রেলের জমি বেদখল
গণমানুষের নিরাপদ ও প্রিয় পরিবহন রেল। জানা গেছে, বাংলাদেশ রেলের পাবনার পাকসী অঞ্চলের ১ হাজার ৮১৩ একর জমির মধ্যে প্রায় ২৩৪ একর জমি বর্তমানে অবৈধ দখলদারের দখলে। এই জমির দাম বর্তমানে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। এত গেল সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা রেলের বিপুল পরিমাণ জমি ও সম্পত্তির একটি ক্ষুদ্র অংশ।
দেশব্যাপী এক শ্রেণীর ভূমিদস্যু সর্বদাই রেলের জমি দখলের জন্য যেন তৎপর। স্বাধীনতার পর বিদেশী সহায়তায় সারাদেশে সড়ক ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে; অথচ গণমানুষের নিরাপদ, সাশ্রয়ী পরিবহন রেল ক্রমেই সঙ্কুচিত হয়েছে। রেলের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের ভ্রান্ত নীতি ও দায়িত্বহীনতার কারণে এমনটা হয়েছে। এর ফলে ক্ষতি হয়েছে জনগণের।
কোথাও কোন দখলদার একাই বেশ কয়েক একর জমি দখল করে সেখানে অবকাঠামো নির্মাণ করেছে। আবার কোথাও কয়েকজন দখলদার সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রেলের সম্পত্তি গ্রাস করেছে। পাবনার পাকশী সদর এলাকা রেলের জমির সবচেয়ে বড় দখলটি হয়েছে এক রাজনৈতিক দলের একজন স্থানীয় নেতার মাধ্যমে। এই ‘নেতা’ একাই এখানে ১১ দশমিক ৬ একক জমি দখল করে একটি বিলাসবহুল রির্সোট নির্মাণ করেছেন। এসব দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষে খোঁড়া অজুহাত দেয়া হয়েছে, পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ না পাওয়ায় দখলদারদের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান চলানো সম্ভব হয়নি।
রেলের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীও রেলের জমি দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। রেলের উন্নয়নের স্বার্থে এদের শনাক্ত করা দরকার। বাংলাদেশ রেলের ৬৩ হাজার একর বিশাল ভূসম্পত্তি ঘিরে লুটপাটের যেন খেলা শুরু হয়েছে। রেলকে ধ্বংস হতে দেয়া যাবে না। জনগণের নিরাপদ ও আরামদায়ক এই পরিবহনকে জনগণের সেবায় াারও সম্প্রসারিত করতে হবে।
কোথাও কোন দখলদার একাই বেশ কয়েক একর জমি দখল করে সেখানে অবকাঠামো নির্মাণ করেছে। আবার কোথাও কয়েকজন দখলদার সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রেলের সম্পত্তি গ্রাস করেছে। পাবনার পাকশী সদর এলাকা রেলের জমির সবচেয়ে বড় দখলটি হয়েছে এক রাজনৈতিক দলের একজন স্থানীয় নেতার মাধ্যমে। এই ‘নেতা’ একাই এখানে ১১ দশমিক ৬ একক জমি দখল করে একটি বিলাসবহুল রির্সোট নির্মাণ করেছেন। এসব দখলদারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষে খোঁড়া অজুহাত দেয়া হয়েছে, পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ না পাওয়ায় দখলদারদের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান চলানো সম্ভব হয়নি।
রেলের কিছু কর্মকর্তা ও কর্মচারীও রেলের জমি দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। রেলের উন্নয়নের স্বার্থে এদের শনাক্ত করা দরকার। বাংলাদেশ রেলের ৬৩ হাজার একর বিশাল ভূসম্পত্তি ঘিরে লুটপাটের যেন খেলা শুরু হয়েছে। রেলকে ধ্বংস হতে দেয়া যাবে না। জনগণের নিরাপদ ও আরামদায়ক এই পরিবহনকে জনগণের সেবায় াারও সম্প্রসারিত করতে হবে।
No comments