ তলস্নাশি করা হবে। ওই এলাকায় সর্বসাধারণের অতি জরম্নরী ব্যতীত কোন প্রকার ব্যাগ বা প্যাকেট জাতীয় জিনিস বহন করতে নিষেধ করা হয়েছে। হকারদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সাব কন্ট্রোল রম্নমের মাধ্যমে পুরো এলাকা মনিটরিং করা হবে।
পুলিশ জানায়, রাজধানীসহ সারাদেশে থাকছে কঠোর নিরাপত্তা। তিন সত্মরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। পুলিশ ও র্যাবের প্রায় সাড়ে ৮ হাজার সদস্য থাকছে নিরাপত্তার দায়িত্বে। কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল থেকে পুরো এলাকার ওপর তীৰ্ন নজরদারি করা হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশের সব সদস্যের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
আজ বিকেল ৫টা থেকে পুরো কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও তার আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কড়াকড়ি শুরম্ন হচ্ছে। ইতোমধ্যে পুরো এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ডগ স্কোয়াড দিয়ে তলস্নাশি চালানো হবে। এ ছাড়া বম্ব ডিসপোজাল ইউনিট পুরো এলাকার প্রতিটি এলাকা তলস্নাশি চালাচ্ছে। বসানো হয়েছে ২৮টি শক্তিশালী গোপন মুভি ক্যামেরা। এসব ক্যামেরায় পুরো এলাকার চিত্র একসঙ্গে দেখা যাবে। এ ছাড়া থাকছে একটি বাফার ব্যারিকেডসহ ২৫টি পয়েন্টে ব্যারিকেড, ২৭টি পয়েন্টে পিকেট, রাসত্মায় ৬টি টহল পার্টি থাকছে, বিভিন্ন উঁচু ভবনের ছাদে বসানো হয়েছে মুভি ক্যামেরা, এ ছাড়া পুরো এলাকার হকারদের সরিয়ে দেয়া হয়েছে। পুলিশ, র্যাব, একাধিক পয়েন্টে থাকছে আর্চওয়ে মেটাল ডিটেক্টর, স্ট্রাইকিং রিজার্ভ ফোর্স, আনত্মঃবেষ্টনী ও বহিঃবেষ্টনী থাকছে। থাকবে পুলিশের বিশেষায়িত টিম সোয়াট, সাদা পোশাকে মহিলা টিমসহ পুরো এলাকায় থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দাদের তীৰ্ন নজরদারি।
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার একেএম শহীদুল হক জানান, কোন প্রকার নাশকতার আশঙ্কা নেই। যে কোন ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে। সম্প্রতি জামায়াত-শিবির সদস্যদের গ্রেফতারে সারাদেশে চিরম্ননি অভিযান চলছে। এ জন্য সারাদেশের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
ইতোমধ্যেই পুলিশ, র্যাব, ফায়ার সার্ভিস ও গোয়েন্দা সংস্থার উর্ধতন কর্মকর্তারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও তার আশপাশের এলাকা দফায় দফায় পরিদর্শন করেছেন।
পুলিশ জানায়, রাজধানীসহ সারাদেশে থাকছে কঠোর নিরাপত্তা। তিন সত্মরে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। পুলিশ ও র্যাবের প্রায় সাড়ে ৮ হাজার সদস্য থাকছে নিরাপত্তার দায়িত্বে। কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল থেকে পুরো এলাকার ওপর তীৰ্ন নজরদারি করা হবে। ঢাকা মহানগর পুলিশের সব সদস্যের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
আজ বিকেল ৫টা থেকে পুরো কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও তার আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কড়াকড়ি শুরম্ন হচ্ছে। ইতোমধ্যে পুরো এলাকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ডগ স্কোয়াড দিয়ে তলস্নাশি চালানো হবে। এ ছাড়া বম্ব ডিসপোজাল ইউনিট পুরো এলাকার প্রতিটি এলাকা তলস্নাশি চালাচ্ছে। বসানো হয়েছে ২৮টি শক্তিশালী গোপন মুভি ক্যামেরা। এসব ক্যামেরায় পুরো এলাকার চিত্র একসঙ্গে দেখা যাবে। এ ছাড়া থাকছে একটি বাফার ব্যারিকেডসহ ২৫টি পয়েন্টে ব্যারিকেড, ২৭টি পয়েন্টে পিকেট, রাসত্মায় ৬টি টহল পার্টি থাকছে, বিভিন্ন উঁচু ভবনের ছাদে বসানো হয়েছে মুভি ক্যামেরা, এ ছাড়া পুরো এলাকার হকারদের সরিয়ে দেয়া হয়েছে। পুলিশ, র্যাব, একাধিক পয়েন্টে থাকছে আর্চওয়ে মেটাল ডিটেক্টর, স্ট্রাইকিং রিজার্ভ ফোর্স, আনত্মঃবেষ্টনী ও বহিঃবেষ্টনী থাকছে। থাকবে পুলিশের বিশেষায়িত টিম সোয়াট, সাদা পোশাকে মহিলা টিমসহ পুরো এলাকায় থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দাদের তীৰ্ন নজরদারি।
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার একেএম শহীদুল হক জানান, কোন প্রকার নাশকতার আশঙ্কা নেই। যে কোন ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য পুলিশ প্রস্তুত রয়েছে। সম্প্রতি জামায়াত-শিবির সদস্যদের গ্রেফতারে সারাদেশে চিরম্ননি অভিযান চলছে। এ জন্য সারাদেশের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
ইতোমধ্যেই পুলিশ, র্যাব, ফায়ার সার্ভিস ও গোয়েন্দা সংস্থার উর্ধতন কর্মকর্তারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও তার আশপাশের এলাকা দফায় দফায় পরিদর্শন করেছেন।
No comments