বায়ুবিদ্যুতেই চলতে পারে পুরো বিশ্ব
পুরো বিশ্বের বিদ্যুৎ ও জ্বালানির চাহিদা মেটানোর জন্য বায়ুশক্তিই যথেষ্ট। গত সোমবার প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এমনটি দাবি করছেন এক গবেষক। তবে এ জন্য অবকাঠামো খাতে যে বিপুল বিনিয়োগের প্রয়োজন পড়বে, তা বাস্তবসম্মত নয় বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
কয়লা ও প্রাকৃতিক গ্যাসের মতো জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আনার চেষ্টা চলছে সারা বিশ্বে। এ ক্ষেত্রে বিকল্প জ্বালানির উৎস হিসেবে সৌর ও বায়ুশক্তির ব্যবহার বাড়াতে গবেষণা ও অবকাঠামো খাতে বিভিন্ন ধরনের বিনিয়োগ করা হচ্ছে।
সাম্প্রতিক অন্যান্য গবেষণা এবং প্রসেডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সের জলবায়ু-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা গেছে, বায়ুশক্তি ব্যবহার করে শত শত টেরাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব, যা দিয়ে সারা বিশ্বের বিদ্যুতের চাহিদা মেটানো সম্ভব।
নতুন গবেষণার লেখক যুক্তরাষ্ট্রের স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলী মার্ক জ্যাকবসন জানান, পুরো বিশ্বের বিদ্যুতের চাহিদা মেটানোর জন্য বড় আকারের ১৫০ কোটি বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্র লাগবে। কিন্তু বর্তমানে যে পরিমাণ বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্র আছে, তা থেকে মাত্র ২৫০ গিগাওয়াটের মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব। কাজেই বিশ্লেষকেরা বলছেন, বায়ুশক্তি দিয়ে বিশ্বের বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের বিষয়টি বাস্তবসম্মত নয়। কেননা, এটা করতে হলে এই খাতে বিপুল বিনিয়োগ করতে হবে।
তবে গবেষক জ্যাকবসন হিসাব করে দেখিয়েছেন, পাঁচ মেগাওয়াটের (বর্তমানে যে ধরনের টার্বাইন ব্যবহার করা হয়, তার চেয়েও বড়) ৪০ লাখ টার্বাইন স্থাপন করা সম্ভব হলে তা দিয়ে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে, তাতে ২০৩০ সালে সারা বিশ্বের বিদ্যুতের চাহিদার অর্ধেক পূরণ হবে।
বিশ্লেষকেরা অসম্ভব বললেও জ্যাকবসনের যুক্তি, ‘বিশ্বে প্রতিবছর সাত থেকে আট কোটি গাড়ি তৈরি হচ্ছে। সেখানে বায়ুশক্তি দিয়ে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে আমাদের ৩০ বছর অন্তর ৪০ লাখ টার্বাইন স্থাপন করতে হবে। কাজেই এটা অবশ্যই সম্ভব।’ এএফপি।
সাম্প্রতিক অন্যান্য গবেষণা এবং প্রসেডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সের জলবায়ু-সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত থেকে জানা গেছে, বায়ুশক্তি ব্যবহার করে শত শত টেরাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব, যা দিয়ে সারা বিশ্বের বিদ্যুতের চাহিদা মেটানো সম্ভব।
নতুন গবেষণার লেখক যুক্তরাষ্ট্রের স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশলী মার্ক জ্যাকবসন জানান, পুরো বিশ্বের বিদ্যুতের চাহিদা মেটানোর জন্য বড় আকারের ১৫০ কোটি বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্র লাগবে। কিন্তু বর্তমানে যে পরিমাণ বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্র আছে, তা থেকে মাত্র ২৫০ গিগাওয়াটের মতো বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব। কাজেই বিশ্লেষকেরা বলছেন, বায়ুশক্তি দিয়ে বিশ্বের বিদ্যুতের চাহিদা পূরণের বিষয়টি বাস্তবসম্মত নয়। কেননা, এটা করতে হলে এই খাতে বিপুল বিনিয়োগ করতে হবে।
তবে গবেষক জ্যাকবসন হিসাব করে দেখিয়েছেন, পাঁচ মেগাওয়াটের (বর্তমানে যে ধরনের টার্বাইন ব্যবহার করা হয়, তার চেয়েও বড়) ৪০ লাখ টার্বাইন স্থাপন করা সম্ভব হলে তা দিয়ে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে, তাতে ২০৩০ সালে সারা বিশ্বের বিদ্যুতের চাহিদার অর্ধেক পূরণ হবে।
বিশ্লেষকেরা অসম্ভব বললেও জ্যাকবসনের যুক্তি, ‘বিশ্বে প্রতিবছর সাত থেকে আট কোটি গাড়ি তৈরি হচ্ছে। সেখানে বায়ুশক্তি দিয়ে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে আমাদের ৩০ বছর অন্তর ৪০ লাখ টার্বাইন স্থাপন করতে হবে। কাজেই এটা অবশ্যই সম্ভব।’ এএফপি।
No comments