পাকিস্তানে প্রধানমন্ত্রীর দুর্নীতির তদন্ত কর্মকর্তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী রাজা পারভেজ আশরাফের দুর্নীতির অভিযোগসংক্রান্ত মামলার এক তদন্ত কর্মকর্তার মৃতদেহ গতকাল শুক্রবার উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁর নাম কামরান ফয়সাল। দেশটির দুর্নীতি দমন সংস্থা_জাতীয় জবাবদিহি ব্যুরোর (এনএবি) সহকারী পরিচালক ছিলেন তিনি।
ধারণা করা হচ্ছে, তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
পুলিশ জানিয়েছে, রাজধানী ইসলামাবাদের একটি সরকারি হোস্টেলের কক্ষ থেকে ফয়সালের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। কক্ষের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে তাঁর মৃতদেহ ঝুলে ছিল। এনএবির অন্যান্য কর্মকর্তার সঙ্গে তিনি ওই হোস্টেলে থাকতেন।
ইসলামাবাদ পুলিশের মহাপরিচালক বনি আমিন জানান, ফয়সাল আত্মহত্যা করেছেন বলেই প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, 'মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখতে আমরা তদন্ত শুরু করেছি। ময়নাতদন্তের পর হয়তো এ ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্তে পেঁৗছা যাবে।' এনএবির তরফ থেকেও ফয়সালের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে। তাদেরও ধারণা, ফয়সাল আত্মহত্যা করেছেন।
প্রসঙ্গত, ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প (আরপিপি) বরাদ্দে আশরাফ ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ সংক্রান্ত শুনানিতে গত মঙ্গলবার আশরাফসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন সুপ্রিম কোর্ট। তবে গত বৃহস্পতিবার এনএবি আদালতকে জানায়, আশরাফকে গ্রেপ্তার করার সপক্ষে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ তাদের কাছে নেই। দুর্নীতির দায়ে গত বছরের ৩০ মার্চ আরপিপির অধীনে সব বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের চুক্তি বাতিলের নির্দেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে চুক্তিগুলোর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দুর্নীতি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নিতে এনএবির প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয়। সূত্র : এএফপি, ডন।
পুলিশ জানিয়েছে, রাজধানী ইসলামাবাদের একটি সরকারি হোস্টেলের কক্ষ থেকে ফয়সালের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। কক্ষের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে তাঁর মৃতদেহ ঝুলে ছিল। এনএবির অন্যান্য কর্মকর্তার সঙ্গে তিনি ওই হোস্টেলে থাকতেন।
ইসলামাবাদ পুলিশের মহাপরিচালক বনি আমিন জানান, ফয়সাল আত্মহত্যা করেছেন বলেই প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, 'মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখতে আমরা তদন্ত শুরু করেছি। ময়নাতদন্তের পর হয়তো এ ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্তে পেঁৗছা যাবে।' এনএবির তরফ থেকেও ফয়সালের মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে। তাদেরও ধারণা, ফয়সাল আত্মহত্যা করেছেন।
প্রসঙ্গত, ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ প্রকল্প (আরপিপি) বরাদ্দে আশরাফ ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ সংক্রান্ত শুনানিতে গত মঙ্গলবার আশরাফসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন সুপ্রিম কোর্ট। তবে গত বৃহস্পতিবার এনএবি আদালতকে জানায়, আশরাফকে গ্রেপ্তার করার সপক্ষে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ তাদের কাছে নেই। দুর্নীতির দায়ে গত বছরের ৩০ মার্চ আরপিপির অধীনে সব বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের চুক্তি বাতিলের নির্দেশ দেন আদালত। একই সঙ্গে চুক্তিগুলোর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের দুর্নীতি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নিতে এনএবির প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয়। সূত্র : এএফপি, ডন।
No comments